Advertisement
Advertisement

Breaking News

করোনা মোকাবিলায় রাজ্য

করোনা মোকাবিলায় রাজ্যের কাজের ভূয়সী প্রশংসা, আন্তর্জাতিক সম্মান পাচ্ছেন নির্মল মাজি

এই সম্মান 'পথপ্রদর্শক' মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উৎসর্গ করলেন ডাঃ নির্মল মাজি।

Non-profit body linked to UN hails Bengal govt for handling pandemic
Published by: Sandipta Bhanja
  • Posted:August 19, 2020 9:46 am
  • Updated:August 19, 2020 9:50 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘আপনাদের হাতে নিরাপদে মানুষ’, কোভিড মোকাবিলায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ভূমিকায় প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাষ্ট্রসংঘ অনুমোদিত সংস্থা। করোনা কালে এমন কঠিন পরিস্থিতির মাঝেও ফের একবার আন্তর্জাতিক মহলের তরফে সাধুবাদ ছিনিয়ে আনল বাংলা। বিরোধী দলনেতাদের অনবরত অভিযোগ সত্ত্বেও রাষ্ট্রসংঘের শান্তি পরিষদ থেকে করোনা মোকাবিলায় পারদর্শীতার জন্য প্রশংসা আদায় করে নিয়েছে রাজ্য সরকার। এমন বিশ্বব্যাপী অতিমারীর মধ্যেও পশ্চিমবঙ্গ সরকার যেভাবে মানবদরদী ভাবমূর্তি বজায় রেখে জনসাধারনের পাশে দাঁড়িয়েছে, রাষ্ট্রসংঘের তরফে পাঠানো ‘সিম্বল অফ গ্র্যাটিটিউড’ শংসাপত্রে তারই ভূয়সী প্রশংসা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার জাপানে অবস্থিত ইউনাইটেড নেশন ওয়ার্ল্ড পিস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে ই-মেইল মারফৎ জানানো হল এই খবর। রাজ্যের মন্ত্রী ডাঃ নির্মল মার্জিকে পাঠানো ওই চিঠিতে রাষ্ট্রসংঘের শান্তি পরিষদের তরফে লেখা হয়েছে, “আমাদের প্রতিনিধি মারফৎ আমরা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার এবং আপনার বিষয়ে জানতে পেরেছি। করোনা পরিস্থিতিতে আপনাদের মানবদরদী মুখ্যমন্ত্রীর দারুণ কৃতিত্বের বিষয়েও জেনেছি। মানবজাতি আপনাদের নিরাপদ হাতে রয়েছে। কৃতজ্ঞতা এবং প্রশংসার প্রতীক হিসেবে আপনাদের একটি শংসাপত্র তুলে দিতে পেরে আমরা গর্বিত।” এখানেই অবশ্য শেষ নয়! ইউনাইটেড নেশন ওয়ার্ল্ড পিস অ্যাসোসিয়েশনের তরফে রাজ্যের প্রতিনিধিদেরও জাপানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: থাইরয়েড গ্রন্থিতে ৮০০ সেমি’র ‘ডুবোপাহাড়’, জটিল অস্ত্রোপচারে প্রাণ বাঁচল বৃদ্ধের]

প্রসঙ্গত, করোনা যোদ্ধা হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্মান পাচ্ছেন নির্মল মাজিও। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই খুশি রোগী কল্যান সমিতির সভাপতি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “দিদির সততা এবং দায়বদ্ধতার কাজে আমি একজন সৈনিক মাত্র। দিদির কাছ থেকেই শেখা সারাদিন কীভাবে কাজ করে যেতে হয়।” এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “করোনা পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষকে সাহায্য করতে প্রায় ১৮ ঘণ্টাই বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরে বেরিয়েছি। কখনও মেডিক্যাল কলেজ, কখনও বেলেঘাটা আইডি, কখনও বা চিত্তরঞ্জনের মতো হাসপাতাল। সরকারি ক্ষেত্রে কীভাবে মানুষকে ভাল পরিষেবা দেওয়া যায় সেই দিকে খেয়াল রেখেছি, আজকের এই সম্মান আমি আমার পথপ্রদর্শক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উৎসর্গ করলাম।”

[আরও পড়ুন: বেসরকারি স্কুলের আয়-ব্যয়ের হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটিকে সর্বোচ্চ ক্ষমতা দিল হাই কোর্ট]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement