Advertisement
Advertisement

Breaking News

SLST Recruitment

মেধাতালিকায় দ্বিতীয় হয়েও মেলেনি চাকরি! ২০২০-র SLST নিয়োগ নিয়ে জবাব তলব হাই কোর্টের

এসএসসির কাছ থেকে রিপোর্ট তলব করলেন হাই কোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।

Calcutta HC seeks reply on 2020 SLST recruitment

ফাইল ছবি

Published by: Sayani Sen
  • Posted:May 1, 2024 8:32 pm
  • Updated:May 1, 2024 8:32 pm  

গোবিন্দ রায়: কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে ২০১৬ সালের এসএসসির প্যানেল বাতিল করেছে কলকাতা হাই কোর্ট। সদ্যই চাকরি হারিয়েছেন ২৬ হাজার ৭৫৩ জন। এসএসসি চাকরি বাতিল মামলার জল গড়িয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। তার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার ২০২০ সালের এসএলএসটি নিয়োগে অস্বচ্ছতার অভিযোগ। মেধাতালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা সত্ত্বেও মেলেনি চাকরি। এসএসসির কাছে মেলেনি সদুত্তর। তাই বাধ্য হয়ে মামলা দায়ের করলেন হাওড়ার বাসিন্দা রানি সোনার। এসএসসির কাছ থেকে রিপোর্ট তলব করলেন হাই কোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।

২০২০ সালের এসএলএসটি নিয়োগে ভেরিফিকেশন তালিকায় রানি সোনারের র‍্যাঙ্ক ছিল ৫১। তার পর ভেরিফিকেশনে চূড়ান্ত প্রক্রিয়ার শেষে মেধাতালিকায় তিনি ছিলেন দ্বিতীয় স্থানে। বছরের পর বছর কেটে গেলেও নিয়োগপত্র পাননি। ২০২১ সালের ২৬ জুলাই এবং ২০২৩ সালের ৩০ জুন, এসএসসির কাছে নিয়োগপত্র পাওয়ার আবেদন জানান রানি। কিন্তু এসএসসির তরফে কোনও সদুত্তর পাননি। বাধ্য হয়ে রানি কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘যাঁরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ঈশ্বর তাঁদের ভালো রাখুন’, ‘অপসারণ’ প্রসঙ্গে মন্তব্য কুণালের]

বুধবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে এই মামলার শুনানি হয়। মামলাকারীর পক্ষের আইনজীবী আশিস কুমার চৌধুরী জানান, “রানি সোনার মেধাতালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকলেও তাঁকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়নি। এসএসসির কাছে বার বার আবেদন জানানো সত্ত্বেও তারা নিরুত্তর। এসএসসি মেধাতালিকায় দ্বিতীয় স্থানাধিকারীকে নিয়োগপত্র পাওয়া থেকে বঞ্চিত করতে পারে না।”

একথা শুনে কার্যত তাজ্জব হয়ে যান বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। বিস্ময় প্রকাশ করেন। এসএসসির আইনজীবী ডঃ সুতানু পাত্রের কাছে কী তথ্য রয়েছে, তা জানতে চান বিচারপতি। তিনি প্রশ্ন করেন, মেধাতালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা সত্ত্বেও কেন পেলেন না সুপারিশপত্র? এসএসসির কাছে আবেদন করেও কেন কোনও উত্তর পেলেন না?” আইনজীবী উত্তরে জানান, পুরো বিষয়টি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে জানতে হবে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে এসএসসির কাছ থেকে জবাব তলব করেন বিচারপতি।

[আরও পড়ুন: ‘হঠাৎ করে ভোটের হার বেড়ে গেল, ১৯ লক্ষ ইভিএম মিসিং’, বিস্ফোরক মমতা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement