Advertisement
Advertisement
Panchayat Election 2023

Panchayat Election 2023: পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি, দিল্লিতে শাহী দরবারে শুভেন্দু

অমিত শাহর সঙ্গে দলের পঞ্চায়েত কৌশল নিয়েও আলোচনা বিরোধী দলনেতা।

Panchayat Election 2023: Suvendu Adhikari asks Amit Shah to provide central force on Panchayat Election | Sangbad Pratidin

ফাইল ছবি

Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:June 9, 2023 4:51 pm
  • Updated:June 9, 2023 6:11 pm  

নন্দিতা রায়, নয়াদিল্লি: পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণার পরদিনই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে দেখা করে এলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বাংলার নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জানিয়ে এলেন বিরোধী দলনেতা।

রাজ্যের পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election 2023) কেন্দ্রীয় বাহিনী যে প্রয়োজন, সে দাবি দীর্ঘদিন ধরেই জানিয়ে আসছেন শুভেন্দু। ভোট ঘোষণার পর বাহিনীর দাবিতে হাই কোর্টে মামলাও করেছেন। কিন্তু সেখানে থেমে না থেকে শুক্রবার সাতসকালে সোজা দিল্লিতে উড়ে যান বিরোধী দলনেতা। নর্থ ব্লকে গিয়ে কথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে। সূত্রের খবর, শাহর সঙ্গে প্রায় আধ ঘণ্টা বৈঠক হয় শুভেন্দুর। বৈঠক শেষে শুভেন্দু নিজে কিছু না জানালেও সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, অমিত শাহকে মূলত কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রয়োজনীয়তা বুঝিয়েছেন বিরোধী দলনেতা।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ৮ জুলাই একদফায় রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট, দিনক্ষণ জানালেন নির্বাচন কমিশনার]

আধ ঘণ্টার বৈঠকে অমিত শাহকে শুভেন্দু রাজ্যের সংগঠনের হাল হকিকত জানান। দল কোথায় কতটা লড়াই করার মতো জায়গায় রয়েছে সেটাও শাহকে জানান শুভেন্দু। বাহিনী ছাড়া ভোট হলে কীভাবে কর্মীদের মনোবল ভেঙে যেতে পারে, সেটাও শাহকে জানিয়েছেন শুভেন্দু।

[আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী দাবি বিরোধীদের, রাজ্য পুলিশের উপর আস্থা রাখার বার্তা কমিশনারের]

বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন (Election Commission) ভোট ঘোষণা করতেই রাজ্য বিজেপির তরফে জেলাস্তরে একটি নির্দেশিকা পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে শাসকদল যদি হুমকিও দেয় তাও যত বেশি সম্ভব আসনে প্রার্থী দিতেই হবে। কিন্তু কোনওভাবেই যে সব আসনে প্রার্থী দেওয়া সম্ভব নয়, সেটা ভালই জানে বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব। জানা গিয়েছে, যেখানে বিজেপি প্রার্থী দিতে পারবে না, সেখানে তৃণমূলকে হারাতে অন্য দলের প্রার্থী বা নির্দল প্রার্থীর পাশে দাঁড়াতে বলা হয়েছে জেলা নেতৃত্বকে। অর্থাৎ নিজেদের সাংগঠনিক দুর্বলতা একপ্রকার মেনেই নিচ্ছে গেরুয়া শিবির। এই দুর্বল সংগঠন নিয়ে লড়াই করতে হলে যে কেন্দ্রীয় বাহিনী আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বই ভরসা, সেটা শুভেন্দুর দিল্লি যাত্রাতেই স্পষ্ট।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement