Advertisement
Advertisement

Breaking News

Rajib

হারের কারণ খুঁজতে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বিজেপি, রাজীব-কৈলাসের অনুপস্থিতি নিয়ে তুঙ্গে জল্পনা

বৈঠকের শুরুতেই রাজ্যকে কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের।

Rajib Banerjee and Kailash Vijayvargiya skips BJP meet, sparks speculation | Sangbad Pratidin
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:June 29, 2021 1:56 pm
  • Updated:June 29, 2021 4:12 pm  

রূপায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়: পূর্বসূচি অনুযায়ীই আজ অর্থাৎ ২৯ জুন কলকাতার হেস্টিংসের বিজেপি কার্যালয়ে শুরু হয়েছে বৈঠক। সেখানে শুভেন্দু অধিকারী(Suvendu Adhikari), তথাগত রায়-সহ একাধিক নেতা থাকলেও দেখা মিলল না প্রাক্তন বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Rajib Banerjee)। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী এখন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় ভারচুয়ালিও বৈঠকে যোগ দেননি। যা নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই শুরু হয়েছে কানাঘুষো। তাঁর এই অনুপস্থিতি ফের উসকে দিয়েছে দলবদলের জল্পনা। এদিনের বৈঠকে দেখা যায়নি কৈলাস বিজয়বর্গীয়কেও (Kailash Vijayvargiya)। যা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। 

২০২১-এ বাংলা দখলের স্বপ্ন পূরণ হয়নি। বাংলায় ক্ষমতা দখল নিয়ে বিজেপির (BJP) কেন্দ্রীয় থেকে রাজ্য নেতারা যখন নিশ্চিত ছিলেন, তখন কেন উলটো ফল হল? ঠিক কী কী কারণে BJP নির্ধারিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারল না? হারের সেই সব কারণ নিয়ে একেবারে নিচুতলার রিপোর্ট শুনতে চাইছেন অমিত শাহ (Amit Shah)-জে পি নাড্ডারা। সেই কারণেই ২৯ জুন রাজ্য কার্যকারিণী বৈঠকের সিদ্ধান্ত নেয় বিজেপি। সেই বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা ছিল সব স্তরের নেতাদের। মঙ্গলবার এই বৈঠকে যোগ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতা অরবিন্দ মেনন ও অমিত মালব্য। তবে সশরীরে দেখা যায়নি কৈলাস বিজয়বর্গীয়কে। অন্যদিকে মঞ্চে ছিলেন দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারী, তথাগত রায়রা। ছিলেন হাওড়ার প্রথম সারির ২ নেতা। তবে সেখানে দেখা যায়নি রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এবিষয়ে রাজীববাবুর সঙ্গে যোগাযোগ করাও যায়নি। তবে দিলীপ ঘোষ জানিয়েছেন, তাঁকে ভারচুয়াল মিটিংয়ের লিংক পাঠানো হয়েছে। তবে প্রাক্তন মন্ত্রী যোগ দেবেন কি না, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েই গিয়েছে। রাজীববাবু আগেই জানিয়েছিলেন যে, তবে আমন্ত্রণপত্র পেলেই ঠিক করবেন, বৈঠকে যোগ দেবেন কি না। তার এই অনুপস্থিতি নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন। 

Advertisement

[আরও পড়ুন: কসবা ভুয়ো টিকা কাণ্ড: পুলিশের জালে আরও ২, ধৃত দেবাঞ্জনের খুড়তুতো ভাই ও স্বাস্থ্যকর্মী]

উল্লেখ্য, এদিন মিটিং শুরুর আগেই একাধিক ইস্যুতে তৃণমূলকে তোপ দাগেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ। ভোট পরবর্তী হিংসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের ৪১ জন কর্মী মারা গিয়েছে। ১১ হাজারের কাছাকাছি হিংসার ঘটনা আমাদের কাছে নথিবদ্ধ হয়েছে।এবিষয়ে রাজ্যকে জানিয়ে, অভিযোগ দায়ের করেও কোনও লাভ হচ্ছে না। শেষে আদালতে যেতে হয়েছে।” রাজ্যপালকে ক্রমাগত আক্রমণ প্রসঙ্গে বলেন, “সংকটের সময় জগদীপ ধনকড় সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন বলে মুখ্যমন্ত্রীও তাঁকে আক্রমণ করছেন। এভাবে চলতে পারে না।” এদিন ভ্যাকসিন কাণ্ডেও মমতা সরকারকেই তোপ দাগেন মেদিনীপুরের সাংসদ।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement