সোমনাথ রায়: সুপ্রিম কোর্টে স্বস্তি। রক্ষাকবচ পেলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল এবং সহ সভাপতি পার্থ কর্মকার। পরবর্তী শুনানির দিন পর্যন্ত তাঁদের গ্রেপ্তার করা যাবে না, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। তবে কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশমতো সিবিআই তদন্ত চলবে।
OMR শিট কারচুপি মামলায় গৌতম পালের কী ভূমিকা ছিল? তিনি কি আদৌ এবিষয়ে কিছু জানেন নাকি সবটাই হয়েছিল মানিক ভট্টাচার্যের অঙ্গুলিহেলনে? তা জানতে গত ১৮ অক্টোবর গৌতম পাল এবং পার্থ কর্মকারকে সিবিআই জেরার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রয়োজনে তাঁদের হেফাজতে নিয়ে জেরার নির্দেশও দিয়েছিলেন বিচারপতি। তার প্রেক্ষিতেই গত ১৯ অক্টোবর টানা ৫ ঘণ্টা গৌতম পালকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। কিন্তু হাই কোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন পর্ষদ সভাপতি।
হাই কোর্টের এহেন নির্দেশ এবং সিবিআই যাতে কোনও কড়া পদক্ষেপ করতে না পারে, তার জন্য রক্ষাকবচের আবেদন করেছিলেন গৌতম পাল। গত ৩০ অক্টোবরের শুনানিতে রক্ষাকবচ পাননি পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল এবং সহ সভাপতি পার্থ কর্মকার। শুক্রবার রক্ষাকবচ পেলেন দুজনে। সিবিআই তদন্ত চললেও, আগামী শুনানি পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা যাবে না তাঁদের।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.