Advertisement
Advertisement
Police gets some new information in Kolkata's business man murder case

খুনের পর ট্যাক্সিতে কলকাতা ছাড়ে আততায়ী, স্বর্ণ ব্যবসায়ী হত্যাকাণ্ডে চালককে জেরা পুলিশের

আততায়ী কোথায় চলে যায়, তা এখনও স্পষ্ট নয়।

Police gets some new information in Kolkata's business man murder case । Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী

Published by: Sayani Sen
  • Posted:February 16, 2022 5:02 pm
  • Updated:February 16, 2022 5:02 pm  

অর্ণব আইচ: দক্ষিণ কলকাতার অভিজাত এলাকার গেস্ট হাউস থেকে স্বর্ণ ব্যবসায়ীর দেহ উদ্ধারের ঘটনার জট এখনও কাটেনি। কে বা কারা হত্যাকাণ্ডে জড়িত, তা জানা যায়নি। তবে এক ট্যাক্সিচালককে জেরা করেছে পুলিশ।

তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে, শান্তিলাল বৈদকে খুনের পর একটি ট্যাক্সি করে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত। ওই ট্যাক্সিটিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। চালককে জেরা করেছেন তদন্তকারীরা। সে জানায়, দক্ষিণ কলকাতার বেশ কয়েকটি জায়গায় ঘোরে আরোহী। তারপর সে ট্যাক্সিচালককে হাওড়ায় ছেড়ে দিতে বলে। আততায়ী কোথায় চলে যায়, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। এদিকে, পুলিশ আগেই জানতে পারে, দিল্লির এক যুবকের সঙ্গে ব্যবসায়ীর খুব ভাল সম্পর্ক ছিল। সোমবার ওই যুবক দিল্লি থেকে কলকাতায় আসেন। অভিযোগ, তিনি মোটা টাকা চেয়ে বারবার ওই ব্যবসায়ীকে চাপ দিচ্ছিলেন। তাই ওই যুবকের খোঁজ শুরু হয়েছে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: চ্যাম্পিয়ন্স লিগে পেনাল্টি মিস! মেসির লজ্জার রেকর্ড গড়ার ১ মিনিট পরই গোল রোনাল্ডোর]

এদিকে, স্বর্ণ ব্যবসায়ীর ময়নাতদন্ত রিপোর্ট হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। রিপোর্ট অনুযায়ী, নিহত ব্যবসায়ী গোটা শরীরে আঁচড়ের দাগ পাওয়া গিয়েছে। আঁচড়ের চিহ্ন দেখে ধস্তাধস্তির প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। সূত্রের খবর, গেস্টহাউসেও মিলেছে ধস্তাধস্তির স্পষ্ট প্রমাণ। তাই খুনের আগে নিজেকে ওই ব্যবসায়ী বাঁচানোর চেষ্টা করেছেন বলেই মনে করা হচ্ছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার রাতে এলগিন রোডের গেস্ট হাউস থেকে শান্তিলাল বৈদ নামে ওই ব্যবসায়ীকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করেন কর্মীরা। তিনি স্বর্ণ ব্যবসায়ী। বাড়ি এলগিন লাগোয়া লি রোডে। জানা গিয়েছে, সোমবার সকাল থেকে তাঁর কোনও খোঁজ পাচ্ছিল না পরিবার। সন্ধে নাগাদ ভবানীপুর থানায় নিখোঁজ ডায়েরি (Missing Diary) দায়ের করা হয়। এরপর রাতের দিকে বাড়ি থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে গেস্ট হাউস থেকে শান্তিলালের দেহ উদ্ধার হয়। তাঁর গলায় দাগ মিলেছে। খুনের আগে বাড়িতে ফোন করে কোটি টাকা মুক্তিপণও চাওয়া হয়েছিল। পরে অবশ্য সেই অঙ্ক কমিয়ে ২৫ লক্ষ দাবি করা হয়।

[আরও পড়ুন: পার্ক সার্কাসে রেষারেষি করতে গিয়ে ডিভাইডারে ধাক্কা যাত্রীবাহী বাসের, জখম বহু]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement