Advertisement
Advertisement

Breaking News

Nabanna

বকেয়া জট কাটল, দিল্লি থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার টাকা পেল রাজ্য

তবে নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ মঞ্জুর করেছে কেন্দ্র।

WB gets PM Awas Yojana grant after long controversy ahead of Panchayet Election | Sangbad Pratidin

প্রতীকী ছবি

Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:November 24, 2022 5:18 pm
  • Updated:November 24, 2022 6:23 pm  

গৌতম ব্রহ্ম: ১০০ দিনের কাজের টাকা এখনও অমিল। কিন্তু পঞ্চায়েত ভোটের (WB Panchayet Election) আগে ধীরে ধীরে বকেয়া জট কাটছে বাংলায়। কেন্দ্রের তরফে আরেক দফা অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় (PM Awas Yojona) বাড়ি তৈরির জন্য ৮২০০ কোটি টাকা দেওয়া হল রাজ্যকে। তবে শর্তসাপেক্ষে কেন্দ্র এই টাকা দিচ্ছে। বলা হয়েছে, এই প্রকল্পে শুধু প্রধানমন্ত্রীর নামই থাকবে, মুখ্যমন্ত্রীর নয়। রাজ্যের দাবি ছিল, যেহেতু এটি যৌথ প্রকল্প, তাই প্রধানমন্ত্রী-মুখ্যমন্ত্রী উভয়ের নামই থাক প্রকল্পে। কিন্তু সেই দাবি খারিজ করে দিয়েছে কেন্দ্র।

নবান্ন (Nabanna) সূত্রে খবর, ৮২০০ কোটি দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। ১১ লক্ষ ৩৬ হাজার বাড়ি তৈরির জন্য এই টাকা দেওয়া হয়েছে। এই বাড়ি তৈরির ৬০ শতাংশ টাকা দিল কেন্দ্র। বাকি ৪০ শতাংশ টাকা দেবে রাজ্য সরকার। সেই শর্তেই টাকা দেওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে কেন্দ্র প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনা প্রকল্প বাবদ ৫৮৪ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ধাপে ধাপে এভাবে কেন্দ্র বকেয়া টাকা দিচ্ছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

Advertisement

[আরও পড়ুন: চন্দনা বাউরির বাড়িতে পাত পেড়ে ডাল, আলুপোস্তয় মধ্যহ্নভোজন সারলেন মিঠুন, আর কী ছিল মেনুতে?]

তবে একাধিক প্রকল্পে বাংলার জন্য টাকা বরাদ্দ করা হলেও ১০০ দিনের প্রাপ্য এখনও অধরাই। তা নিয়ে নতুন করে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। রাজ্যের অভিযোগ, একাধিকবার আবেদন জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি। বুধবারও নেতাজি ইন্ডোরের জমির পাট্টা বলি অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী অভিযোগের সুরে বলেন, এখান থেকে বারবার কেউ কেউ কেন্দ্রকে চিঠি লিখে রাজ্যের টাকা আটকে দিচ্ছে। এটা একেবারেই কাম্য নয়। এর জন্য কাজের অসুবিধার কথাও প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী।

[আরও পড়ুন: মোদির বৈঠকে যোগ দিতে ডিসেম্বরের শুরুতেই দিল্লি সফরে মুখ্যমন্ত্রী, যাবেন রাজস্থান ও মেঘালয়েও]

এনিয়ে বৃহস্পতিবার  পঞ্চায়েতমন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার বলেন, ”সব রাজ্যকে টাকা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আমাদের রাজ্যের টাকাই আটকে রাখা হচ্ছে। কোনও কারণ জানা নেই। আমরা সমস্ত তথ্য যথাযথভাবে কেন্দ্রকে দিয়েছি। কিন্তু তারপরও বলা হচ্ছে, তথ্য পাচ্ছে না। এতে আমাদের খুবই অসুবিধা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীও ভীষণ উদ্বিগ্ন। এই বঞ্চনার কবে শেষ হবে, জানা নেই।” প্রসঙ্গত, একুশ-বাইশ অর্থবর্ষে ১০০ দিনের কাজের জন্য ৬৭৫০ কোটি টাকা কেন্দ্রের কাছে রাজ্যের প্রাপ্য।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement