Advertisement
Advertisement

Breaking News

Farm protest

প্রতিরোধে আশার কিরণ, কৃষক সমাবেশের বহর দেখে উৎফুল্ল বামনেতৃত্ব

আন্দোলনরত কৃষকদের প্রতি সংহতি জানাতে রানী রাসমণি রোডে সমাবেশ।

Left leadership found hope in farm protest | Sangbad Pratidin
Published by: Monishankar Choudhury
  • Posted:December 16, 2020 9:41 pm
  • Updated:December 16, 2020 9:41 pm  

বুদ্ধদেব সেনগুপ্ত: প্রতিবাদ শেষ। এবার শুরু হয়েছে প্রতিরোধ। যতদিন না কেন্দ্রীয় সরকার কৃষি আইন প্রত্যাহার করছে ততদিন প্রতিরোধ চলবে বলে জানান কৃষকসভার সর্বভারতীয় নেতা হান্নান মোল্লা। এই প্রতিরোধের আগুন গোটা দেশে ছড়িয়ে দিতেই রাজ্যে রাজ্যে আন্দোলন করা হবে বলে জানান তিনি। দিল্লি সীমান্তে আন্দোলনরত কৃষকদের প্রতি সংহতি জানাতে কৃষক সংগঠন সমূহের সমর্থনে বুধবার রানী রাসমণি রোডে সমাবেশ হয়। এদিন সমাবেশে রাজ্যের কৃষকদের যোগদান দেখে কার্যত হতবাক হয়ে যান বামনেতৃত্ব।

[আরও পড়ুন: শনিবার প্রায় ২০ ঘণ্টা পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ থাকবে দক্ষিণ কলকাতায়, জানাল পুরসভা]

তিনটি কৃষি আইন প্রত্যাহার ও বিদ্যুৎ আইন প্রত্যাহারের দাবিতে সতেরো দিন ধরে দিল্লি সীমান্তে আন্দোলন চালাচ্ছে কৃষকরা। কেন্দ্রের অনড় মনোভাবের প্রতিবাদে হয়েছে ভারত বনধ। কিন্তু দফায় দফায় আলোচনা চললেও সমাধান অধরা। এই কৃষক আন্দোলন গড়ে তোলার পেছনে রয়েছেন এক বঙ্গসন্তান। উলুবেড়িয়ার প্রাক্তন সাংসদ হান্নান মোল্লা। এদিন ধর্মতলার সভাতে তিনিই ছিলেন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। তবে সমাবেশের আগে শিয়ালদহ ও হাওড়া থেকে কৃষকদের দু’টি মিছিল সভাস্থলে আসে। সমর্থন জানাতে হাজির হন সিপিএম রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র, বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু-সহ বামনেতৃত্ব।

Advertisement

এই সভায় হান্নান মোল্লা বলেন, “দিল্লির কৃষক সমাবেশ থেকে করোনা ছড়াবে বলে প্রচার করছিল কেন্দ্র। কিন্তু আমরা মনে করি করোনায় হয়তো কয়েকজন মারা যাবে। কিন্তু কেন্দ্রের এই আইন লাগু হলে লক্ষ লক্ষ কৃষক মারা যাবে। তাই কেন্দ্রের শত হুমকি সত্বেও কৃষকরা আন্দোলন প্রত্যাহার করবে না।” এদিন কৃষক সংগঠনের এক প্রতিনিধিদল রাজভবনে গিয়ে রাজ্যপালের কাছে একটি স্মারকলিপি তুলে দেয়।

[আরও পড়ুন: দুষ্টু গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভাল! ‘বিশ্বাসঘাতক’ শুভেন্দু অধিকারীকে তোপ কল্যাণ-সৌগতর]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement