নাগরিক পরিষেবা আরও উন্নতির লক্ষ্যে নতুন করে তৈরি হতে চলেছে কলকাতার পুরবোর্ড। ১৯ তারিখ পুরসভার (Kolkata Municipal Election) ১৪৪টি ওয়ার্ডে ভোট হয়েছে। আজ ফলপ্রকাশের পর দেখা গেল, কার্যত সবুজ ঝড় কলকাতা জুড়ে। ১৪৪ টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৩৪টিতেই জয়ী তৃণমূল। ৩টি করে আসন পেয়েছে বিজেপি ও নির্দল। সিপিএম, কংগ্রেস ২ টি করে ওয়ার্ডে জয়লাভ করেছে। ১১ টি কেন্দ্রে চলে ভোটগণনা। পুরলড়াইয়ের ফলাফলের খুঁটিনাটি দেখুন LIVE UPDATES:
সন্ধে ৮.১০: পুরভোটে বিপুল জয়ের পর ফিরহাদকে কালীঘাটে তলব মমতার। ইতিমধ্যেই সেখানে পৌঁছেছেন ৮২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে সদ্য নির্বাচিত কাউন্সিলর ফিরহাদ।
বিকেল ৫.২৭: অধীররঞ্জন চৌধুরীর কথায়, “আমরা সবাই জানতাম তৃণমূল ক্ষমতায় আসবে। তবে তৃণমূলের দেওয়া প্রতিশ্রুতিতে ভরসা রাখতে চেয়েছিলাম। ওরা বলেছিল সন্ত্রাস হবে না। শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হবে। কিন্তু তা হয়নি, তৃণমূল স্বভাবসিদ্ধভাবে ভোট পরিচালনা করেছে। ছাপ্পাভোট, বোমাবাজি, মারামারি, গ্রেপ্তার সব দেখল কলকাতার মানুষ। এসবের কোনও দরকার ছিল না।”
বিকেল ৪.২০: দলের শোচনীয় হারের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর মন্তব্য, ”কলকাতার ভোটে জয়লাভের জন্য নিজেদের পেশীশক্তি ব্য়বহার করেছে তৃণমূল। গ্রাম-গঞ্জের ভোটে বোঝা যাবে, কার কত দম। এই ভোটে বিরোধীদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চলেছে।” বললেন সুকান্ত মজুমদার।
দুপুর ৩.৫০: এবছর কলকাতা পুরসভায় থাকছে না কোনও প্রধান বিরোধী দল বা বিরোধী দলনেতা। কারণ নিয়ম অনুযায়ী প্রধান বিরোধী দলের মর্যাদা পেতে হলে মোট আসন সংখ্যার অন্তত দশ শতাংশ জিততে হয়। অর্থাৎ ১৪৪ টি আসনের মধ্যে ১৫ টি ওয়ার্ডে জিততে হত বাম, কংগ্রেস বা বিজেপি কোনও এক বিরোধী দলকে। কিন্তু বাম, কংগ্রেস বা বিজেপি কেউই সেই সংখ্যার ধারে কাছে পৌঁছতে পারেনি।
দুপুর ৩.৪৪: ”বিজেপি এজেন্সি দিয়ে ভয় দেখিয়েছে, অনেক অত্যাচার করেছে। তা সত্ত্বেও মানুষ তৃণমূলের উপর ভরসা রেখেছে। এই রায় জনরায়। ভবিষ্য়তেও বিজেপি এভাবেই পর্যদস্তু হবে।” পুরভোটের ফল নিয়ে প্রতিক্রিয়া তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের।
দুপুর ৩.১৩: ”সিপিএমের সময় কলকাতায় ফ্ল্যাট থেকে মানুষ ভোট দিতে বের হতে পারত না। আর এখন শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছে। মানুষ ভোট দিচ্ছে। জেলাগুলিতে যে পুরনির্বাচন হবে, সেখানেও ভোটারা নিজের হাতে নিজের ভোট দেবে। আমি আগেই বলে ছিলাম, ১৩০-১৩৫ পাবে তৃণমূল। মন্তব্য বীরভূমের তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।
দুপুর ২.৪২: ”তৃণমূলের ১০০ শতাংশ জয় হল না। বিজেপিকে তো দেখাই গেল না। এই ভোট প্রহসন ছাড়া কিছু নয়।” মন্তব্য সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তীর।
দুপুর ২.৩০: জয়ের আনন্দে মাতোয়ারা তৃণমূল সমর্থকরা। সবুজ আবির, ব্য়ান্ড পার্টি নিয়ে নানা প্রান্তে উচ্ছ্বাস ঘাসফুল শিবিরের।
দুপুর ১.৪৮: পুরভোটে জিতেছেন ৩ নির্দল প্রার্থী। ৪৩ নং ওয়ার্ড থেকে জয়ী আয়েশা কানিজ, ১৩৫ নংয়ে জয়ী রুবিনা নাজ, ১৪১ নং ওয়ার্ডে জিতেছেন পূর্বাশা নস্কর। তিনজনই যোগ দেবেন তৃণমূলে, জানালেন তাঁরা।
দুপুর ১.১৬: ৭৩ নং ওয়ার্ড থেকে জিতলেন তৃণমূল প্রার্থী কাজরী বন্দ্যোপাধ্য়ায়। ভোটের ব্যবধান ৬৪৯৩।
দুপুর ১.১১: ফিরহাদ হাকিম জিতলেন ১৪ হাজারেরও বেশি ভোটে। বাবাকে ফের মেয়র পদে দেখতে চান, জানালেন মেয়ে প্রিয়দর্শিনী।
দুপুর ১.০৬: পুরভোটে তৃণমূলের প্রাপ্ত ভোট প্রায় ৭২ শতাংশ। বাম জোট পেয়েছে ১১ শতাংশের বেশি। বিজেপির প্রাপ্ত ভোট প্রায় ৯ শতাংশ।
দুপুর ১২.৪৭: বাংলায় ঘৃণার কোনও জায়গা নেই। কলকাতা পুরভোটের ফলাফল তা ফের বুঝিয়ে দিল। টুইটে বার্তা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের।
People of Kolkata have once again proven that politics of HATE & VIOLENCE have NO PLACE in BENGAL!
I thank everyone for blessing us with such a huge mandate. We are truly humbled and shall always remain committed in our goals towards YOUR BETTERMENT!
Thank you Kolkata 🙏
— Abhishek Banerjee (@abhishekaitc) December 21, 2021
দুপুর ১২.৩৯: কলকাতা পুরসভার মেয়র পদে বসবেন কে? আগামী ২৩ তারিখ ঘোষণা হবে, সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
দুপুর ১২.১০: ৯২ নং ওয়ার্ডে জিতলেন বামপ্রার্থী মধুছন্দা দেব। ১০৩ নং ওয়ার্ডে জয়ী বামপ্রার্থী নন্দিতা দাস। ২ টি ওয়ার্ডে জিতলেন নির্দল প্রার্থীরা।
দুপুর ১২: ”আপনাদের সকলকে, বিশেষ করে কলকাতা নাগরিকদের যেভাবে ভোটে সমর্থন করেছেন, সবাইকে প্রণাম, সালাম জানাই। গণ উৎসবে গণতন্ত্রের জয়। এই ভোট উৎসবের মতো করে হয়েছে। মা-মাটি-মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞ। যত সমর্থন দেবেন, আরও বেশি করে কাজ করব। কলকাতা আমাদের গর্ব, বাংলা গর্ব।” কামাখ্যা যাওয়ার আগে বাড়ি থেকে বেরিয়ে প্রতিক্রিয়া আপ্লুত মুখ্যমন্ত্রীর। তোপ দাগলেন বিজেপিকেও। তাঁর কটাক্ষ, ”বিজেপি ভোকাট্টা, সিপিএম নো পাত্তা, কংগ্রেস স্যান্ডুইচ।”
Heartiest congratulations to all candidates for your victory in the KMC elections. Remember to serve people with utmost diligence and gratitude!
I wholeheartedly thank every single resident of KMC for putting their faith on us, once again.
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) December 21, 2021
বেলা ১১.৪৫: দলীয় প্রার্থীদের জয়ের পরই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালীঘাটের বাড়িতে ফিরহাদ হাকিম, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়। তিনজনের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক চলছে কালীঘাটের বাড়িতে। বাড়ির সামনে সবুজ আবির মেখে সমর্থকদের বিজয়োল্লাস।
বেলা ১১.৩৭: পুরভোটে তেমন আশাজনক ফল হয়নি। সকাল থেকেই বিজেপির রাজ্য দপ্তর শুনশান। রাজ্য মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য ছাড়া কোনও শীর্ষ নেতাকে দেখা যায়নি।
বেলা ১১.৩০: ১১ নং ওয়ার্ড থেকে জয়ী তৃণমূলের হেভিওয়েট প্রার্থী অতীন ঘোষ। নবাগতা মৌসুমী দাস জিতলেন ৯৩ নং ওয়ার্ডে।
বেলা ১১.১৫: ৬১ হাজার ভোটে জিতলেন ৬৬ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী ফৈয়াজ আহমেদ খান। ৬৫ নং ওয়ার্ড থেকে ২২৬০০ ভোটে জিতলেন নিবেদিতা শর্মা। ৪৪ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন তিনি। ওই ওয়ার্ড ছিল আরএসপি-র দখলে।
বেলা ১১.১০: মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে গেলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
বেলা ১১.০৩: ৮২ নং ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থী সৌরভ বসু জয়ী। ১০৫ নং ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের সুশীলা মণ্ডল।
বেলা ১১: নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামের সামনে রাজনৈতিক সংঘর্ষ। কংগ্রেস ও তৃণমূল সমর্থকদের মধ্যে হাতাহাতি, বচসা। মোতায়েন বিশাল পুলিশ বাহিনী।
সকাল ১০.৪০: ৪৫ নং ওয়ার্ড থেকে জয়ী কংগ্রেস প্রার্থী সন্তোষ পাঠক। জয়ের জন্য জনতার পাশাপাশি সংবাদমাধ্যমকেও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি। এখনই উচ্ছ্বাসে ভাসতে রাজি নন, সতর্ক করলেন দলীয় কর্মীদের। ১৩৭ নং আসনে জয়ী কংগ্রেস প্রার্থী ওয়াসিম মোল্লা আনসারি।
সকাল ১০.৩৫: ২২ নং ওয়ার্ডে জয়ী বিজেপির মীনাদেবী পুরোহিত। ৫০ নং ওয়ার্ডে জিতলেন সজল ঘোষ। বিজয় মিছিলে শামিল তিনি।
সকাল ১০.২৯: তৃণমূলের অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায় ১০৯ নং ওয়ার্ড থেকে জয়ী ৩৭ হাজার ৬৬৮ভোটে।
সকাল ১০.২৫: ১০৮ নং ওয়ার্ডে ১৬৭০০ হাজার ভোটে জয়ী সুশান্ত ঘোষ। ১২২ নং ওয়ার্ডে জয়ী ঘাসফুল শিবিরের প্রার্থী সোমা চক্রবর্তী।
সকাল ১০.২৩: ৭৩৫১ ভোটে জয়ী ৮৮ ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থী মালা রায়। তাঁর বক্তব্য, কাজ হয়েছে এলাকায়, মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর ভরসা রেখেছেন। এনিয়ে পরপর ৬ বার জিতলেন মালা রায়।
সকাল ১০.১২: জয়ী ৮৫ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী দেবাশিস কুমার। জিতলেন আরও বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থীরা। ফলাফল প্রত্যাশিতই ছিল, প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া দেবাশিস কুমারের। বাবার জয়ে উচ্ছ্বসিত মেয়ে দেবলীনা কুমার মাতলেন আবিরখেলায়।
সকাল ১০.০৫: মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে তৃণমূল সমর্থকদের উচ্ছ্বাস, ‘খেলা হবে’ স্লোগানে নাচগান।
সকাল ১০: এখনও পর্যন্ত তৃণমূলের প্রাপ্ত ভোট ৭৪ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে বামেরা – প্রাপ্ত ভোট ৮ শতাংশের বেশি।
সকাল ৯.৫৪: ৮২ নং ওয়ার্ডে ফিরহাদ হাকিম এগিয়ে ১৭৩৫ ভোটে। দেবাশিস কুমার প্রায় ৮০০০ ভোটে এগিয়ে ৮৫ নং ওয়ার্ডে।
সকাল ৯.৪৬: বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে তৃণমূল প্রার্থীরা এগিয়ে বিশাল ব্যবধানে। ৬৪ নং ওয়ার্ডে শাম্মি জাহান এগিয়ে ১৩,৬১২ ভোটে, ৫৮ নং ওয়ার্ডের প্রার্থী সন্দীপন সাহা এগিয়ে ১৫,৯৩৭ ভোটে।
সকাল ৯.৪০: গণনা শুরুর পর জয়ের ইঙ্গিত পেতেই মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে গেলেন ফিরহাদ হাকিম।
সকাল ৯.৩২: ৯০ নং ওয়ার্ডে মালা রায় এগিয়ে ৪৩৫১ ভোটে। ৮২০০ ভোটে এগিয়ে ১০৮ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী সুশান্ত ঘোষ। ১০৯ নং ওয়ার্ডে অনন্যা বন্দ্য়োপাধ্যায় এগিয়ে ৪৪৪৭ ভোটে।
সকাল ৯.২৬: ১১৮৪ ভোটে এগিয়ে ফিরহাদ হাকিম, ১৫৩৪ ভোটে এগিয়ে কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়।
সকাল ৯. ২১:৬৮ নং ওয়ার্ডে প্রথম রাউন্ড শেষ। তৃণমূল প্রার্থী সুদর্শনা মুখোপাধ্যায় এগিয়ে ৫০০ ভোটে। পিছিয়ে নির্দল প্রার্থী প্রয়াত সুব্রত মুখোপাধ্য়ায়ের বোন তনিমাদেবী।
সকাল ৯.১৯: বরো ১৮-এর ১১টি ওয়ার্ডে এগিয়ে তৃণমূল, বামেরা দ্বিতীয় স্থানে। তৃতীয় বিজেপি।
সকাল ৮.৫৫: সিপিএম প্রার্থী মৃত্যুঞ্জয় চক্রবর্তী এগিয়ে ৯৮ নং ওয়ার্ডে। এগিয়ে আরও এক বাম প্রার্থী। ৪৫ নং ওয়ার্ডে এগিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী সন্তোষ পাঠক। দুটি ওয়ার্ডে এগিয়ে নির্দল প্রার্থী।
সকাল ৮.৫০: ৫০ নং ওয়ার্ডে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী সজল ঘোষ। দলীয় প্রার্থী মীনাদেবী পুরোহিত এগিয়ে নিজের ওয়ার্ডে। এছাড়া আরও ২ টি ওয়ার্ডে এগিয়ে গেরুয়া শিবিরের প্রার্থীরা।
সকাল ৮.৪৫: পুরলড়াইয়ের নতুন প্রার্থী তৃণমূলের কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়, মৌসুমী দাস, পূজা পাঁজা, সৌরভ বসু নিজেদের ওয়ার্ডে এগিয়ে।
সকাল ৮.৪১: ফিরহাদ হাকিম, দেবাশিস কুমার, পরেশ পাল, অতীন ঘোষের মতো হেভিওয়েট প্রার্থীরা এগিয়ে নিজেদের ওয়ার্ডে।
সকাল ৮.৩২: কলকাতা পুরসভার ৭ ও ৮ নং ওয়ার্ডে গণনার শুরুতেই এগিয়ে গেল তৃণমূল। এগিয়ে আরও কয়েকটি ওয়ার্ডে।
সকাল ৮.২৪: তৃণমূলই চারিদিকে জিতবে। বিশেষ রেষারেষি নেই। গণনার শুরুতেই আশাপ্রকাশ ফিরহাদ হাকিমের। দলীয় কর্মীদের কাছে তাঁর আবেদন, সকলে শান্তভাবে গণনার কাজ করুন। জেতা-হারা নির্বিশেষে সকলের সঙ্গে সৌহার্দ্য বজায় রাখুন।
সকাল ৮.১১: রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় পোস্টাল ব্যালট গণনা কেন্দ্র।
সকাল ৮: শুরু ভোটগণনা। ১১ টি কেন্দ্রে কড়া নিরাপত্তায় গণনাকাজ শুরু করলেন ভোটকর্মীরা।
সকাল ৭.৩০: প্রতিটি দলের কাউন্টিং এজেন্টদের পরিচয়পত্র পরীক্ষা করে গণনাকেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। পরিচয়পত্র না থাকলে প্রবেশ করা যাচ্ছে না। মোবাইল নিয়ে গণনাকেন্দ্রে প্রবেশ নিষিদ্ধ।
সকাল ৭.২০: ভোটগণনা কেন্দ্রের সামনে পুলিশ, নিরাপত্তা বাহিনী, ফ্লাইং স্কোয়াড। মোতায়েন ৩ হাজার পুলিশকর্মী। লালবাজারের সূত্র জানিয়েছে, গণনাকেন্দ্রের নিরাপত্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ১৬ জন ডিসির উপর। একেকটি কেন্দ্রের দায়িত্বে একজন করে ও তাঁদের তত্ত্বাবধানে অন্য ডিসিরা থাকছেন। তাঁদের অধীনে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছেন ২৮ জন অ্যাসিসট্যান্ট পুলিশ কমিশনার। থাকছেন ৮১ জন ইন্সপেক্টর ও দু’শোর উপর সাব ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার আধিকারিক। প্রত্যেক কেন্দ্রে ৭ থেকে ১০ টি টেবিলে হবে গণনা। ১৩ থেকে ১৬ রাউন্ড গণনা হবে।
সকাল ৭: কলকাতা পুরসভার মোট ১৪৪ টি ওয়ার্ডের ভোটগণনা হবে ১১ টি কেন্দ্রে। প্রতি কেন্দ্র কড়া নিরাপত্তায় ঘেরাটোপে। থাকছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তাবলয়। গণনাকেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে জারি ১৪৪ ধারা, রয়েছে সিসিটিভি। ভোট গণনার ভিডিওগ্রাফি করা হবে। চলবে ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারিও। নেতাজি ইন্ডোর, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, যোধপুর পার্ক বয়েজ স্কুলের মতো একাধিক জায়গা গণনাকেন্দ্র।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.