Advertisement
Advertisement
Swasthyasathi

‘দুয়ারে’ পৌঁছল বাংলার সরকার, কলকাতার প্রথম স্বাস্থ্যসাথী কার্ড পেলেন হালতুর মমতা

প্রবর্তক ও প্রাপক, দু’জনেরই নাম এক।

Bangla News of West Bengal Govt. Health insurance 'Swasthyasathi', first card provided to citizen named Mamata Banerjee| Sangbad Pratidin
Published by: Suparna Majumder
  • Posted:December 2, 2020 11:36 am
  • Updated:June 22, 2022 1:45 pm  

কৃষ্ণকুমার দাস: প্রবর্তক ও প্রাপক, দু’জনেরই নাম এক। ‘দুয়ারে দুয়ারে সরকার’ কর্মসূচিতে কলকাতায় প্রথম স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের প্রাপকের নাম মুখ্যমন্ত্রীর নামেই। এমনকী বয়সেও দুই নারী প্রায় একই সমসাময়িক। দু’জনেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। একজন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের প্রবর্তক, অন্যজন বাংলার নাগরিক হওয়ার সৌজন্যে সেই কার্ডের প্রাপক।

দেশের মধ্যে এই প্রথম রাজ্যের সমস্ত মানুষের চিকিৎসা পরিষেবা বিনামূল্যে পৌঁছে দিতে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড চালু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কীভাবে তার জন্য আবেদন, কীভাবে ব্যবহার করা যাবে ‘স্বাস্থ্যসাথী’ কার্ড, তাও জানিয়েছিলেন নবান্নে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে। আর মঙ্গলবার কলকাতার প্রথম নাগরিক পুরসভার মুখ্যপ্রশাসক ফিরহাদ হাকিমের (Firhad Hakim) হাত থেকে যিনি সেই কার্ড নিলেন, তিনিও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাড়ি যাদবপুরের ১০৬ নম্বর ওয়ার্ডের হালতুতে। কর্মসূচিতে পুরমন্ত্রীর সঙ্গে থাকা বরো কো-অর্ডিনেটর তারক চক্রবর্তী জানান, “প্রথম স্বাস্থ্যসাথী কার্ড প্রাপকের শুধু মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে নামে মিল নয়, বয়সটাও প্রায় ৬৫ বছরের কাছাকাছি। বাড়ির ঠিকানা ৩/১০২, সুচেতা নগর।”

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘শুভেন্দুর জন্য রাস্তা এখনও খোলা, তবে না এলেও ক্ষতি হবে না’, বলছেন কৈলাস-দিলীপরা]

বাড়িতে গৃহবধূ হিসাবে দায়িত্ব সামলানো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন স্বাস্থ্যসাথী কার্ড হাতে পেয়ে রীতিমতো আবেগাপ্লুত ও মুখ্যমন্ত্রীর প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞ। মায়ের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর নামের মিল থাকায় গর্বিত পুত্র অজয় বন্দ্যোপাধ্যায়ও। অবশ্য স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর নামে মিল এক প্রবীণ নারীর হাতে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড তুলে দেওয়ার কৃতিত্ব ওয়ার্ড কো-অর্ডিনেটর মধুমিতা চক্রবর্তীকে দিয়েছেন পুরমন্ত্রী। গড়ফায় ‘দুয়ারে দুয়ারে সরকার’ কর্মসূচিতে এসে এদিন কার্ড হাতে নেওয়ার পর মমতাদেবী জানান,“পরিবারের প্রধান হিসাবে আমার নামে বিনামূল্যে চিকিৎসার কার্ড পাওয়ার ব্যবস্থা করা মুখ্যমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করছি।” উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রীর প্রিয় নীল রংয়েই তৈরি করা হয়েছে কার্ডটি। পরিবারের অভিভাবকের নামে ৫ লক্ষ টাকার বিমা সংক্রান্ত কার্ড দেখিয়ে রাজ্যের সমস্ত হাসপাতালে তো বটেই, ভেলোর এবং এইমসেও চিকিৎসা করানো যাবে।

[আরও পড়ুন: অবস্থান বদল, পাহাড় সফর শেষে কলকাতায় ফিরে পুলিশের প্রশংসা ধনকড়ের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement