Advertisement
Advertisement

Breaking News

Economic Survey

চারগুণ লাভ বেসরকারি সংস্থায়, তবু বাড়ছে না বেতন, জানা গেল কেন্দ্রের সমীক্ষায়

কোম্পানির স্বার্থেই কর্মীদের বেতন বাড়া উচিত, মন্তব্য অর্থমন্ত্রী নির্মলার। আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্ট বলা হয়েছে, দেশের আর্থিক উন্নয়ন গতি আনতে ত্রিপাক্ষিক কাজ হওয়া উচিত। কর্মসংস্থানে কেন্দ্রের পাশাপাশি কাজ করতে হবে রাজ্য সরকারকে। সঙ্গী হবে বেসরকারি সংস্থাগুলি।

Profit Growing but Hiring, Salaries Not So Much in Economic Survey

প্রতীকী ছবি।

Published by: Kishore Ghosh
  • Posted:July 22, 2024 7:18 pm
  • Updated:July 23, 2024 11:40 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বহু কর্পোরেট সংস্থা কর্মীদের পরিবারের সদস্য বলে দাবি করে। মুখে মুখে বলা হয়- ‘আদানি পরিবার’, ‘রিলায়েন্স পরিবার’ ইত্যাদি। যদিও কার্যক্ষেত্রে কর্মীদের আদৌ কি পরিবারের অংশ বলে মনে করেন মালিকপক্ষ? এই প্রশ্ন তুলে দিল কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা। বাজেটের আগে সোমবার কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ (Nirmala Sitharaman) লোকসভায় আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্ট পেশ করেছেন। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, কর্পোরেট সংস্থাগুলি দারুণ ফল করেছে বিগত আর্থিক বছরগুলিতে। ব্যাপক হারে লাভ করেছে বহু কোম্পানি। যদিও সেভাবে কর্মীদের বেতন বাড়ানো হয়নি। পাশাপাশি নিয়োগেও অনীহা দেখা গিয়েছে।

এদিন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী বলেন, সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান হয়ে থাকে বেসরকারি ক্ষেত্রে। নির্মলা বলেন, “আর্থিক দিক থেকে আগে কখনও এত ভালো ফল করেনি বেসরকারি সংস্থাগুলি। প্রায় ৩৩ হাজার কোম্পানির ব্যালান্স শিট বলছে ২০২০-২১ আর্থিক বছরের তুলনায় ২০২৩-২৪ এ চারগুণ বেশি লাভ হয়েছে। আয়কর রিটার্নই একই তথ্য দিয়েছে।” এরপরেই কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী আক্ষেপের সুরে বলেন, “যে পরিমাণ লাভ করেছে সংস্থাগুলি তার সঙ্গে নিয়োগ এবং কর্মীদের বেতন বৃদ্ধিতে কোনও সামঞ্জস্য নেই। অথচ কোম্পানির স্বার্থেই নিয়োগ এবং কর্মীদের বেতন বাড়া উচিত ছিল।”

Advertisement

 

[আরও পড়ুন: বাইডেনের পরে প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী কমলা? রয়েছেন একাধিক চ্যালেঞ্জার]

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, দেশের আর্থিক উন্নয়ন গতি আনতে ত্রিপাক্ষিক কাজ হওয়া উচিত। কর্মসংস্থানে কেন্দ্রের পাশাপাশি কাজ করতে হবে রাজ্য সরকারকেও। কেন্দ্র ও রাজ্য মিলে আবার বেসরকারি ক্ষেত্রকে উৎসাহ দেবে। সব মিলিয়ে কাজের জন্য ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি হবে। তবেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ২০৪৭ সালের (স্বাধীনতার শতবর্ষে) বিকশিত ভারতের লক্ষ্যপূরণ সম্ভব।

 

[আরও পড়ুন: ১০০ দিনের কাজের চাহিদা বেশি ‘ধনী’ রাজ্যগুলিতেই, তথ্য দিল কেন্দ্র]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement