Advertisement
Advertisement
Twitter India Chief

Gaziabad Case: গ্রেপ্তারি এড়াতে আদালতের দ্বারস্থ Twitter ইন্ডিয়ার কর্তা, মিলল আগাম জামিন

আজই উত্তরপ্রদেশের থানায় হাজিরা দেওয়ার কথা তাঁর।

Twitter India Chief move to court before questioning in UP । Sangbad Pratidin
Published by: Paramita Paul
  • Posted:June 24, 2021 2:32 pm
  • Updated:June 24, 2021 5:57 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: গ্রেপ্তারি এড়াতে সতর্ক টুইটার ইন্ডিয়ার (Twitter India Chief) প্রধান মনীশ মাহেশ্বরী। গাজিয়াবাদ কাণ্ডে বৃহস্পতিবারই উত্তরপ্রদেশের (UP) থানায় হাজিরা দেওয়ার কথা তাঁর। সেখানে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে খবর। ঠিক তার আগে কর্নাটক হাই কোর্টের দ্বারস্থ হলেন মনীশ। ২৩ জুন আগাম জামিনের আবেদন জানিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার এই আবেদন মঞ্জুর করেছে আদালত।

গাজিয়াবাদে এক মুসলিম ব্যক্তিকে হেনস্তার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। অভিযোগ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে এই ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। সেই সংক্রান্ত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য উত্তরপ্রদেশের সীমান্তবর্তী লোনি থানায় হাজিরা দিতে বলা হয়েছে ভারতে টুইটারের ম্যানেজিং ডিরেক্টরকে। সোমবার ভারচুয়াল হাজির দিতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর সেই আবেদন খারিজ করে বৃহস্পতিবার সশরীরে থানায় হাজিরা দিতে বলা হয়। সেই হাজিরা দেওয়ার আগে আদালতের দ্বারস্থ হলেন মনীশ মাহেশ্বরী। উল্লেখ্য, এই তলবের আগেই টুইটারের আইনি রক্ষাকবচ প্রত্যাহার করেছিল ভারত সরকার। ফলে টুইটার কর্তার গ্রেপ্তারির সম্ভাবনা তৈরি হয়। সেই সম্ভাবনা এড়াতেই তড়িঘড়ি ট্রানজিট আগাম জামিনের আবেদন করা হল। আবেদন মঞ্জুর করেছে আদালত।

Advertisement

 

[আরও পড়ুন: ভবিষ্যতের যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি ফৌজের, সেজে উঠছে ভারতের ‘চতুরঙ্গ বাহিনী’]

প্রসঙ্গত, সুফি আবদুল সামাদ নামে গাজিয়াবাদের ওই বৃদ্ধ দাবি করেছিলেন, জোর করে তাঁর দাড়ি কেটে নেওয়া হয়েছিল এবং “বন্দেমাতরম” এবং “জয় শ্রী রাম” বলতে বাধ্য করা হয়েছিল। উত্তরপ্রদেশ পুলিশ ওই ঘটনায় ছয় অভিযুক্তকেই গ্রেপ্তার করে। তবে পুলিশের তরফে জানানো হয়, এই ঘটনার সঙ্গে কোনও সাম্প্রদায়িক যোগ নেই। ওই বৃদ্ধ ভুয়ো তাবিজ বিক্রি করায় অভিযুক্তরা তাঁকে মারধর করেছিল, এদের মধ্যে হিন্দু ও মুসলিম-উভয় ধর্মাবলম্বীই উপস্থিত ছিল। মুসলিম বৃদ্ধকে নিগ্রহের ঘটনার যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে, তা অসত্য বা বিকৃত বলে চিহ্নিত না করায় বেশ কয়েকজন সাংবাদিকের পাশাপাশি টুইটারের বিরুদ্ধেও অভিযোগ দায়ের হয়। কেন্দ্রের তরফেও সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, আইনি সুরক্ষা না থাকায় এ বার থেকে এই ধরনের বিষয়বস্তুর ক্ষেত্রে টুইটারকেও জবাবদিহি করতে হবে এবং শাস্তির মুখেও পড়তে হতে পারে। আর তাই গ্রেপ্তারি এড়াতে মরিয়া টুইটার কর্তা। 

[আরও পড়ুন: দ্বাদশ শ্রেণির ফল প্রকাশের নির্দিষ্ট সময়সীমা বেঁধে দিল সুপ্রিম কোর্ট]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement