Advertisement
Advertisement
আগুন

নিউটাউনে বহুতলে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড, আগুন নেভাতে হিমশিম দমকল

পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ঘটনাস্থলে মন্ত্রী সুজিত বসু।

Massive fire broke out at newtown on monday morning
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:December 16, 2019 8:58 am
  • Updated:December 16, 2019 12:57 pm  

কৃষ্ণকুমার দাস ও কলহার মুখোপাধ্যায়: ভোররাতে নিউটাউনের বহুতলে বিধ্বংসী আগুন। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে এলাকা। ইতিমধ্যেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকলের ১০ টি ইঞ্জিন। তবে দাহ্য পদার্থে ভরা ওই বহুতলের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে দমকলের কর্মীদের। সকালেই ঘটনাস্থলে যান মন্ত্রী সুজিত বসু। 

সোমবার ভোররাতে হঠাৎই নিউটাউনের ডিএন ৩০ বহুতল থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন স্থানীয়রা। মুহূর্তে ধোঁয়ায় ঢেকে যায় এলাকা। স্থানীয়দের তৎপরতায় খবর দেওয়া হয় দমকলে। তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ১০টি ইঞ্জিন। দ্রুতগতিতে শুরু হয় আগুন নেভানোর কাজ। কিন্তু বহুতলে ভিতরে এমন জায়গায় আগুন লেগেছে যা নিয়ন্ত্রণে আনতে বেশ সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে দমকল কর্মীদের। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আসে আগুন। তবে এখনও বেশ কিছু পকেট ফায়ার রয়েছে। জানা গিয়েছে, ওই বহুতলে একটি সফটওয়্যার কোম্পানির অফিস রয়েছে। আর যেখানে আগুন লেগেছে, সেটি একটি কল সেন্টার। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, প্রচুর টাকার সামগ্রী পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। ঘটনার খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু।  

Advertisement

newtown-fire-2 

[আরও পড়ুন: নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে মিছিল তৃণমূলের, জেলায় জেলায় অশান্তি-ভাঙচুর]

কিন্তু কী থেকে এই অগ্নিকাণ্ড তা এখনও জানা যায়নি। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকেই এই অগ্নিকাণ্ড। ওই বহুতলে প্রচুর দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে আগুন। তবে আদতে কী থেকে আগুন লেগেছে, আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পরই তা স্পষ্ট হবে বলে জানিয়েছেন দমকল কর্মীরা। কিন্তু ওই কল সেন্টারে আদৌ কোনও অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা ছিল কি? থাকলে আদৌ তা কাজ করেছিল কি না, এসব খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেই সূত্রের খবর। সাতসকালে অগ্নিকাণ্ডের খবর ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্ক গ্রাস করেছে এলাকার বাসিন্দাদের। 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement