Advertisement
Advertisement
CIME report

বেকারত্বের নিরিখে উত্তর-পূর্ব ভারতে শীর্ষে ত্রিপুরা, ‘ডবল ইঞ্জিন সরকারের ফল’, খোঁচা তৃণমূলের

একযোগে বিজেপিকে আক্রমণ করছে বিরোধীরা।

Tripura on top of Joblessness in North-East India, Says CIME report | Sangbad Pratidin
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:October 4, 2022 3:33 pm
  • Updated:October 4, 2022 3:33 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: চরম অস্বস্তিতে উত্তর-পূর্ব ভারতের বিজেপি-শাসিত রাজ‌্য ত্রিপুরা। সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি’র (CMIE) রিপোর্ট অনুযায়ী, চলতি বছরের মে-আগস্ট মাসে ত্রিপুরায় বেকারত্বের হার অনেকটা বেড়ে কার্যত আকাশ ছুঁয়েছে। বস্তুত, গোটা উত্তর-পূর্ব ভারতে বেকারত্বের নিরিখে শীর্ষে ত্রিপুরাই (Tripura)।

পরিসংখ‌্যানের নিরিখে বললে, বৃদ্ধির হার ১৭ শতাংশ। ঠিক এই সময়কালেই যেখানে দেশে বেকারত্বের হার গড়ে ৬.৪৩ শতাংশ হারে কমেছে বলে দাবি ওই পরিসংখ‌্যানে, সেখানেই দেশের নির্দিষ্ট একটি রাজ্যে সেই হারে এই বিপুল বৃদ্ধিতে স্বাভাবিকভাবেই মুখ পুড়েছে ত্রিপুরার বিজেপি (BJP) নেতৃত্বের। শুধু তাই নয়। আরও জানা গিয়েছে, দেশের উত্তর-পূর্বের রাজ‌্যগুলির মধ্যে বেকারত্বের হার সবচেয়ে বেশি ত্রিপুরাতেই।

Advertisement

[আরও পড়ুন: শাহর কাশ্মীর সফরের আগেই গলা কেটে খুন উচ্চপদস্থ অফিসারকে, দায়স্বীকার লস্করের শাখার]

যদিও দেশের অন‌্যান‌্য রাজ‌্য যেমন রাজস্থান (২৩.৮ শতাংশ), জম্মু-কাশ্মীর (২৩.২ শতাংশ), হরিয়ানার (২২.৯ শতাংশ) তুলনায় তা কম। তবে উত্তরপূর্ব ভারতের নিরিখে বেকারির নিরিখে শীর্ষস্থানে থাকাটাও ত্রিপুরার বিজেপি নেতৃত্বের জন্য বেশ অস্বস্তির। আসলে বিজেপির চারবছরের শাসনে বেকারত্ব ত্রিপুরার সবচেয়ে জ্বলন্ত সমস্যাগুলির মধ্যে একটি। মাঝে একবার মুখ্যমন্ত্রী বদলালেলও বেকার সমস্যার কোনও সমাধান বের হয়নি।

[আরও পড়ুন: সিরিজের শেষ ম্যাচের আগেই বিশ্রামে কোহলি, কারণ ঘিরে তুঙ্গে জল্পনা]

পরিসংখ‌্যান সর্বসমক্ষে আসতেই রাজ‌্য সরকারের সমালোচনায় ত্রিপুরার কংগ্রেস (Congress) সভাপতি বিরজিৎ সিনহার মন্তব‌্য, ‘‘রাজ্যে ক্ষমতায় আসার আগে বিজেপি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল বছরে ৫০,০০০ চাকরি হবে। অথচ সাড়ে চার বছরে মাত্র ১২ হাজার চাকরির সংস্থান হয়েছে।’’ তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষও (Kunal Ghosh) টুইট করে বিজেপিকে আক্রমণ করেছেন। তাঁর বক্তব্য, “ডবল ইঞ্জিনের সরকার থাকার ফল এটাই। এর কৃতিত্ব বিজেপির। তবে সিপিএমের (CPIM) অবদানও ভোলার মতো নয়।”

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement