Advertisement
Advertisement

Breaking News

Koo

সুযোগের সদ্ব্যবহার, টুইটারের ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের চাকরি দেবে Koo

এই মুহূর্তে বিশ্বে টুইটারের পরই কু।

Indian rival Koo to recruit employees fired by Elon Musk। Sangbad Pratidin
Published by: Biswadip Dey
  • Posted:November 19, 2022 6:06 pm
  • Updated:November 19, 2022 6:43 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: টুইটার (Twitter) ঘিরে অশান্তির আঁচ কমার নামই নেই। শীর্ষস্থানীয় মাইক্রোব্লগিং সাইটটি কেনার পরই মাত্র দু’সপ্তাহের মধ্যে প্রায় অর্ধেক কর্মী ছাঁটাই করে ফেলেছেন ধনকুবের এলন মাস্ক (Elon Musk)। সেই সঙ্গে বাকিদেরও ‘কঠোর পরিশ্রম’ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। এরপরই শয়ে শয়ে কর্মীরা ইস্তফা দিতে শুরু করেছেন। ট্রেন্ডিং হয়ে গিয়েছে #RIPTwitter। এহেন পরিস্থিতিতে ভারতীয় মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ‘কু’ পরিকল্পনা করছে টুইটার ছেড়ে আসা কর্মীদের তাদের সংস্থায় নিয়ে আসার।

‘কু’-এর যুগ্ম প্রতিষ্ঠাতা মায়াঙ্ক বিড়ওয়াৎকা নিজেই টুইটারে এই ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘খুবই দুঃখ লাগছে এই #RIPTwitter এবং অন্যান্য হ্যাশট্যাগগুলি দেখে। আমরা টুইটারের কিছু প্রাক্তন কর্মীকে নিয়োগ করতে চাই, কেননা সংস্থার সম্প্রসারণ করে আরও বড় হওয়ার পরের ধাপে পৌঁছতে চাইছি। তাঁদের প্রতিভা মূল্যবান, তাই তাঁদের কাজ করার অধিকার রয়েছে। মাইক্রো ব্লগিং ব্যক্তির শক্তির কথা বলে। অবদমনের নয়।’

Advertisement

[আরও পড়ুন: পাখির চোখ চিন সীমান্ত, অরুণাচলে আরও এক বিমানবন্দরের উদ্বোধন মোদির]

জনপ্রিয়তা ক্রমেই বাড়ছে কু’র। ২০২০ সালের মার্চে আত্মপ্রকাশের পর থেকে ইতিমধ্যেই ৫ কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছে ডাউনলোডের সংখ্যা। গেটর, ট্রুথ সোশ্যাল, ম্যাস্টোডন ও পার্লারের মতো মাইক্রো ব্লগিং সাইটকে পিছনে ফেলে দিয়ে এই মুহূর্তে বিশ্বে টুইটারের পরই কু। টুইটারের পতন শুরু হওয়ায় ভারতীয় এই সোশ্যাল মঞ্চ যে আরও বড় স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে তা পরিষ্কার হয়ে গেল মায়াঙ্কের এদিনের পোস্টে।

এদিকে টুইটার ঘিরে উদ্বেগের শেষ নেই। লাগাতার কর্মী ছাঁটাই ও তারপর শুরু হওয়া গণ ইস্তফার ধাক্কায় প্রভূত সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে মাস্ককে। তিনি দায়িত্ব নিয়েই জানিয়েছিলেন, ভেরিফায়েড টুইটার অ্যাকাউন্ট পাওয়ার পদ্ধতি বদলাতে চলেছে। টাকা দিলেই মিলবে ব্লু টিক। টাকার বিনিময়ে ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট নিলে মিলবে অনেক সুবিধাও। সিদ্ধান্তের পর থেকেই বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। তাঁদের দাবি ছিল, ব্লু টিক কেবলমাত্র অর্থের বিনিময়ে পাওয়ার এই নিয়ম থেকে বিপত্তি হতে পারে। নানা ধরনের ভুয়ো তথ্য ছড়ানো হতে পারে এর সাহায্যে। তাঁদের উদ্বেগ যে অমূলক নয়, তা পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে এই ক’দিনেই।

[আরও পড়ুন: মোদি-শাহ ব্যস্ত গুজরাট ভোটের প্রচারে, পিছোল সংসদের শীতকালীন অধিবেশন]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement