Advertisement
Advertisement

Breaking News

21 July TMC Shahid Diwas

২৬-এ বিশেষ নজরে উত্তরবঙ্গ, একুশের মঞ্চ থেকে বার্তা জগদীশ বসুনিয়ার

বক্তব্যের গোড়া থেকেই ছাব্বিশের বিধানসভা ভোটে উত্তরবঙ্গ দখলের ডাক দিলেন কোচবিহারের তৃণমূল সাংসদ।

21 July TMC Shahid Diwas: Jagadish Barma Basunia appeals to make TMC win in 2026 Assembly election from North Bengal
Published by: Sucheta Sengupta
  • Posted:July 21, 2024 12:41 pm
  • Updated:July 21, 2024 1:08 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: চব্বিশে ব্যাপক সাফল্য রাজ্যের শাসকদলের। বিশেষত উত্তরবঙ্গে। গেরুয়া শিবিরের শক্ত মাটিতে এবারই প্রথম ফুটেছে ঘাসফুল। যাঁর হাত ধরে উত্তরের কোচবিহার এসেছে তৃণমূলের হাতে, তিনি ভূমিপুত্র সাংসদ জগদীশ বর্মা বসুনিয়া। তিনি হারিয়েছেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিককে। তাই এবছর একুশে জুলাইয়ের (21 July TMC Shahid Diwas) মঞ্চে বক্তা তালিকার প্রথমদিকেই ছিলেন জগদীশ বর্মা বসুনিয়া (Jagadish Barma Basunia)।

বক্তব্যের গোড়া থেকেই তিনি ছাব্বিশের বিধানসভা ভোটে উত্তরবঙ্গ (North Bengal) দখলের ডাক দিলেন। বললেন, ”আমার এখন অনেক বেশি দায়িত্ব। আপনারা ভোট দিয়ে আমাকে জিতিয়েছেন। উত্তরবঙ্গ থেকে যাঁরা জিতে আছেন, তাঁরা তো কোনও কাজই করছেন না। কাজ যা করার করছেন আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। তাই আমার আবেদন, ছাব্বিশে যে ভোট আসছে, তাতে তৃণমূলকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করুন। উত্তরবঙ্গের সর্বত্র যতদিন না জোড়াফুল ফোটাতে পারব, ততদিন আমার লড়াই চলবে।”

Advertisement

[আরও পড়ুন: উত্তাল সমুদ্রে ইলিশ ধরতে বেরিয়ে বিপত্তি! দিঘা মোহনায় ডুবল ট্রলার, ভাঙল ভুটভুটি]

কোচবিহার (Cooch Behar) থেকে  রাজবংশী সম্প্রদায়ের এবং ভূমিপুত্র জগদীশ বর্মা বসুনিয়ার সাংসদ হওয়া সাম্প্রতিক বঙ্গ রাজনীতিতে  বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। বিশেষ করে নিশীথ প্রামাণিককে পরাস্ত করে উত্তরবঙ্গের মাটিতে প্রথম জোড়াফুলের শক্তি দেখানো। তৃণমূলেরও বিশেষ নজরে উত্তরবঙ্গ। চব্বিশের লোকসভা ভোটে একটি আসন জয় দলকে উদ্দীপিত করেছে  নিঃসন্দেহে। আর তাই ছাব্বিশের টার্গেট উত্তরবঙ্গের বিধানসভা আসনগুলি দখল। একুশের শহিদ দিবসের মঞ্চ থেকে ২০২৬ -এর ভোট নিয়ে বার্তা দেবে তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্ব, তা জানাই ছিল। আর শুরুতেই জগদীশ বর্মা বসুনিয়া সহজ-সরল ভাষায় তা একেবারে স্পষ্ট করে দিলেন। বিশেষ নজর কাড়ল নিজের বক্তব্যে স্থানীয় রাজবংশী ভাষা মিশিয়ে দেওয়ার কৌশল।

[আরও পড়ুন: অনন্যায় মন মজেছে হার্দিকের, সোশাল মিডিয়ায় বড় ইঙ্গিত! আম্বানিদের জলসাতেই শুরু নতুন ইনিংস?]

উত্তরবঙ্গের মতোই একুশের মঞ্চে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে জঙ্গলমহলকেও। চব্বিশের নির্বাচনে পুরুলিয়া আসনটি প্রায় জিততে জিততে হাতছাড়া হয়েছে। কিন্তু সেখানে দলের বেশ কয়েকজন বিধায়ক রয়েছেন। সেই বান্দোয়ানের বিধায়ক দুলাল মুর্মুকে তাই শহিদ দিবসের মঞ্চে বক্তব্য রাখার জন্য ডাকা হয়। তিনিও স্থানীয় আবেগকে সঙ্গে রেখে মানভুঁইঞা ভাষায় ভাষণ দিয়ে লড়াইয়ের বার্তা দিলেন।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement