Advertisement
Advertisement
kis color ki chaddi pahne ho

কিস কালার কি চাড্ডি পহেনে হো? কামঘন প্রশ্নে গা শিরশির নেটপাড়ার, কে এই রহস্যময়ী নারী?

পুরুষদেরকে এমন প্রশ্ন কেন করছেন তিনি?

who is odisha woman kamalini mahanta goes viral for kis color ki chaddi pahne ho
Published by: Akash Misra
  • Posted:January 3, 2025 8:21 pm
  • Updated:January 3, 2025 8:21 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বিছানায় রয়েছেন শুয়ে। ফোনের ক্যামেরায় চোখ। শরীরে পোশাকও রয়েছে। তবে কামনা জড়ানো কণ্ঠে হঠাৎই বলে উঠছেন, ‘কিস কালার কি চাড্ডি পহেনে হো? হা… কিস কালার কি চাড্ডি পহেনে হো?’ লাস্য়ময়ী এক নারীর এমনই কয়েক মিনিটের ভিডিওতে এই মুহূর্তে উত্তাল নেটপাড়া। ফেসবুক হোক বা ইনস্টাগ্রাম। ফোনের স্ক্রিন ওঠানামা করলেই, ঘুরে ফিরে আসছে এই একই রিলস। মূলত, এই লাস্যময়ী নারীর কামঘন আওয়াজে কাবু হচ্ছেন নেটপাড়ার পুরুষদল। তা টুক করে ভাইরাল হওয়া এই নারীটির আসল পরিচয় কী? কেনই বা পুরুষদেরকে এমন প্রশ্ন করছেন তিনি? শুধুই কী ভাইরাল হওয়ার জন্য! নাকি নেপথ্যে রয়েছে অন্য কোনও কারণ।

জানা গিয়েছে, এই নারীর নাম কমলিনী মহন্ত। যিনি থাকেন ওড়িশায়। দুটি ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল রয়েছে কমলিনীর। একটি হল Kamalini08 ও আরেকটি হল Kamalini1843। কমলিনীর ইনস্টাগ্রামে উঁকি মারলেই দেখতে পারবেন, তাঁর প্রচুর ফলোয়ার সংখ্যা। আর তাঁর পেজে যৌন উসকানির ভিডিও ভর্তি। এবং এই কারণেই সম্প্রতি তাঁর একটি ইনস্টগ্রাম অ্য়াকাউন্টও ডিলিট হয়েছে। কিন্তু ততদিনে দাবানলের মতো সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে গিয়েছেন কমলিনী ও তাঁর এই চাড্ডি ভিডিও। কিন্তু দমে যাননি কমলিনী। ফের খুলেছেন অ্যাকাউন্ট। 

Advertisement

জানা গিয়েছে, দুবছর আগে নিজের স্নাতকোত্তর ডিগ্রি শেষ করেছেন কমলিনী। তবে প্রথম থেকেই তাঁর সোশাল মিডিয়ায় কিছু একটা ধামাকা করার ইচ্ছে ছিল। সেই জন্য সোশাল মিডিয়া নিয়ে পড়াশুনোও করেছেন টুকটাক। শুরুটা অবশ্য বলিউড গানের সঙ্গে নেচে রিল বানাতেন। তবে ওসব করে খুব একটা নজরে পড়েননি। শেষমেশ, সব ছেড়ে ভাইরাল হওয়ার জন্য যৌনতাকেই বাছলেন কমলিনী।  শুধু কোন রঙের চাড্ডি পরার কথা নয়, কমলিনী কিন্তু পুরুষদের টুক করে বলে ফেলছেন, ”আজ চাড্ডি নেহি পহেনো হো… সাফ পাতা চল রাহা হ্য়ায়!” অর্থাৎ আজ আপনি অন্তর্বাস পরেননি, তা নাকি স্পষ্ট বুঝতে পারছেন কমলিনী!

কমলিনীর এই ধরনের ভিডিও নিয়ে বিতর্কও হচ্ছে প্রচুর। নেটপাড়ার একাংশ মনে করছেন, টাকা রোজগারের জন্য নোংরা পথ বেছে নিয়েছেন কমলিনী। আর তার ফলে সোশাল মিডিয়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ সৃষ্টি করছেন ওড়িশার এই কন্যা।

তবে অনেকে কমলিনীর এমন ঘটনার নেপথ্যে অন্য এক উদ্দেশ্যও খুঁজে পেয়েছেন। অনেকের মতে, সোশাল মিডিয়ায় রাতবিরেতে বহু এমন পুরুষ রয়েছেন, যাঁরা মেয়েদের মেসেঞ্জারে আপত্তিজনক প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয়। সেই সব পুরুষদের জব্দ করতেই কমলিনীর এমন কায়দা। সঙ্গে অর্থ রোজগার ও জনপ্রিয়তা রয়েইছে। ঠিক যেন রথ দেখা, কলা বেচা। 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement