Advertisement
Advertisement

Breaking News

Primary education board

হাই কোর্টের নির্দেশে শুরু নিয়োগ, ১৮৭ জনকে ইন্টারভিউর ডাক প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের

আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর তাঁদের ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হয়েছে।

Primary education board starts teacher recruitment following HC order । Sangbad Pratidin
Published by: Sayani Sen
  • Posted:September 16, 2022 9:11 pm
  • Updated:September 16, 2022 9:11 pm  

রাহুল রায়: ২০১৪ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে প্রশ্ন ভুল মামলায় চলতি মাসে পরপর তিন ধাপে ১৮৯ জন টেট উত্তীর্ণকে আইনি প্রক্রিয়া মেনে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাই কোর্ট (Calcutta High Court)। প্রথম ধাপে ২৩ জন, পরে ৫৪ জন এবং শেষে ১১২ জন টেট উত্তীর্ণর আগামী ২৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিয়োগ  সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, আদালতের সেই নির্দেশ মতোই শুক্রবার একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। তাতে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাক পেলেন ১৮৭ জন চাকরিপ্রার্থী। আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর তাঁদের ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ অনুসারে এই টেস্টিমনিয়ালের স্ক্রুটিনি/ভেরিফিকেশন, প্রয়োজনীয় নথি দাখিল, অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট নেওয়া হবে পিটিশন দাখিলকারী চাকরিপ্রার্থীদের। ১৯ সেপ্টেম্বর, সোমবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত সল্টলেক সেক্টর ২-এর আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র ভবনে হাজির হতে হবে ১৮৭ জনকে। রোল নম্বরের সাথে নামের তালিকাও প্রকাশ করেছে পর্ষদ।

Advertisement

[আরও পড়ুন: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার ৫ দিনের সিবিআই হেফাজতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়]

আদালতে মামলাকারী চাকরিপ্রার্থীদের দাবি ছিল, ২০১৪ সালে যে টেট পরীক্ষা হয়েছিল, সেখানে অংশ নিয়ে ছিলেন তাঁরা। পরের বছর পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর দেখা যায় তাঁরা সামান্য কয়েক নম্বরের জন্য অনুতীর্ণ হয়েছেন। যার জেরে ২০১৬ সালে যে নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়েছিল তাতে চাকরি পাননি। এর মধ্যে সেবছরই টেটে ছ’টি প্রশ্ন ভুল থাকার বিষয়টি সামনে আসে। মামলায় ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর তৎকালীন বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, ওই ছ’টি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করলেই নম্বর দিতে হবে।

চাকরিপ্রার্থীর আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত, বিক্রম বন্দোপাধ্যায়, অনাথনাথ নস্করদের দাবি, ওই ৬ নম্বর পেলেই তাঁরা পাশ করে যেত। তাই আদালতের রায় পাওয়ার পর পরীক্ষার্থীরা ভেবেছিলেন দ্রুত নিয়োগপত্র পাবেন। কিন্তু তারপর যখন নিয়োগ হয়েছিল, তখন টেট পাশের পাশাপাশি, চাকরি প্রার্থীদের প্রশিক্ষণ আবশ্যিক হয়ে যায়। মামলাকারীরা সবাই প্রশিক্ষিত চাকরিপ্রার্থী বলে দাবি করা হয়। তার প্রেক্ষিতেই আদালত নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিল।

[আরও পড়ুন: কয়লা পাচার কাণ্ড: মেনকা গম্ভীরের আদালত অবমাননা মামলায় ইডির কাছে নথি তলব হাই কোর্টের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement