যুবকদের আইএসে যোগ দিতে মদত দিচ্ছে পুলিশ: দিগ্বিজয় সিং

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: যুবকদের আইএসের মতো জঙ্গি গোষ্ঠীতে যোগ দেওয়ার জন্য প্ররোচনা দিচ্ছে তেলেঙ্গানা পুলিশই। এমনই অভিযোগ করলেন কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং। সোমবার টুইটে এই মারত্মক অভিযোগ করেছেন কংগ্রেস নেতা। তিনি বলেন, তেলেঙ্গানা পুলিশ ভুয়ো আইএস সাইট তৈরি করে মুসলিম যুবকদের ভুল পথে পরিচালিত করছে। তাঁদের উসকানি দিচ্ছে আইএস জঙ্গিগোষ্ঠীর পথ অবলম্বন করতে।

Telangana Police has set up a bogus ISIS site which is radicalising Muslim Youths and encouraging them to become ISIS Modules.

Advertisement

— digvijaya singh (@digvijaya_28) May 1, 2017

আরও পড়ুন:

• ২০২৪-এ শ্রীনগরের একজন যুবকও যোগ দেয়নি জঙ্গি দলে, ভূস্বর্গের ‘সুখবর’ শোনাল পুলিশ
• বাংলা ও বিহারে আর্সেনিকের প্রভাব সবচেয়ে বেশি, পরিবেশ আদালতে রিপোর্ট কেন্দ্রের

[বিশ্ব মানচিত্রে জায়গা করে নিল শহরের ইকো পার্ক]

আরও অভিযোগ করেছেন দ্বিগবিজয়। তিনি বলেন, তেলঙ্গানা পুলিশের এই পুরো কর্মকাণ্ডের জন্য নাকি দায়ী মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও ওরফে কেসিআর। কেসিআর-এর প্রশ্রয়েই পুলিশ এভাবে মুসলিম যুবকদের উসকানি দিচ্ছে। কংগ্রেস নেতা প্রশ্ন তুলেছেন, এটা কি নৈতিকতা? এটা কী তাঁর দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না? যদি পড়ে তাহলে মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত বলে মনে করেন তিনি।

Is It Ethical ? Is it Moral ? Has KCR authorised Telangana Police to trap Muslim Youths and encourage them to join ISIS ?

— digvijaya singh (@digvijaya_28) May 1, 2017

If he has then shouldn’t he own the responsibility and resign ?

— digvijaya singh (@digvijaya_28) May 1, 2017

নিজের কথার স্বপক্ষে তিনি আইস সন্দেহভাজন সইফুল্লার এনকাউন্টারের কথাও তোলেন। তিনি বলেন, তেলেঙ্গানা পুলিশের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই মধ্যপ্রদেশ পুলিশ সাজাপুর জেলার বিস্ফোরণের অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করেছিল। ওই একই দিনে সইফুল্লার এনকাউন্টার হয়েছিল বলে জানান তিনি। যেই সইফুল্লার মৃত্যুর বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে লখনউ জেলা প্রশাসন।

It was on their information that MP Police arrested accused who were responsible for the bomb blast in train in Shajapur District of MP

— digvijaya singh (@digvijaya_28) May 1, 2017

It also resulted in Saifullaha encounter in Kanpur the same day.

— digvijaya singh (@digvijaya_28) May 1, 2017

[আলোচনাতেই মিটবে কাশ্মীর সমস্যা, আশা তুরস্কের প্রেসিডেন্টেরও]