Advertisement
Advertisement

Breaking News

Supreme Court

কেন রাজভবনে আটকে আচার্য বিল? রাজ্যপালের বক্তব্য জানতে নোটিস সুপ্রিম কোর্টের

২০২২-এর জুনে বিধানসভায় পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংশোধনী বিল পাশ হয়েছিল। এই বিলে রাজ্যপালের বদলে মুখ্যমন্ত্রীকে রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়।

Supreme Court seeks West Bengal Governor response to PIL alleging inaction in assenting to Bills
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:April 23, 2024 4:52 pm
  • Updated:April 23, 2024 4:52 pm  

স্টাফ রিপোর্টার, নয়াদিল্লি: পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় (সংশোধন) বিল বিধানসভায় পাস হয়ে গেলেও তাতে অনুমোদন দিচ্ছেন না রাজ্যপাল। সোমবার এই সংক্রান্ত এক জনস্বার্থ মামলায় রাজ্যপালের দপ্তরকে নোটিশ পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট। কেন ওই বিলটি আটকে রাখা হয়েছে, জবাব চাইল শীর্ষ আদালত (Supreme Court)।

প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় (DY Chandrachud) ও বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালার বেঞ্চ রাজ্যপালের প্রিন্সিপ্যাল ​​সেক্রেটারি, কেন্দ্র, উচ্চ শিক্ষা দপ্তরের প্রিন্সিপ্যাল সেক্রেটারির বক্তব্য চার সপ্তাহের মধ্যে হলফনামার আকারে আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছে। এমনিতেই উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্য ও রাজ্যপালের বিবাদ চরমে। এর মধ্যে এই সিদ্ধান্ত খানিকটা হলেও চাপ বাড়াবে রাজ্যপালের উপর।

Advertisement

[আরও পড়ুন: কত টাকায় লড়েছিলেন জীবনের প্রথম মামলা? গোপন তথ্য ফাঁস প্রধান বিচারপতির]

উল্লেখ্য, ২০২২-এর জুনে বিধানসভায় পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংশোধনী বিল পাশ হয়েছিল। এই বিলে রাজ্যপালের বদলে মুখ্যমন্ত্রীকে রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়। তার পরে প্রায় দু’বছর কাটতে চললেও রাজ্যপাল বিলে অনুমোদন দেননি। বিলটি বিধানসভায় ফেরত না পাঠিয়ে পাঠানো হয়েছে রাষ্ট্রপতির কাছে। সেটার প্রতিবাদেই দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা।

[আরও পড়ুন: ভোট চাই ‘রামচন্দ্র’র, করজোড়ে জনতার দরবারে ‘সীতা-লক্ষ্মণ’]

জনস্বার্থ মামলাটি দাখিল করেছেন সায়ন মুখোপাধ‌্যায়, তাতে বলা হয়েছে বিধানসভায় বিল পাস হয়ে যাওয়ার পর না তাতে অনুমোদন দিয়েছেন সি ভি আনন্দ বোস, না তা পাঠিয়েছেন রাষ্ট্রপতির কাছে। এমনকী বিধানসভাতেও ফেরত পাঠানো হয়নি। অহেতুক রাজভবনে বিলটা ফেলে রাখা হয়েছে। উল্লেখ্য, এর আগে কলকাতা হাই কোর্টেও জনস্বার্থ মামলা হয়েছিল। তবে মামলাকারী যেহেতু তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কর্মী, তাই জনস্বার্থ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল আদালত।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement
News Hub