Advertisement
Advertisement

Breaking News

কলকাতা মেডিক্যালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান পদ থেকে অপসারিত নির্মল মাজি

নতুন দায়িত্ব পেলেন ডা. সুদীপ্ত রায়।

Nirmal Maji sacked from chairman of Rogi Kalyan Samiti of Kolkata Medical College
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:May 26, 2022 6:02 pm
  • Updated:May 26, 2022 8:25 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ঐতিহ্যবাহী কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান পদ থেকে সরানো হল নির্মল মাজিকে (Nirmal Maji)। আজ অর্থাৎ বৃহস্পতিবার থেকেই এই দায়িত্বে আরজি কর হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান চিকিৎসক সুদীপ্ত রায়। দায়িত্ব নিয়েই মেডিক্যাল কলেজের স্বাস্থ্য ও সম্মান পুনরুদ্ধারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সুদীপ্ত। কিন্তু একের পর এক বেফাঁস মন্তব্যেই কি পদ হারালেন নির্মল? তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে বিভিন্নমহলে।

বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজ্যের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। সেখানেই জানানো হয়েছে, নির্মল মাজিকে সরিয়ে তাঁর জায়গায় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতির দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে সুদীপ্ত রায়কে। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান সুদীপ্তবাবু। এছাড়াও হেলথ ইউনির্ভাসিটির ফিন্যান্স কমিটির চেয়ারম্যানও তিনি। সেই সুদীপ্ত রায়কে কলকাতা মেডিক্যালের দায়িত্ব দেওয়াতেই কানাঘুষো শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: শিক্ষাক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্বের নজির, ফের বাংলার ঝুলিতে জাতীয় পুরস্কার ‘স্কচ অ্যাওয়ার্ড’]

দায়িত্ব পাওয়ার পরই সুদীপ্ত রায় বলেন, “মেডিক্যাল কলেজের স্বাস্থ্য ও সম্মান পুনরুদ্ধারে যা প্রয়োজন সব কাজ করব। চিকিৎসকদের কাছে আমার একটাই আবেদন, নির্ভয়ে কাজ করুন। সরকার সবসময় আপনাদের সঙ্গে আছে। আপনাদের কোনও কাজে হস্তক্ষেপ করা হবে না। আপনারা নিজেদের মতো করে কাজ করবেন। প্রয়োজনে সরাসরি যোগাযোগ করবেন আমাদের সঙ্গে।”

কখনও চিকিৎসকদের হুমকি, কখনও আবার চিকিৎসক বা রোগীদের উদ্দেশ্য করে বেফাঁস মন্তব্য। শেষ কিছুদিনে বারবার বিতর্কে জড়িয়েছেন নির্মল মাজি। তা নিয়ে উত্তেজনা ছড়িয়েছে হাসপাতালে, চিকিৎসক ও অধ্যাপকদের মধ্যেও। ফলে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে রাজ্য সরকারকে। এক অধ্যাপক নির্মল মাজির বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ তুলে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠিও দিয়েছিলেন। এই অপসারণ একের পর এক বিতর্কের ফলশ্রুতি বলেই মনে করা হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে রাজ্যের তরফে কোনও কারণ জানানো হয়নি।

[আরও পড়ুন: রাজ্যপালের বদলে রাজ্যের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হবেন মুখ্যমন্ত্রী, শুরু আইনি প্রক্রিয়া]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement