শিল্প, কর্মসংস্থান, আইনশৃঙ্খলা-সহ একাধিক দাবিতে বিজেপির যুব মোর্চার নবান্ন (Nabanna) অভিযান কর্মসূচি। সঙ্গে রয়েছে টিটাগড়ের বিজেপি নেতা মণীশ শুক্লা খুনের ইস্যুও। নবান্ন অভিযান ঘিরে উত্তপ্ত রাজ্য রাজনীতি। এদিকে, স্যানিটাইজেশনের জন্য বৃহস্পতি ও শুক্রবার বন্ধ নবান্ন। বিজেপির নবান্ন অভিযানের লাইভ আপডেট (Live Update)।
বিকেল ৪.৫৮: নবান্ন অভিযান সামলানোয় পুলিশের প্রশংসা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তিনি বলেন, “সংযম দেখিয়েছে পুলিশ। তাই অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়ানো গিয়েছে। তদন্তে চিহ্নিতকরণে সুবিধায় জলকামানে হোলির রং ব্যবহার করা হয়েছে।”
বিকেল ৪.১৫: সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন তেজস্বী সূর্য। তিনি বলেন, “এক হাজারের উপর কর্মী-সমর্থক জখম হয়েছেন। ৫০০-র বেশি গ্রেপ্তার। গতকাল রাত থেকে পুলিশ বাস, ফেরি সার্ভিস বন্ধ করে দিয়েছে। হাওড়া ব্রিজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। এটা গণতান্ত্রিক সরকার? বিশ্বের কোনও জায়গায় নীল রং মেশানো জলকামান ব্যবহার করে না। মানবাধিকার কেড়ে নিচ্ছে রাজ্য সরকার।”
দুপুর ২.৫০: গুরুতর অসুস্থ রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়।
দুপুর ২.১৩: লাঠির ঘায়ে জখম অরবিন্দ মেনন। ভরতি হাসপাতালে।
দুপুর ২.০৮: শান্ত পরিবেশকে অশান্ত করার চেষ্টা করছে বিজেপি, অভিযোগ ফিরহাদ হাকিমের।
দুপুর ২.০৪: “২০২১-এ আমরা নবান্নে পৌঁছে যাব”, বললেন লকেট চট্টোপাধ্যায়।
দুপুর ২.০১: অসুস্থ বিজেপি যুব মোর্চার সহ-সভাপতি তাপস ঘোষ। ভরতি হাসপাতালে।
দুপুর ২: দিলীপ ঘোষের অভিযোগ, তার উপর লাঠিচার্জ করেছে পুলিশ। মাটিতে পড়েও যান বিজেপি রাজ্য সভাপতি।
দুপুর ১.৫৮: হেস্টিংসে ফের ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি। পালটা লাঠিচার্জ।
দুপুর ১.৪৭: লাঠি উঁচিয়ে বিজেপি কর্মীদের ফ্লাইওভার দিয়ে ব্রাবোর্ন রোডের দিকে তাড়া পুলিশের। তখন নিচ থেকে আবার পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটবৃষ্টি।
দুপুর ১.৪৫: পিটিএস থেকে কলকাতার দিকে ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে মিছিল।
দুপুর ১.৪৩: গুরুতর আহত সায়ন্তন বসু ও জ্যোর্তিময় সিং মাহাতো।
দুপুর ১.৩০: হাওড়া ব্রিজে মিছিল আটকাল পুলিশ। ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা। দিলীপ ঘোষের নেতৃত্বে হাওড়া ব্রিজের মিছিলে লাঠিচার্জ পুলিশের।
দুপুর ১.২৮: জিটি রোডে পুলিশকে লক্ষ্য করে বোমাবাজির অভিযোগ। পুলিশের কিয়স্ক ভাঙচুর চালানো হচ্ছে হাওড়া ময়দানে।
দুপুর ১.২৪ দিলীপ ঘোষের নেতৃত্বে বড়বাজারের দিকে এগোচ্ছে মিছিল।
দুপুর ১.১৮: সাঁতরাগাছিতে স্টেশনের কাছে পুলিশের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ বিজেপি কর্মীদের।
দুপুর ১.১৫: অসুস্থ রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়কে বাইপাসের ধারে বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি করা হল।
দুপুর ১.১৪: জিটি রোডে মিছিল থেকে পুলিশের দিকে ইট ছোড়া হয়েছে পুলিশকে লক্ষ্য করে। বোমাবাজি করা হয় বলেও অভিযোগ।
দুপুর ১.১২: জখম ডানকুনি থানার এস আই।
দুপুর ১.০৯: হাওড়া ময়দানে আগ্নেয়াস্ত্র-সহ গ্রেপ্তার ১ বিজেপি কর্মী।
বেলা ১২.৫৮: লকেট চট্টোপাধ্যায়ের অভিযোগ, বিজেপি নেতা রাকেশ সিংয়ের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে। খিদিরপুরে পাথর ছোঁড়া হচ্ছে বিজেপি কর্মীদের উপর।
বেলা ১২.৫৪: ধূলাগড়ে গাড়ি আটকে দেওয়া হয়। তার প্রতিবাদে বিজেপি কর্মী সমর্থকরা অবস্থান বিক্ষোভ করে। পরে গাড়ি ছাড়া হয়।
বেলা ১২.৫৩: পুলিশের লাঠির ঘায়ে সাতরাগাছিতে একাধিক বিজেপি কর্মী আহত।
বেলা ১২.৫০: সাঁতরাগাছিতে আহত জ্যোর্তিময় সিং মাহাতো।
বেলা ১২.৪৯: ছোঁড়া হচ্ছে একের পর এক ইট। হেলমেট মোড়ে হেস্টিংস মোড়ে বারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং।
বেলা ১২.৪৮: হেস্টিংসে ব্যারিকেড টপকে এগোনোর চেষ্টা। পুলিশের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ। নেতাকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ পুলিশের।
বেলা ১২.৪৫: প্রথম ব্যারিকেড ভেঙে এগোল সাঁতরাগাছির মিছিল। শুরু জল কামান ও কেমিক্যাল স্প্রে। বিজেপি কর্মীদের আটকানোর চেষ্টা। অসুস্থ রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়।
বেলা ১২.২৫: “বিজেপিকে আটকাতে লকডাউন। বিজেপির ভয়ে কলকাতাকে গোটা দেশের থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়”, কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের।
বেলা ১২.১১: হেস্টিংস মোড়ে দ্বিতীয় সেতুতে ওঠার মুখেই পুলিশের ব্যারিকেড। হেস্টিংসের মিছিলকে আটকানোর পরিকল্পনা পুলিশের। কৈলাস বিজয়বর্গীয়, মুকুল রায়, লকেট চট্টোপাধ্যায়, অর্জুন সিং রয়েছেন এই মিছিলে।
বেলা ১২.১০: মুরলীধর সেন লেনে বিজেপির রাজ্য দপ্তরের সামনে ভিড় কর্মী-সমর্থকদের।
বেলা ১২.০৭: হাওড়া ময়দান থেকে শুরু মিছিল।
বেলা ১২.০৪: “সন্ত্রাসবাদীরা ঘুরে বেড়াচ্ছে। অথচ বিরোধীদের রুখতে পুলিশ সকাল থেকে তৎপর”, তোপ রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
বেলা ১২.০৩: “পুলিশ ভদ্র আচরণ করলে আমরাও করব”, সাঁতরাগাছির মিছিল থেকে বললেন সায়ন্তনু বসু।
বেলা ১২: সাঁতরাগাছি থেকে শুরু মিছিল। নেতৃত্বে সায়ন্তন বসু, জ্যোর্তিময় মাহাতো ও রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়।
বেলা ১১.৫৪: মুকুল রায় বলেন, “বিজেপির গাড়ি বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ আটকাচ্ছে। প্রশাসন নির্ভর হয়ে পড়েছে এই সরকার। শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে যোগ দিতে বিজেপি কর্মীরা যাচ্ছে। আমরাও যাচ্ছি। যেখানে আটকাবে আটকে যাব।”
বেলা ১১.৫০: পাটুলির কাছে ঢালাই ব্রিজে বিক্ষোভ বিজেপির। ই এম বাইপাসে তীব্র যানজট।
বেলা ১১.৪৬: কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন, “দুর্নীতিমুক্ত করতে পুরো রাজ্য সরকারের স্যানিটাইজেশন হোক। রাজ্য সরকার ঘাবড়ে গিয়েছে। বেহালা, ভবানীপুর, ডানকুনিতে বিজেপি কর্মীদের আটকেছে পুলিশ। লাঠিচার্জ করছে। তৃণমূল কার্যকর্তাদের মতো কাজ করছে পুলিশ। তৃণমূল সরকার ঘাবড়ে গিয়েছে। গণতন্ত্র বাঁচাও, বাংলা বাঁচাওয়ের দাবিতে এই আন্দোলন চলবে।”
বেলা ১১.২০: বিজেপির রাজ্য দপ্তর থেকে মিছিলের নেতৃত্বে দিলীপ ঘোষ ও অরবিন্দ মেনন।
বেলা ১১.২০: ডানকুনিতে জাতীয় সড়ক অবরোধ বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের। অবরোধ হঠাতে লাঠিচার্জ পুলিশের।
বেলা ১১.১২: নবান্ন অভিযানের পথে গ্রেপ্তার কাটোয়ার জেলা সম্পাদক-সহ ২। তাঁদের গ্রেপ্তার করল শ্রীরামপুর থানার পুলিশ।
বেলা ১১.০৭: ডানকুনি ও ধূলাগড় থেকে বেরল আরও দু’টি মিছিল। ধূলাগড়ের মিছিলের নেতৃত্বে সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো আর ডানকুনির মিছিলের নেতৃত্বে রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়।
সকাল ১০.৪৫: কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির কাছে বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে আটক বিজেপির তিন মহিলা কর্মী।সকাল ১০.৪৪: নবান্ন অভিযানে যাওয়ার পথে বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের ডানকুনিতে আটকানোর অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। বিজেপির অভিযোগ, আরামবাগ, ধনেখালি, বর্ধমানের বিভিন্ন জায়গা থেকে বাসে করে নবান্ন অভিযানে যাচ্ছিলেন তাঁরা। কিন্তু ডানকুনিতে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে তাদের কর্মীদের বাস থেকে নামিয়ে দেয় পুলিশ। অভিযোগ, তাদের হেঁটে যাওয়াতেও বাধা দেয়। পাশাপাশি তারা আরও অভিযোগ তুলেছেন, বিজেপি কর্মীদের নবান্ন যেতে না দেওয়ার জন্য আগে থেকেই দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ের কলকাতা অভিমুখী রাস্তায় পরিকল্পিতভাবে যানজট তৈরি করা হয়েছে।
সকাল ১০.৪৩: হাওড়া ময়দানে পৌঁছলেন সৌমিত্র খাঁ।
সকাল ১০.১৫: দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে আটকানো হল সায়ন্তন বসু ও জ্যোর্তিময় সিং মাহাতোর গাড়ি। পুলিশের সঙ্গে বচসার পর সাঁতরাগাছির দিকে যেতে দেওয়া হয় তাঁদের।
সকাল ৯.৫৫: বিজেপির অভিযানের দিনই নবান্ন বন্ধ নিয়ে মমতার বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ অনুুপম হাজরার।
সকাল ৯.৩৭: ডানকুনি, কোলাঘাটে বিজেপি কর্মীদের গাড়ি আটকে দেওয়ার অভিযোগ সৌমিত্র খাঁর। তিনি বলেন, “বাধা সত্ত্বেও আসবেন বিজেপি কর্মীরা।”
সকাল ৯.৩৬: হাওড়া ময়দানেও ভিড় জমিয়েছেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। মিছিলের নেতৃত্বে থাকবেন তেজস্বী সূর্য ও সৌমিত্র খাঁ।
সকাল ৯.৩৫: বিভিন্ন রাস্তায় ব্যারিকেড থাকায় আন্দুল রোডে ব্যাপক যানজট।
সকাল ৯: বিজেপি রাজ্য দপ্তরের সামনে ভিড় জমাতে শুরু করেছেন কর্মী-সমর্থকরা।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.