সুপ্রিম কোর্টে আর জি কর মামলার চতুর্থ শুনানি। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পার্দিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রের ডিভিশন বেঞ্চ ফের ওই ঘটনার বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখবে। শুনানিতে ৪২টি পক্ষের ২০০-র বেশি আইনজীবী অংশ নেবেন। নজর থাকবে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা, সাগর দত্ত হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তার আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা। জুনিয়র চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিয়ে রিপোর্ট দেবে রাজ্য। ফের স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিতে পারে সিবিআই। প্রতি মুহূর্তের আপডেটের জন্য নজর রাখুন।
বিকেল ৫.৫০: শুনানি সংক্রান্ত রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পরই পরবর্তী পদক্ষেপ, সাফ জানালেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।
বিকেল ৫.৪৭: উৎসবের ছুটির পর প্রথম সোমবার অর্থাৎ আগামী ১৪ অক্টোবর মামলার পরবর্তী শুনানির সম্ভাবনা।
বিকেল ৫.৪১: সুপ্রিম কোর্টে শেষ আর জি কর মামলার শুনানি।
বিকেল ৫.৩৯: সাগর দত্তে হামলার ঘটনায় যারা যুক্ত, তাদের বিরুদ্ধে রাজ্যের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত বলেই জানান প্রধান বিচারপতি।
বিকেল ৫.৩০: আর জি কর মামলার শুনানিতে সাগর দত্ত মেডিক্যালে হামলার প্রসঙ্গ তুললেন আইনজীবী করুণা নন্দী। পুলিশের সামনেই চিকিৎসকদের উপর হামলা হয়েছে।
বিকেল ৫.২৯: আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং বলেন, প্রয়োজনীয় পরিষেবার সঙ্গে বহির্বিভাগ পড়ে না।
বিকেল ৫.২৮: প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, কেন শুধু জরুরি পরিষেবা? তাহলে কি সবক্ষেত্রে পরিষেবা দিচ্ছেন না?
বিকেল ৫.২৬: ডাক্তার না দেখায় রোগীমৃত্যু হয়েছে বলে রাজ্যের তরফে দাবি করা হয়। সেই অভিযোগ উড়িয়ে আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং বলেন, “জুনিয়র চিকিৎসকরা কাজে ফিরেছেন। তাঁরা বহির্বিভাগ ও অন্য ক্ষেত্রে চিকিৎসা পরিষেবা দিচ্ছেন।”
বিকেল ৫.২৩: রাজ্যের আইনজীবী রাকেশ দ্বিবেদী বলেন, “২৬ শতাংশ সিসিটিভি বসানো হয়ে গিয়েছে। আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে সব বসানো হবে।” রাজ্যের তরফে বাকি সমস্ত নির্দেশ কার্যকর করতে আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময় চেয়ে নেওয়া হয়। তবে ১৫ অক্টোবরের মধ্যে সিংহভাগ কাজ হয়ে যাবে।
বিকেল ৫.২০: আগামী শুনানিতে টাস্ক ফোর্সের থেকে রিপোর্ট নেবে আদালত। জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংয়ের দাবি, পশ্চিমবঙ্গের কোনও প্রতিনিধি রাখা হোক টাস্ক ফোর্সে।
বিকেল ৫.১৯: বন্যা পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে আরও একটু সময় চাইল রাজ্য সরকার।
বিকেল ৫.১০: প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, “চিকিৎসকদের নিরাপত্তার স্বার্থে হাসপাতালে সিসিটিভি বসানো, পৃথক শৌচালয় তৈরির ক্ষেত্রে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে?”
বিকেল ৫.০৯: রাজ্যের আইনজীবী রাকেশ দ্বিবেদী বলেন, “সিবিআই কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বললে রাজ্য প্রস্তুত, কোনও সমস্যা নেই।”
বিকেল ৫.০৭: প্রধান বিচারপতি সলিসিটার জেনারেলকে বলেন, “দয়া করে বলুন, যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত চলছে, তাদের বিরুদ্ধে রাজ্য সরকার কি কোনও পদক্ষেপ করেছে?” কোনও ৫ চিকিৎসককে সাসপেন্ড করা হয়েছে, সেই তথ্য জানতে চান প্রধান বিচারপতি।
বিকেল ৫.০৬: যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা চলছে, এমন ‘প্রভাবশালী’ সাতজনকে অবিলম্বে সাসপেন্ড করার আর্জি আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংয়ের। অন্ততপক্ষে তাঁদের ছুটিতে পাঠানো হোক। তিনি আরও বলেন, “তাহলে কীভাবে জুনিয়র চিকিৎসকরা আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে কাজে ফিরবেন?”
বিকেল ৫.০৫: আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং বলেন, “এটা সাধারণ ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা নয়। ঘটনাস্থলে মেডিক্যাল কাউন্সিলের চারজন ছিলেন।”
বিকেল ৫: আর জি কর মামলার শুনানিতে উঠল ২০০৩ সালে রানাঘাটে চিকিৎসক চন্দন সেন মৃত্যু প্রসঙ্গ। এই মামলারও তদন্ত সিবিআইয়ের করা প্রয়োজন।
বিকেল ৪.৫৯: শুনানিতে উঠল ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ দেবাশিস সোমের নাম। তিনি ময়নাতদন্তের প্রধান ছিলেন। দেবাশিস সোম ধৃত সন্দীপ ঘোষ ‘ঘনিষ্ঠ’। তা সত্ত্বেও কেন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হল না।
বিকেল ৪.৫৮: সিবিআই রিপোর্টে দাবি করেছে, চশমা পরে থাকার কারণে বেশি চোট পেয়েছেন। প্রধান বিচারপতি বলেন, ঘুমনোর সময় সাধারণত কেউই চশমা পরেন না। আইনজীবী বলেন, হয়তো বিশ্রাম নিতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন তরুণী চিকিৎসক।
বিকেল ৪.৫৭: সিবিআই তদন্তে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে। আরও একটু তদন্ত করতে দেওয়া হোক, জানালেন প্রধান বিচারপতি।
বিকেল ৪.৫৫: ধৃত সঞ্জয় রায় এবং নিহত তরুণী চিকিৎসকের সঙ্গে ফোন কিংবা ইন্টারনেটের মাধ্যমে কথা হয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখছে সিবিআই।
বিকেল ৪.৫২: সিবিআইয়ের জমা দেওয়া স্ট্যাটাস রিপোর্ট খতিয়ে দেখছেন তিন বিচারপতি।
বিকেল ৪.৪৮: আর জি কর হাসপাতালে দুর্নীতি এবং তরুণী চিকিৎসক ধর্ষণ ও খুন কাণ্ডে আদালতে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দিল সিবিআই।
বিকেল ৪.৪৭: আদালতের নির্দেশ যেন সাধারণ মানুষের কাছ পর্যন্ত পৌঁছয়, সেই ব্যবস্থার আর্জি আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভারের।
বিকেল ৪.৪৫: প্রধান বিচারপতি বলেন, “বার বার নির্যাতিতার ছবি, নামের ব্যবহার সন্তানহারা বাবা-মাকে ব্যথিত করছে।” নোডাল অফিসার নিয়োগের নির্দেশ প্রধান বিচারপতির।
বিকেল ৪.৪৪: আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার বলেন, “নোডাল অফিসার নিয়োগ করা হলে আমরা তাঁকে জানাতে পারি।”
বিকেল ৪.৪৩: প্রধান বিচারপতি বলেন, “ছবি মুক্তি বন্ধ করতে চাইলে আইনি পন্থা নিতে হবে।”
বিকেল ৪.৪২: আইনজীবী বৃন্দা গ্রোভার বলেন, “আগামিকাল ইউটিউবে এই ঘটনার কথা উল্লেখ করে একটি ছবি মুক্তি পেতে চলেছে।”
বিকেল ৪.৪১: সলিসিটার জেনারেল বলেন, “অভিযোগ জানানোর জন্য আমরা একটি নম্বর জানাব।”
বিকেল ৪.৩৮: আইনজীবী মহেশ জেঠমালানি বলেন, “প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার নিজে একবার নির্যাতিতার নাম বলেছেন, তা সত্ত্বেও কোনও শুনানি হয়নি।”
বিকেল ৪.৩৫: রাজ্যের উচিত অবিলম্বে যারা সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন, তা সরিয়ে ফেলা দরকার।
বিকেল ৪.৩৪: নোডাল অফিসার নিয়োগ এবং অভিযোগ জানাতে ই-মেল আইডি দেওয়ার দাবি আইনজীবী করুণা নন্দীর। তিনি বলেন, “এখনও হিন্দি গানের সঙ্গে নির্যাতিতার ছবি ও নাম ব্যবহার করে রিলস বানানো হচ্ছে।”
বিকেল ৪.৩৩: প্রধান বিচারপতি জানান, “আমরা নির্দেশ দিয়েছি ছবি ও নাম ব্যবহার বন্ধের। অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।”
বিকেল ৪.৩২: সোশাল মিডিয়ায় এখনও নির্যাতিতার ছবি ও নাম ব্যবহার।
বিকেল ৪.২৮: আর জি কর মামলার শুনানি শুরু।
বিকেল ৪.১৯: আর ৫-১০ মিনিটের মধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে শুরু হবে শুনানি।
দুপুর ৩.৩৭: দিনের শেষ মামলা হিসাবে আর জি করের শুনানি শুনবেন বিচারপতিরা।
দুপুর ২টো ২০: ৪২ পক্ষের ২০০’র বেশি আইনজীবী লড়বেন। তবে মূলত যারা সওয়াল করবেন তাঁরা হলেন, রাজ্যের পক্ষে কপিল সিব্বল ও মেনকা গুরুস্বামী। সিবিআইয়ের হয়ে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। নির্যাতিতার পরিবারের হয়ে থাকবেন বৃন্দা গ্রোভার ও শামিম আহমেদ। ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের হয়ে লড়বেন আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিং।
দুপুর ২ টো ১০: দুপুর ২টোয় সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বসল। কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হবে আরজি কর মামলার শুনানি।
দুপুর ২টো: প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে ৪২ নম্বর মামলা আর জি কর। ২৭ সেপ্টেম্বরের বদলে শুনানি আজ।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.