সোমনাথ রায়, নয়াদিল্লি: ২০২২ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ‘সুপ্রিম’ স্থগিতাদেশ। শীর্ষ আদালতের বিচারপতি হিমা কোহলি ও বিচারপতি রাজেশ বিন্দলের ডিভিশন বেঞ্চ এই রায় দেয়। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে এই রায়। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে স্বাভাবিকভাবেই দুশ্চিন্তায় ১২ হাজার শিক্ষক।
২০২২ সালের প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের আবেদন জানিয়ে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয় ২০২০-২০২২ শিক্ষাবর্ষে ডিএলএড প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ওই মামলায় নির্দেশ দেন তাঁদের ২০২২ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে দিতে হবে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ টেট উত্তীর্ণদের যাবতীয় তথ্য জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয়।
এদিকে, বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানায় ২০২০ সালের আগের প্রশিক্ষিতরা। নির্ধারিত কোর্স শেষ না করে কীভাবে প্রার্থীদের পরীক্ষায় বসার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে, প্রশ্ন তুলে তাঁরা ফের কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়। মামলার জল গড়ায় সুপ্রিম কোর্টেও। টেটে অংশ নিতে চেয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন ২০২০-২২ সালের প্রশিক্ষরণরতরা। ওই মামলাতেই স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জারি থাকবে স্থগিতাদেশ।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.