Advertisement
Advertisement
Bratya Basu

১১ বছর পর খোলনলচে বদল, রাজ্যের স্কুলশিক্ষা বিশেষজ্ঞ কমিটি ভেঙে দিলেন মন্ত্রী ব্রাত্য বসু

রাজ্যের নয়া শিক্ষানীতি নিয়ে আগামী ৬ মে বৈঠক।

Bratya Basu dismisses school education expert committee
Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:April 30, 2022 5:43 pm
  • Updated:April 30, 2022 6:28 pm  

দীপঙ্কর মণ্ডল: জাতীয় শিক্ষানীতির (NEP 2020) বিকল্প হিসেবে রাজ্যে আরেক শিক্ষানীতি তৈরির তোড়জোড় শুরু হয়েছে। তৈরি হয়েছে ১০ সদস্যের কমিটি। প্রাথমিক কাজও শুরু হয়েছে। আর এবার রাজ্যের স্কুলগুলির সিলেবাস সংস্কারেও কাজ শুরু করল শিক্ষাদপ্তর। সূত্রের খবর, স্কুলশিক্ষা বিশেষজ্ঞ কমিটি ভেঙে ফেলা হয়েছে। তা নিজেই ভেঙেছেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)। তার বদলে নতুন একটি কমিটি তৈরি হয়েছে। তার কাজের মেয়াদ এক বছর বলে জানা গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত এই কমিটির চেয়ারম্যান অভীক মজুমদার। তবে নতুন কমিটিতে কারা আছেন, তা এখনও জানা যায়নি।

২০১১ সালে তৈরি হয়েছিল স্কুলশিক্ষা বিশেষজ্ঞ কমিটি (School Education Expert Committee)। প্রথমে তার চেয়ারম্যান ছিলেন শিক্ষাবিদ সুনন্দ স্যান্যাল। তারপর চেয়ারম্যান পদে বসেন অভীক মজুমদার। তিনিই এখনও পর্যন্ত চেয়ারম্যান। এই কমিটির দায়িত্ব প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির সিলেবাস (Syllabus) মূল্যায়ন করা, প্রয়োজনে সংস্কার করা। প্রতিটি বিষয়ের জন্য আলাদা আলাদা বিশেষজ্ঞ ছিলেন। সেই কাজই এতদিন করে এসেছেন তাঁরা। সূত্রের খবর, এবার সেই বিশেষজ্ঞ কমিটিতে বদল এল। পুরনো কমিটি ভেঙে দিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)।

Advertisement

[আরও পড়ুন: তিন মাস ধরে দাউদাউ জ্বলেছিল নালন্দার পাঠাগার, কেন এই মহাবিহার ধ্বংস করেছিলেন খিলজি]

এদিকে, রাজ্যের বিকল্প শিক্ষানীতি নিয়ে আলোচনা করতে আগামী ৬ মে বৈঠকে বসছে রাজ্য সরকারের গঠিত বিশেষ কমিটিটি। জানা গিয়েছে, সেখানে ভারচুয়াল কনফারেন্সে উপস্থিত থাকবেন কমিটির শীর্ষে থাকা গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক। সম্প্রতি তামিলনাড়ু (Tamil Nadu) সরকারও রাজ্যের বিকল্প শিক্ষানীতির খসড়া তৈরির জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গড়েছেন। অর্থাৎ অবিজেপি রাজ্যগুলি কোনওভাবেই কেন্দ্রের প্রস্তাবিত শিক্ষানীতি মানতে রাজি নয়। অন্যান্য অবিজেপি রাজ্য কোন পথে হাঁটছে, সেদিকে নজর রাখছে পশ্চিমবঙ্গও।

[আরও পড়ুন: নিজের নাতনিকে চুরি করে নিঃসন্তান প্রেমিকাকে উপহার! উত্তরপ্রদেশে গ্রেপ্তার অভিযুক্ত দাদু]

২০২০ সালে প্রস্তাবিত নয়া জাতীয় শিক্ষানীতি রূপায়ণে কেন্দ্রের তরফেও তোড়জোড় চলছে বেশ। স্থানীয় ভাষা ছাড়াও দুটি ভাষা পড়ানো হোক স্কুলে  – প্রস্তাবে রয়েছে সেই বিষয়টি। আর কেন্দ্রের তরফে তৈরি এই সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ কমিটির নেতৃত্বে ইসরোর প্রাক্তন ডিরেক্টর কস্তুরী রঙ্গন। তাঁর সঙ্গে আলোচনা চলছে নতুন শিক্ষানীতি প্রণয়ন নিয়ে।

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement