হিমেল হাওয়া, শীতের বেলা, মিঠে রোদ সবই কেমন পালটে যাচ্ছে। দারুণ অগ্নিবাণের দিন আসছে। সেই পালটা হাওয়ায় নিজেকে রাখুন তরতাজা। পালটে যাওয়া সাজঘর নিয়ে লিখছেন তিতাস।
ফেসওয়াশ ও ক্লেনজার
- সিজন চেঞ্জের সময় ও গ্রীষ্মে শুষ্ক ত্বকের জন্য উপযোগী ফোম বা ক্রিম বেসড ক্লেনজার, তৈলাক্ত ও সংবেদনশীল ত্বকের জন্য জেল বেসড ফেশিয়াল ক্লেনজার ব্যবহার করুন। অতিরিক্ত আর্দ্র আবহাওয়ায় ত্বক নির্জীব হয়ে পড়ে। স্কিন ভাল রাখার প্রথম ধাপ ক্লেনজিং।
- মুখ জল দিয়ে ভিজিয়ে পরিষ্কার করে আঙুলে অল্প ক্লেনজার নিয়ে মুখে একমিনিট সার্কুলার মোশনে মাসাজ করুন। তারপর জলে ধুয়ে নিন।
- যাঁদের ফাইন লাইন্স, রিংকল্সের সমস্যা রয়েছে, তাঁরা সারা বছর অ্যান্টি-এজিং ফেসওয়াশই ব্যবহার করুন।
- খেয়াল রাখুন ফেসওয়াশ ব্যবহারের পর ত্বকে টান ভাব আসা মানে, আপনার স্কিন আর্দ্রতা হারাচ্ছে। এমন ক্লেনজার বেছে নিন, যা ঋতু পরিবর্তনের সময় ত্বকে আসা ড্রাইনেস প্রতিরোধ করবে, ত্বকে র্যাশ-ব্রণও বেরবে না।
ক্লেনজিং মিল্ক
- ফেসওয়াশ বা ক্লেনজিং লোশন ব্যবহারের পর হাতে অল্প ক্লেনজিং মিল্ক নিয়ে মাসাজ করে, ভেজা তুলোর সাহাযে্য তা তুলে নিন। এতে রোমকূপের ভিতর থাকা ধুলো-ময়লা একেবারে পরিষ্কার হয়ে যাবে। ত্বকও থাকবে নরম ও কোমল।
- স্কিন-উপযোগী অর্থাৎ ত্বকের ধরন অনুযায়ী ক্লেনজিং মিল্ক ব্যবহার করুন। অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বকে ক্লেনজিং মিল্ক ব্যবহার না করাই শ্রেয়।
মেকআপ রিমুভিং লোশন
- রোজকার দিনে অল্প কাজল-লিপস্টিকও মেকআপের আওতায় পড়ে। বাইরে থেকে ফিরে এসে হাত ধুয়ে কটন প্যাডে পরিমাণ মতো মেকআপ রিমুভিং লোশন নিয়ে মুখের মেকআপ তুলে ফেলুন।
- মেকআপ রিমুভিং ওয়াইপসও ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষত যাঁরা কাজেকর্মে বাইরে বেরন, তাঁদের ব্যাগে ওয়াইপস থাকা মাস্ট।
- ক্লেনজিংয়ের আগে এই ধাপ ফলো করুন।
[ গর্ভাবস্থায় সুস্থ থাকার অব্যর্থ দুই দাওয়াই, ব্যায়াম-প্রাণায়াম ]
ওয়েট ওয়াইপস
- চটজলদি তরতাজা হয়ে ওঠার জন্য ওয়েট ওয়াইপসের জুড়ি মেলা ভার।
- ঘাম, ধুলো, ক্লান্তি নিমেষে মুছে ফেলে ওয়াইপস।
- ক্লেনজিং, টোনিং, ময়েশ্চারাইজিং, সানস্ক্রিন- এরকম নানান ভেরিয়েন্টে পাবেন ওয়াইপস। প্রয়োজন অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন।
মিসেলার ওয়াটার
- মেকআপ রিমুভ করার যুগান্তকারী প্রোডাক্ট এটি। সাধারণ মেকআপ বা ওয়াটারপ্রুফ সবই একনিমেষে তুলে ফ্যালে মিসেলার ওয়াটার।
- কটন প্যাডসে অল্প প্রোডাক্ট নিয়ে মুখে, চোখে, ঠোঁটে বুলিয়ে নিন, ঘষাষষি করবেন না। দেখবেন অনায়াসেই মেকআপ উঠে আসবে।
- এটি ব্যবহারের পর জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে পারেন। না ধুলেও ক্ষতি নেই। লেটনাইট পার্টি, ইনভিটেশন বা অফিস থেকে ফিরে যতই টায়ার্ড লাগুক, এই ধাপ ফলো করতে ভুলবেন না।
টোনার
- মুখ পরিষ্কার করার পর খুলে যাওয়া রোমকূপের মুখ বন্ধ করার জন্য, ত্বকে টানটান ভাব বজায় রাখতে ও ত্বকের পিএইচ ব্যালেন্স ঠিক রাখতে টোনার ব্যবহার করুন এখন ও ভরা গ্রীষ্মেও।
- স্কিনের ধরন অনুযায়ী অ্যালকোহল ফ্রি টোনার ব্যবহার করুন। রিফ্রেশিং, হাইড্রেটিং, ব্রাইটেনিং, পোর টাইটেনিং, ত্বকের প্রয়োজন অনুযায়ী টোনার বেছে নিন।
- অতিরিক্ত তৈলাক্ত, ব্রণ, ফুসকুড়িপ্রবণ ত্বকের জন্য টোনারের বদলে ব্যবহার করুন অ্যাস্ট্রিনজেন্ট, যা ত্বকের বাড়তি তেল রিমুভ করে। অ্যাস্ট্রিনজেন্টে অ্যালকোহল থাকে। সুতরাং খুব অল্প পরিমাণে তুলোয় করে ব্যবহার করুন।
- চোখের চারপাশে টোনার বা অ্যাস্ট্রিনজেন্ট ব্যবহার করবেন না।
ময়েশ্চারাইজিং
- সিজন চেঞ্জের সময় বা গ্রীষ্মেও ত্বকের ড্রাইনেস কাটাতে ওয়াটার বেসড ও জেল বেসড হাইড্রেটিং লোশন বা জেল ব্যবহার করুন। যাঁরা বহুক্ষণ এসিতে থাকেন, তাঁদের জন্য হাইড্রেটিং লোশন মাস্ট। ‘হাইড্রা বুস্ট’ বা ‘ওয়াটার জেল’ কথাটির উল্লেখ আছে এমন প্রোডাক্ট বেছে নিন।
- রাতে শোয়ার সময় ত্বকের ধরন অনুযায়ী হালকা কোনও ফেস ময়েশ্চারাইজার অবশ্যই ব্যবহার করুন।
- রাতে ময়েশ্চারাইজারের বদলে স্কিন সেরাম বা ফেস অয়েলও ব্যবহার করা যেতে পারে। ড্রাই স্কিনে নাইট ক্রিম ব্যবহার করুন।
- এসিতে রাতে শোয়ার অভ্যাস থাকলে এই স্টেপ যেন কোনওদিন বাদ না পড়ে, তা খেয়াল রাখুন। মুখের পাশাপাশি গলা ও ঘাড়ের অংশেও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
[ চোখ চুলকে লাল? নিরাময়ের উপায় বাতলালেন বিশেষজ্ঞ ]
বডি মিল্ক
- শীতের ভারী বডি লোশনের বদলে এবার পালা হালকা বডি লোশন ও বডি মিল্কের। যা ত্বকে তাড়াতাড়ি অ্যাবজর্ব হবে অথচ ত্বকে ড্রাইনেসও আসতে দেবে না।
- স্নানের পর ও রাতে শোয়ার আগে সারা গায়ে বডি লোশন ব্যবহার করুন। এতে সারা বছর ত্বক থাকবে উজ্জ্বল, টানটান ও কোমল।
ফুট লোশন ও ফুট সোক
- সারা শীতে নিয়ম করে ফুট ক্রিম ব্যবহার করলেও ফেব্রুয়ারি মাস পড়তেই অনেকেই সেই পাঠ চুকিয়ে দেন।
- চলতি মরশুমেও পায়ের যত্নের একটি বিশেষ ধাপ ফুট লোশনের ব্যবহার।
- বছরভর পা ফাটা, ড্রাইনেস রোধ করা ও পায়ের চামড়া টানটান ও নরম রাখার জন্য রোজ রাতে উষ্ণ জলে পা ধুয়ে, পিউমিক স্টোন দিয়ে গোড়ালি ও পায়ের শক্ত অংশ হালকা হাতে ঘষে নিয়ে পায়ে ফুট লোশন লাগান।
- পায়ের ক্লান্তি, ব্যথা ও দুর্গন্ধ রোধ করতে ফুট সোপ অথবা উষ্ণ জলে ট্রি অয়েল পাঁচ-সাত ফোঁটা ফেলে পা ডুবিয়ে রাখুন রাতে শুতে যাওয়ার আগে।
ফেস মিস্ট
- ঘাম-ধুলো-পলিউশনে তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যা আরও বেড়ে যায়।
- হাতের কাছে ওয়াইপস বা মুখ ধোয়ার অবকাশ না পেলে ব্যবহার করুন ফেস মিস্ট। তৈলাক্ত, সাধারণ ও ড্রাই সব স্কিনে উপযোগী ফেস মিস্ট।
- সূর্যের প্রখর তাপে স্কিন লাল হয়ে যাওয়া, হালকা র্যাশ ও অয়েলিনেস কমাতে পারদর্শী মিস্ট। এছাড়া ত্বকের আর্দ্রতাও বজায় রাখে মিস্ট।
- ট্রাভেল ফ্রেন্ডলি, তাই ব্যাগে ক্যারি করাও সহজ। স্কিন নিষ্প্রভ ও অয়েলি মনে হলে শুধুমাত্র স্প্রে করে নিন। মুশকিল আসান।
- টি ট্রি, গ্রিন টি, অ্যালোভেরা, গোলাপ, ল্যাভেন্ডার এক্সট্র্যাক্ট যুক্ত মিস্ট ব্যবহার করুন। সঙ্গে প্রোডাক্ট অবশ্যই যেন অ্যালকোহল ও প্যারাবেন ফ্রি হয়, সেদিকে নজর রাখুন।
- রোদে বেরনোর আগে ফেস মিস্ট স্প্রে করে সানস্ক্রিন অ্যাপ্লাই করুন।
বডি মিস্ট
- উগ্র পারফিউম, স্পিরিট বেসড বডি স্প্রের গন্ধ যাঁদের না-পসন্দ, তাঁদের জন্য সামারে আইডিয়াল বডি মিস্ট। অ্যালকোহল ও স্পিরিট ফ্রি বডি মিস্টে ব্যবহৃত হয় নানান এসেনশিয়াল অয়েল, যার মৃদু সুগন্ধ আপনাকে সতেজ রাখে বহুক্ষণ।
- পারফিউম বা বডি স্প্রে-র মতো বডি মিস্টের সুগন্ধ দীর্ঘস্থায়ী নয়, তবে ত্বকের জন্য অনেক বেশি কোমল ও নিরাপদ।
সানস্ক্রিন
- শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা সানস্ক্রিনকে ঋতুর বেড়াজালে বাধা সম্ভব নয়। যে কোনও মরশুমেই সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক সুরক্ষিত রাখার মূল উপাদান এটি।
- ক্রিম, লোশন, অয়েল ফ্রি, জেল বেসড অথবা পাউডার যে কোনও ফর্মেই সানস্ক্রিন অ্যাপ্লাই করা মাস্ট।
- ভারতীয় আবহাওয়ায় কমপক্ষে এসপিএফ ৩০ ব্যবহার করা প্রয়োজনীয়।
- ঘাম হওয়া বা র্যাশ বেরনোর সমস্যা থাকলে সানস্ক্রিন মাখা বন্ধ করবেন না, সেক্ষেত্রে ওয়াটার বেসড, জেল অথবা ম্যাটিফাইং সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। ৩-৪ ঘণ্টা অন্তর সানস্ক্রিন রিঅ্যাপ্লাই করা জরুরি।
- আউটডোর অ্যাক্টিভিটি, বিচ হলিডে বা সাঁতারের সময় ব্যবহার করুন ওয়াটার প্রুফ সানস্ক্রিন। শুধুমাত্র মুখে নয়, দেহের সমস্ত অনাবৃত অংশে সানস্ক্রিন ব্যবহারের প্রয়োজন আছে।
পারফিউম ডিওডোর্যান্ট
- সামনের মাসগুলোয় এই প্রোডাক্টের চাহিদা উঠবে তুঙ্গে। পারফিউম ভেরিয়েশনের শেষ নেই। উডি, ফ্রুটি, মাস্ক যেমন গন্ধ আপনার পছন্দ তেমন বেছে নিন।
- ডিওডোর্যান্টও পেয়ে যাবেন সুগন্ধের অপশনে। ডিওডোর্যান্ট দেহ থেকে ১৫-২০ সেন্টিমিটার দূরত্ব বজায় রেখে স্প্রে করুন।
- পারফিউম স্প্রে করুন পাল্স পয়েন্টে। রিস্টে, কানের পিছনদিকে, হাতের ভাঁজে ধরনের জায়গায় পারফিউম স্প্রে করলে সুগন্ধ হবে দীর্ঘস্থায়ী।
[ ধন্বন্তরি মিউজিক, জেনে নিন কোন কোন রোগের ওষুধ সুর ]
শিট মাস্ক ও ফেস মাস্ক
- ফেস মাস্ক ব্যবহার ও তোলা নিয়ে যাঁদের আলসেমির অন্ত নেই, তাঁদের জন্যই বিশেষভাবে তৈরি শিট মাস্ক।
- সেরাম বেসড ফর্মুলায় ভরপুর কটন বেসড এই মাস্ক প্যাক থেকে খুলে মুখের ওপর লাগিয়ে রাখতে হয় ১০-১৫ মিনিট, তাতেই ফল মিলবে। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখা, ফ্রি র্যাডিকল্সের ক্ষতি থেকে ত্বককে রক্ষা করার জন্য শিট মাস্ক উপযোগী। তবে তৈলাক্ত ও ব্রণ প্রবণ ত্বকে শিট মাস্কের বদলে চিরাচরিত ফেস মাস্ক ব্যবহার করুন।
- ফেস মাস্কের মতো ত্বক এক্সফোলিয়েট ও পরিষ্কার করতে অক্ষম শিট মাস্ক।
- সামার হলিডে অথবা হাতে সময় কম থাকলে ব্যবহার করুন শিট মাস্ক, অন্যথায় ত্বক অনুযায়ী ট্র্যাডিশনাল মাস্ক বেছে নিন।
শ্যাম্পু ও চুলের যত্ন
- শীতে সপ্তাহে দু’তিনদিন শ্যাম্পু করার লাইসেন্স মিললেও এই মরশুমে ছাড় নেই।
- গ্রীষ্মে চুল ভাল রাখার প্রধান শর্ত চুল পরিষ্কার রাখা। মাইল্ড, সালফেট, প্যারাবেন ফ্রি কোনও শ্যাম্পু ব্যবহার করুন রোজ বা একদিন অন্তর।
- গোড়ায় আলতো হাতে আঙুল দিয়ে মাসাজ করুন ২-৩ মিনিট। তারপর জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে নিন। দু’চার মগ জল ঢেলে নিলেই শ্যাম্পু ধুয়ে যায় না। অনেকটা জল দিয়ে ভাল ভাবে চুল ধোয়া প্রয়োজন।
- চুলের লেন্থে আলাদা করে শ্যাম্পু দেবেন না। চুলের গোড়াতে দেওয়ার সময় যে ফেনা তৈরি হবে, তা দিয়ে চুলের লেন্থ পরিষ্কার করুন।
- ভেজা চুল আঁচড়াবেন না, ঘষে ঘষে মুছবেন না। নরম তোয়ালে দিয়ে থুপে থুপে চুল শুকিয়ে নিন। কোঁকড়ানো চুল বা ফ্রিজি চুলে মাইক্রোফাইবার তোয়ালে ব্যবহার করুন। এতে চুল ম্যানেজেব্ল ও ফ্রিজ ফ্রি থাকবে।
- শ্যাম্পুর পর চুলের লেন্থে চুলের প্রয়োজন অনুযায়ী কন্ডিশনার লাগান। ২ মিনিট নয়, কম করে ৫ থেকে ৭ মিনিট রেখে তারপর ধুয়ে ফেলুন।
- তোয়ালে দিয়ে চুল মুছে সেরাম লাগিয়ে নিন চুলের লেন্থে।
- কন্ডিশনার চুলের গোড়ায় লাগাবেন না, তাতে হেয়ারফলের সমস্যা দ্যাখা দেবে, চুলও তেলতেলে হয়ে যাবে।
- খুসকি, চুল পড়া বা অন্যান্য সমস্যায় ডাক্তারের পরামর্শ নিন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেহের ভিতরে সমস্যা থেকে চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
- ভেজা চুল বেঁধে রাখবেন না, বা আঁচড়াবেন না।
- রোজ মোটা দাঁড়ার চিরুনি বা প্যাডেল ব্রাশ দিয়ে চুল আঁচড়ান। কমপক্ষে ২০ বার। এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে।
- হেয়ার অয়েল লাগিয়ে একঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। তেল লাগিয়ে বাইরে বেরলে ধুলোয় চুলের লাভের চেয়ে ক্ষতি বেশি।
ওয়্যাক্সিং
বাহুমূল ওয়্যাক্স করুন নিয়মিত। এতে গায়ে দুর্গন্ধ কম হবে।
পার্সোনাল হাইজিন
- রোজ অন্ততপক্ষে দু’বার স্নান করুন।
- প্রতিবার ওয়াশরুম ব্যবহারের পর ওয়াইপস দিয়ে প্রাইভেট পার্টস মুছে নিন।
- বাহুমূলে পাউডারের বদলে অ্যান্টি পার্সপিরেন্ট ব্যবহার করুন।
- পা ঢাকা জুতো কম পরুন। একান্ত পরতে হলে ফুট পাউডার দিয়ে মোজা পরে জুতো পরুন। সপ্তাহে একবার জুতো রোদে দিন খানিকক্ষণ।
- রোজ মোজা ও অন্তর্বাস কাচুন, দিনে দু’বার অন্তর্বাস বদলান।
বডি ওয়াশ
- গ্রীষ্মে স্নানের দোসর বডি ওয়াশ। স্ট্রবেরি, ল্যাভেন্ডার, লাইম, অরেঞ্জ, ব্লুবেরি, চেরি ব্লসম, স্যান্ডেল, রোজ এমন নানান সুগন্ধী থাকে বডি ওয়াশে।
- বার সোপের চেয়ে জেল বেসড বডি ওয়াশে ক্ষার কম, তাই ত্বকে ড্রাইনেস আসে কম।
- লুফা বা ন্যাচরাল স্ক্রাবারে অল্প প্রোডাক্ট নিয়ে ভেজা গায়ে সার্কুলার মোশনে মাসাজ করুন।
[ সপ্তাহান্তে বাড়তি নিদ্রায় সমাধান নেই, বলছে সাম্প্রতিক রিপোর্ট ]