Advertisement
Advertisement
GST

এক ধাক্কায় অনেকটাই কমতে পারে স্কুটি-বাইকের দাম, আশার কথা শোনালেন রাজীব বাজাজ

এর জন্য কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের ঘোষণার দিকে তাকিয়ে তিনি।

Two-wheelers may become cheaper by up to Rs 10,000 if GST rate reduced to 18%: Rajiv Bajaj
Published by: Abhisek Rakshit
  • Posted:August 27, 2020 10:54 pm
  • Updated:August 27, 2020 10:54 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক:‌ দেশে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। এই পরিস্থিতিতে সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে গণপরিবহণের তুলনায় প্রাইভেট গাড়ি বা বাইক–স্কুটির দিকেই ঝুঁকছে আমজনতা। ইতিমধ্যে কিছুটা বেড়েছে স্কুটি-বাইকের বিক্রি। সাধারণকে স্বস্তি দিয়ে এবার নিজেদের স্কুটি বা বাইকের দাম ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত কমানোর কথা জানালেন ‘‌বাজাজ’–এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর রাজীব বাজাজ। তবে তার জন্য কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের (‌Finance Ministry)‌ ঘোষণার দিকে তাকিয়ে তিনি।

[আরও পড়ুন: গুগলে বিষ্ণুর একাদশ অবতার সার্চ করলেই আসছে মোদির নাম! ব্যাপারটা কী?]

আসলে বর্তমানে স্কুটি বা দু–চাকার বাহনের উপর ২৮ শতাংশ জিএসটি বসানো হয়। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ (Nirmala Sitaraman)‌ ইঙ্গিত দেন, খুব শীঘ্রই হয়তো দু–চাকার বাহনের উপর লাগু করা জিএসটির হার কমানো হতে পারে। ২৮ শতাংশ থেকে নামিয়ে আনা হতে পারে ১৮ শতাংশে। আর এরপরই একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে রাজীব বাজাজ (Rajiv Bajaj) জানান, GST-র হার কমলে স্কুটি বা বাইকের দাম ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত কমতে পারে। ফলে স্বস্তি পাবেন সাধারণ মানুষ। এই প্রসঙ্গে রাজীব বলেন, ‘‌‘দু–চাকার যানের ক্ষেত্রে জিএসটির হার ২৮ শতাংশ। কিন্তু তা কমিয়ে ১৮ শতাংশ করা হলে অনায়াসে সেগুলোর দাম ৮–১০ হাজার টাকা পর্যন্ত কমানো যাবে।‌’‌’‌

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘উনি আমাদের দেশের গর্ব’, টিপু সুলতানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ কর্ণাটকের বিজেপি নেতা]

যদিও বৃহস্পতিবার ৪১ তম জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে পণ্যের জিএসটির হার কমানো বা বাড়ানো নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি। মূলত জিএসটি আদায়ে ঘাটতি এবং রাজ্যগুলোকে কীভাবে এই ঘাটতি থেকে মুক্তি দেওয়া সম্ভব, সেই নিয়েই আলোচনা হয়। বৈঠক শেষে ‌ঘাটতি পুষিয়ে দেওয়ার জন্য রাজ্যগুলিকে দুটি বিকল্প দিয়েছে জিএসটি কাউন্সিল। প্রথম বিকল্প হিসেবে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank Of India) সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে রাজ্যগুলিকে একটি বিশেষ সময়সীমা দেওয়া হবে। তার মধ্যে ঠিকঠাক সুদের হারে ৯৭,০০০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার সুযোগ মিলবে। আর দ্বিতীয় বিকল্প হিসেবে বিশেষ ‘উইন্ডো’র আওতায় পুরো ২.৩৫ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নিতে পারবে রাজ্যগুলি। আর এই প্রস্তাব বিবেচনার জন্য রাজ্যগুলিকে সাতদিন সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement