Advertisement
Advertisement

Breaking News

Chella Kumar

অবশেষে অভিভাবক পেল প্রদেশ কংগ্রেস, দীর্ঘদিন বাদে অধীরদের পর্যবেক্ষক নিয়োগ করল AICC

বঙ্গ কংগ্রেসের অস্থায়ী পর্যবেক্ষক নিযুক্ত হলেন তামিলনাড়ুর সাংসদ।

Congress names Chella Kumar as in charge of West Bengal | Sangbad Pratidin
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:January 1, 2022 10:30 am
  • Updated:January 1, 2022 10:30 am  

স্টাফ রিপোর্টার: অবশেষে বাংলার দিকে নজর এআইসিসির (AICC)। দীর্ঘদিন পর বঙ্গ কংগ্রেসের জন্য পর্যবেক্ষক নিয়োগ করল হাইকম্যান্ড। তামিলনাড়ুর সাংসদ চেল্লা কুমারকে বঙ্গ কংগ্রেসের পর্যবেক্ষক হিসাবে নিয়োগ করা হল। তিনি তামিল রাজ্যের কৃষ্ণগিরির সংসদ। তবে সাময়িকভাবে প্রদেশের দেখভাল করবেন বলে এআইসিসির তরফে জানান হয়েছে।

বিধানসভা নির্বাচনের আগে থেকেই বঙ্গ কংগ্রেসের (Congress) কোনও পর্যবেক্ষক ছিল না। বিধানসভা ভোটের আগে উত্তরপ্রদেশের জিতিন প্রসদাকে (Jitin Prasda) রাজ্য কংগ্রেসের পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি ভোটের আগেই কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন। যার ফলে পর্যবেক্ষক ছাড়াই বিধানসভা নির্বাচনে নামতে হয় প্রদেশ কংগ্রেসকে। ফলাফল, রাজ্যে কংগ্রেস শূন্য হয়ে যাওয়া।

Advertisement

[আরও পড়ুন: বড় চমক ছাড়াই ৩ পুরসভায় প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, সল্টলেকে সব্যসাচীর বিরুদ্ধে প্রাক্তন মেয়র পারিষদ]

বিধানসভায় হতশ্রী ফলাফলের পর থেকেই রাজ্যে বেহাল দশা হাত শিবিরের। দলের নেতারা দিশাহীন। সংগঠনের অবস্থা তথৈবচ। পর্যবেক্ষক না থাকার ফলে কেন্দ্রীয় স্তরেও রাজ্যের সমস্যার কথা ঠিকমতো পৌঁছচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে সম্প্রতি সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) সঙ্গে দেখা করে পর্যবেক্ষক নিয়োগের আবেদন জানান প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান (Abdul Mannan)। তারপরই চেল্লা কুমারকে পর্যবেক্ষক নিয়োগ করল এআইসিসি। যদিও সেটা অস্থায়ীভাবে। আসলে রাজ্যে কংগ্রেসের খারাপ হাল এবং গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের বহর দেখে কেউই দায়িত্ব নিতে চাইছিল না। সেকারণেই অপেক্ষাকৃত অনামী চেল্লাকুমারকে এই দায়িত্ব দেওয়া হল।

[আরও পড়ুন: ওমিক্রন রুখতে উদ্যোগী পুরসভা, কলকাতায় ১৭টি কনটেনমেন্ট পয়েন্ট করতে চেয়ে প্রস্তাব নবান্নে]

অন্যদিকে বৃহস্পতিবার করোনা পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন প্রদেশ সভাপতি ও লোকসভার কংগ্রেস সংসদীয় দলের নেতা অধীর চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury)। তাঁর অভিযোগ, মোদির উদাসীনতায় লক্ষ লক্ষ মানুষ মারা গিয়েছে কোভিডে। বিভিন্ন দেশে যখন চারবার ভ্যাকসিন দেওয়া চলছে তখন ভারতে দু’বার। কোনও তথ্য দেওয়া হয়না। রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধেও এদিন সরব হন প্রদেশ সভাপতি। তাঁর অভিযোগ বহু পঞ্চায়েতে অনাস্থা আনা হয়েছে। কিন্তু পুলিশ দিয়ে তা আটকে রাখা হচ্ছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement