Advertisement
Advertisement

Breaking News

Vivek Sahay

রাজীবের পদে বিবেক সহায়, ভোটের আগে নতুন ডিজি পেল রাজ্য পুলিশ

ভোট ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রাজ্যের ডিজিপি পদ থেকে রাজীব কুমারকে সরিয়ে দেয় কমিশন। এই প্রথমবার নয়, এর আগে ২০১৬ সালের বিধানসভা ভোটের আগেও রাজীব কুমারকে পদ থেকে সরিয়েছিল কমিশন। এবার ভোটের আগে থেকে বিরোধীরা অভিযোগ করছিলেন, রাজ্য পুলিশের ডিজি পক্ষপাতদুষ্ট।

Vivek Sahay appointed as new DG of WB
Published by: Paramita Paul
  • Posted:March 18, 2024 4:46 pm
  • Updated:March 18, 2024 6:12 pm  

সুদীপ রায়চৌধুরী: রাজ্য পুলিশের নতুন ডিজি বিবেক সহায় (Vivek Sahay)। লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজীব কুমারের জুতোয় পা গলালেন তিনি। ভোট ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কমিশনের ‘কোপে’  সোমবারই রাজ্যের ডিজিপি পদ থেকে সরতে হয় রাজীব কুমারকে। তাঁর পরিবর্তে রাজ্য পুলিশের সর্বোচ্চ পদে এলেন বিবেক সহায়। 

দীর্ঘদিন ধরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিরাপত্তার প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব সামলেছেন বিবেক। ২০২১ সালে যখন নন্দীগ্রামে ভোটপ্রচারে গিয়ে জখম হন মমতা, সেই সময় তাঁর নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন তিনি। এর পর গত নভেম্বর মাসে বিবেককে হোম গার্ডের ডিজি পদে নিয়োগ করা হয়েছিল। রাজীব কুমারকে ‘অপসারণে’র পর ডিজি পদে নিয়োগের জন্য় রাজ্যের কাছে তিনটি নাম চেয়ে পাঠায় কমিশন। রাজ্যের তরফে ১৯৮৮-র ব্যাচের আইপিএস আধিকারিক বিবেক সহায়, ১৯৮৯-র ব্যাচের আইপিএস আধিকারিক সঞ্জয় মুখোপাধ্যায় এবং ১৯৯০-র ব্যাচের আইপিএস রাজেশ কুমারের নাম প্রস্তাব করে। তাদের মধ্যে থেকে বিবেক সহায়কে বেছে নেয় কমিশন। এদিকে সদ্য ‘প্রাক্তন’ রাজীব কুমারকে তথ্য ও তথ্য প্রযুক্তি দপ্তরের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব হিসেবে নিয়োগ করা হল। 

Advertisement

[আরও পড়ুন: বেআইনি নির্মাণ! গার্ডেনরিচে বহুতল ভেঙে মৃত্যু, আর্থিক সাহায্য ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর]

প্রসঙ্গত, এই প্রথমবার নয়, এর আগে ২০১৬ সালের বিধানসভা ভোটের আগেও রাজীব কুমারকে পদ থেকে সরিয়েছিল কমিশন। ২০১৯ সালে নির্বাচন ঘোষণার পরও তাঁকে ডেপুটেশনে দিল্লিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এবার ভোটের আগে থেকে বিরোধীরা অভিযোগ করছিলেন, রাজ্য পুলিশের ডিজি পক্ষপাতদুষ্ট। তাঁর বিরুদ্ধে সরব হয়েছিল বিজেপি। ভোট ঘোষণার পরই রাজীবকে পদ থেকে সরিয়ে দিল কমিশন। সঙ্গে জানানো হয়েছে, নির্বাচনের কোনও কাজের সঙ্গে তিনি যুক্ত থাকতে পারবেন না। এ প্রসঙ্গে রাজ্যের শাসকদল প্রাক্তন সাংসদ কুণাল ঘোষের কথায়, “বিজেপি সরকারি প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে। এটা তারই প্রতিফলন।”

[আরও পড়ুন: শুভেন্দুকে ভোট প্রচারে অনুমতি নয়! ‘খলিস্তানি’ মন্তব্যের প্রতিবাদে কমিশনে চিঠি শিখ সংগঠনের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement