Advertisement
Advertisement
WB CID hackled

যোগীরাজ্যে আক্রান্ত বাংলার পুলিশ, BJP নেতাকে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে হেনস্তার শিকার CID কর্তারা

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে খুনের হুমকি দিয়েছিলেন ওই বিজেপি নেতা।

West Bengal cops allegedly assaulted by supporters of Uttar Pradesh BJP leader | Sangbad Pratidin

ফাইল ফটো

Published by: Paramita Paul
  • Posted:September 18, 2021 1:08 pm
  • Updated:September 18, 2021 1:39 pm  

গোবিন্দ রায়: যোগীরাজ্যে আক্রান্ত বাংলার পুলিশ (Bengal Police)। বিজেপির যুবমোর্চার নেতাকে গ্রেপ্তার করতে গিয়ে হেনস্তা হতে হল সিআইডির আধিকারিকদের। অভিযোগ, ২০১৭ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) খুনের হুমকি দিয়েছিলেন ওই বিজেপি নেতা। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেপ্তার করতে গিয়েছিলেন সিআইডি কর্তারা। 

আলিগড়ের বিজেপির যুবমোর্চার নেতা যোগেশ ভর্তানে। অভিযোগ, ২০১৭ সালে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে খুনের হুমকি দিয়েছিল সে। বলেছিল, যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রাণনাশ করতে পারবে তাকে ১১ লক্ষ টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। এর পরই বাংলায় যোগেশের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়। বোলপুর থানায় দায়ের হওয়া অভিযোগের প্রেক্ষিতে ঘটনার তদন্তে নামে সিআইডি। সেই সূত্র ধরেই গান্ধীপার্কে হানা দিয়েছিল সিআইডি। 

Advertisement

[আরও পড়ুন: খোয়াই থানায় ‘ধরনা’র জের, অভিষেক, কুণাল-সহ ৫জনকে তলব করল ত্রিপুরা পুলিশ]

Did not want to be the Chief Minister after WB Poll results, Says Mamata Banerjee
 
 
শুক্রবার ওই বিজেপি নেতাকে ধরতে উত্তর প্রদেশের আলিগড়ের গান্ধীপার্কে ওই যুব নেতার বাড়ি যায় সিআইডির চার সদস্যের প্রতিনিধিদল। সঙ্গে ছিল স্থানীয় গান্ধীপার্ক থানার পুলিশও। সেখানেই সিআইডি প্রতিনিধি দলকে আলাদা ঘরে আটকে রেখে মারধর ও হেনস্তা করা হয় বলে অভিযোগ। পরে গান্ধীপার্ক থানার বিশাল পুলিশবাহিনী গেলে সিআইডির ওই চার প্রতিনিধিকে উদ্ধার করতে পারে পুলিশ।
 

[আরও পড়ুন: এবার বুরারি কাণ্ডের ছায়া কর্ণাটকে, একই পরিবারের ৫ জনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার]

এই ঘটনাপ্রসঙ্গে উত্তরপ্রদেশ সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক তথা মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। বলেন, “উত্তরপ্রদেশে যেভাবে বাংলার পুলিশকে হেনস্তা করা হল, তা নজিরবিহীন। এই ঘটনা প্রমাণ করে দেয় বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলির অবস্থা কী।  উত্তরপ্রদেশে তো জঙ্গলরাজ চলছে।” যদিও কুণাল ঘোষেক এহেন মন্তব্যের পালটা দিয়েছেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য। তাঁর কথায়, “কুণালবাবু আগে নিজের রাজ্যের পরিস্থিতি দেখুন। তার পর অন্য রাজ্য নিয়ে কথা বলবেন। উত্তরপ্রদেশে কী হয়েছিল আগে পুরো ঘটনা সামনে আসুক, তার পর দেখা যাবে।”

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement