Advertisement
Advertisement

Breaking News

Maharashtra

মহারাষ্ট্রে সাসপেন্ড হওয়া ১২ বিধায়কের স্বস্তি, সুপ্রিম কোর্টের রায়ে খারিজ স্পিকারের নির্দেশ

স্পিকার ও প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ আনা হয়েছিল ওই বিধায়কদের বিরুদ্ধে।

Supreme Court scraps suspension of 12 BJP MLAs from Maharashtra Assembly। Sangbad Pratidin
Published by: Biswadip Dey
  • Posted:January 28, 2022 2:19 pm
  • Updated:January 28, 2022 2:19 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মহারাষ্ট্রের (Maharashtra) ১২ জন বিধায়ককে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্তকে ‘অসাংবিধানিক ও স্বেচ্ছাচারিতা’ বলল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। স্পিকার ও প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করার অভিযোগ আনা হয়েছিল ওই বিধায়কদের বিরুদ্ধে। কিন্তু মহারাষ্ট্র বিধানসভার স্পিকারের সিদ্ধান্তকে খারিজ করে দিল শীর্ষ আদালত।

ঠিক কী হয়েছিল? গত বছরের জুলাইয়ে মহারাষ্ট্র বিধানসভার স্পিকার ভাস্কর যাদব এক বছরের জন্য সাসপেন্ড করে দেন ১২ জন বিধায়ককে। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, স্পিকারের কেবিনে ঢুকে অভব্য আচরণ করেন তাঁরা। বিরোধী দলনেতা দেবেন্দ্র ফড়ণবিসের সামনেই তাঁকে হেনস্তা করা হয়। সেখানে ছিলেন বিজেপি নেতা চন্দ্রকান্ত পাটিলও। কেবিনে থাকা প্রিসাইডিং অফিসারকেও হেনস্থা করার অভিযোগ ওঠে অভিযুক্ত বিধায়কদের বিরুদ্ধে।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘নতুন নীতিশাস্ত্র তৈরি করার আপনি কে?’, রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে দলীয় মুখপত্রে তোপ তৃণমূলের]

এরপরই ওই ১২ জন বিধায়ককে সাসপেন্ড করেন স্পিকার। যে বিধায়কদের সাসপেন্ড করা হয়েছিল তাঁরা হলেন আশিস শেলার, সঞ্জয় কুতে, অতুল ভাটকাহলকার, গিরিশ মহাজন, জয়কুমার রাওয়াল, যোগেশ সাগর, পরাগ আলভানি, হরিশ পিম্পল, রাম সাতপুতে, নারায়ণ কুচে, বান্টি ভাঙাড়িয়া এবং অভিমন্যু পাওয়ার।

সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন বিজেপি বিধায়করা। তাঁদের হয়ে মামলা লড়ছিলেন বিশিষ্ট আইনজীবী মুকুল রোহাতগি। বিখ্যাত আইনজীবীন মহেশ জেঠমালানিও বিধায়কদের হয়ে এই মামলা লড়েছিলেন। অবশেষে শুক্রবার শীর্ষ আদালত তাদের রায়ে জানিয়েছে, ওই সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অসাংবিধানিক। সেই সঙ্গে তিন বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়েছে, মহারাষ্ট্র বিধানসভা যে বিশেষ রেজলিউশন পাশ করিয়েছিল ওই বিধায়কদের সাসপেন্ড করতে তাও অবৈধ। গত সপ্তাহেই ওই নির্দেশে স্থগিতাদেশ জারি করা হয়েছিল। এদিন সেটি খারিজই করে দিল শীর্ষ আদালত।

এই রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন দেবেন্দ্র ফড়ণবিস। তিনি জানিয়েছেন, ওই সিদ্ধান্ত অসাংবিধানিক। এবং ‘কৃত্রিম’ সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে পাওয়া ক্ষমতার অপব্যবহার করেই সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।

[আরও পড়ুন: দেশের কোভিড গ্রাফ সামান্য নিম্নমুখী, অ্যাকটিভ কেস কমলেও উদ্বেগজনক মৃত্যুহার]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement