Advertisement
Advertisement

Breaking News

Anubrata Mandal

এখনই অনুব্রতর দিল্লি যাত্রা নয়, ইডিকে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাই কোর্টে তৃণমূল নেতা

দিল্লি হাই কোর্টে অনুব্রতর হয়ে মামলা লড়বেন কপিল সিব্বল।

TMC moves Delhi HC against ED bid to move Anubrata Mandal to Delhi | Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী

Published by: Paramita Paul
  • Posted:November 22, 2022 1:00 pm
  • Updated:November 22, 2022 1:03 pm  

সোমনাথ রায়, নয়াদিল্লি: দিল্লি যাত্রা এড়াতে এবার দিল্লি হাই কোর্টের দ্বারস্থ অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mandal)। হাই কোর্টে তাঁর আইনজীবী কপিল সিব্বল। নিজের শারীরিক অবস্থা দেখিয়ে দিল্লি যাত্রা এড়াতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি। আগামী শুক্রবার মামলার শুনানি। ফলে এখনই অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে যেতে পারছে না ইডি (Enforcement Directorate)।  

গরু পাচার কাণ্ডে অনুব্রত মণ্ডলকে ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। তাঁকে দিল্লিতে নিয়ে যেতে চায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই আরজি নিয়ে দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউয়ের বিশেষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল ইডি। পালটা দিল্লি হাই কোর্টে গেলেন অনুব্রত। তাঁর হয়ে আবেদন জানিয়েছেন আইনজীবী তথা প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা কপিল সিব্বল। ফলে এদিন ইডির আরজির শুনানি হয়নি দিল্লির বিশেষ আদালতে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘রাগের মাথায় খুন করেছি শ্রদ্ধাকে’, দিল্লির আদালতে কবুল আফতাবের]

অনুব্রতর দাবি, গরু পাচার সংক্রান্ত সমস্ত ঘটনা ঘটেছে বাংলায়। তাহলে কেন দিল্লিতে এনে অনুব্রতকে জেরা করা হবে? এই প্রশ্ন তুলে দিল্লি হাই কোর্টের দ্বারস্থ হলেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি। এ প্রসঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবেদন ও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের প্রসঙ্গ টানা হয়েছে। তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের আরজির প্রেক্ষিতের আদালত জানিয়েছিল, দিল্লি নয়, জেরা করা হোক কলকাতাতেই। যদিও ইডির আইনজীবীর পালটা দাবি, অভিষেকের বিষয়টা সম্পূর্ণ আলাদা। অনুব্রত তো ইতিমধ্যেই ধৃত। তাকে দিল্লি আনতে অসুবিধা কোথায়?

অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেন, অনুব্রতকন্যা সুকন্যাকে ইতিমধ্যেই দিল্লিতে জেরা করেছে ইডি। জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে অনুব্রত ও সুকন্যার হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিকেও। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে গরুপাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত একাধিক নয়া তথ্য মিলেছে। সূত্রের খবর, সেই তথ্যের ভিত্তিতে অনুব্রতকে জেরা করা হয়। কীভাবে আর্থিক লেনদেন চলত, এর সঙ্গে লটারির কোনও যোগ রয়েছে কিনা, তাও জানার চেষ্টা করে ইডি। একটানা প্রায় সাড়ে পাঁচঘণ্টা ধরে জেরার পর গ্রেপ্তার হন অনুব্রত মণ্ডল।

[আরও পড়ুন: ‘দোস্তি সে জাদা কুছভি নেহি’, হিন্দি সংলাপে ভারতকে বার্তা রুশ রাষ্ট্রদূতের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement