Advertisement
Advertisement

Breaking News

জাঙ্ক ফুড

এবার স্কুলের আশেপাশে জাঙ্ক ফুড বিক্রিতে জারি নিষেধাজ্ঞা, দেওয়া যাবে না বিজ্ঞাপনও

পড়ুয়াদের সুস্বাস্থ্যের কথা ভেবেই নয়া সিদ্ধান্ত।

selling & advertising of junk food in and around 50 metres of school premises banned
Published by: Sulaya Singha
  • Posted:August 11, 2020 8:19 pm
  • Updated:August 11, 2020 8:19 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বড়দের তুলনায় ছোটরাই সাধারণত জাঙ্ক ফুডের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়ে থাকে। তেল-মশলা দেওয়া স্পাইসি সুস্বাদু খাবার দেখলেই যেন জিভে জল আসে। তাই বিক্রেতারাই টার্গেট করে স্কুলগুলিকেই। স্কুল চত্বরে কিংবা তার আশেপাশে একটা জাঙ্ক ফুডের দোকান দিতে পারলেই কেল্লাফতে। তবে এবার ইচ্ছা থাকলেও আর তেমনটা করার উপায় নেই। কারণ এবার স্কুলের কাছাকাছি স্পাইসি খাবার বিক্রির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করল কেন্দ্র।

ফুড সেফসি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (FSSAI) অর্থাৎ ভারতের খাদ্য সুরক্ষা দপ্তরের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, স্কুলের আশেপাশে তো বটেই বিদ্যালয় চত্বরের কাফে অথবা ক্যান্টিনেও আর জাঙ্ক ফুড ব্যবহার করা যাবে না। শুধু তাই নয়, স্কুল চত্বরের ৫০ মিটারের মধ্যে কোনও হোর্ডিংয়ে অস্বাস্থ্যকর বিজ্ঞাপনও দেওয়া যাবে না। অর্থাৎ এগরোল, মোগলাই, বার্গারের মতো খাবার অন্তত স্কুলে গিয়ে আর খেতে পারবে না ছাত্রছাত্রীরা। তাদের সুস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে খাদ্য সুরক্ষা দপ্তর। খাদ্য সুরক্ষা আইনে প্রথমবার এমন নিয়ম চালু হল।

Advertisement

[আরও পড়ুন: পাকিস্তান থেকে ফোনে খুনের হুমকি, পুলিশের দ্বারস্থ বিজেপি সাংসদ সাক্ষী মহারাজ]

FSSAI-এর CEO অরুণ সিংঘল বলেন, “ফ্যাটযুক্ত খাবার কিংবা যে খাবারে বেশি নুন-চিনি দেওয়া হয়, সেসব স্কুলের ক্যান্টিনে কিংবা তার আশেপাশে আর বিক্রি করা যাবে না। এমনকী মেস অথবা হোস্টেল চত্বরেও তা বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি FSSAI-এর লাইসেন্স থাকলে, তবেই স্কুলের ক্যান্টিনের রান্নাঘর রান্নার অনুমতি পাবে।” যে সমস্ত স্কুলে মিড-মে মিলের ব্যবস্থা রয়েছে, তাদেরও FSSAI-এর লাইসেন্স নিয়ে কাজ করতে হবে।

অনেক সময়ই স্কুলের খাবারের মান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন অভিভাবকরা। তাছাড়া স্কুল ক্যান্টিনে অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই পড়ুয়াদের স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে উদ্যোগী FSSAI। প্রতিটি বিদ্যালয় নিয়ম মানছে কি না তা দেখার জন্য স্থানীয় পুরসভাগুলিকে নজরদারি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।

[আরও পড়ুন: করোনায় আক্রান্ত পুরোহিত-সহ ২২ জন, জন্মাষ্টমীতেই বন্ধ হল বৃন্দাবনের ইসকন মন্দির]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement