সোমনাথ রায়, নয়াদিল্লি: শনিবারই পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরাতে পথে নেমেছিলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। এবার উত্তরপ্রদেশের পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরাতে চেয়ে ১০০০টি বাস চাইলে্ন সে রাজ্যের কংগ্রেসের দায়িত্বে থাকা প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। ইতিমধ্যে ৫০০টি বাস রাজস্থান থেকে উত্তরপ্রদেশ সীমানায় পৌঁচেছে।
यूपी के हर बॉर्डर पर बहुत मजदूर मौजूद हैं। वो धूप में पैदल चल रहे हैं, आज वो घंटों खड़े रखे जा रहे हैं। उन्हें अंदर आने नहीं दिया जा रहा। उनके पास पिछले 50 दिनों से कोई काम नहीं है। जीविका ठप पड़ी है।
हम जो भी योजनाएं बना रहे हैं उनमें उनके लिए कुछ सोचा ही नहीं जा रहा। 1/2 pic.twitter.com/a2PiABb2d6
— Priyanka Gandhi Vadra (@priyankagandhi) May 17, 2020
লকডাউন চলাকালীন দেশজুড়ে সমস্যায় পড়েছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। তাদের দায়ভার নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যের মধ্যে চাপানউতোর চলছেই। যদিও শেষমেশ পরিযায়ীদের ঘরে ফেরাতে ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে কেন্দ্র। কিন্তু তাতেও সমস্যার সমাধান হয়নি। বহু পরিযায়ী নিজের উদ্যোগে বাড়ি ফিরছেন। কেউ হেঁটে কেউ সাইকেলে কেউ বা বাসে। তাতেও শান্তি নেই। পথ দুর্ঘটনায় রাস্তায় প্রাণ হারাচ্ছেন অনেকেই। আর পরিযায়ী শ্রমিকদের এই দুরবস্থা নিয়ে বারবার সরব হয়েছে কংগ্রেস। এদিনও তাঁদের দুর্দশা নিয়ে কেন্দ্রকে বিঁধে টুইট করেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী।
টুইটার হ্যান্ডেলে প্রিয়াঙ্কা লেখেন, উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন সীমানায় পরিযায়ী শ্রমিকরা হাহাকার করছেন। সূর্যের প্রখর জেতেও তাঁরা হেঁটে চলেছে। আজ এমন অবস্থায় কয়েক ঘণ্টা ধরে তাঁদের দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। রাজ্যে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। গত ৫০ দিন ধরে ওঁদের হাতে কাজ নেই।” এরপর তিনি উত্তরপ্রদেশ সরকার ও কেন্দ্রকে বিঁধে লেখেন, পরিযায়ীদের ঘরে ফেরাতে স্রেফ শুকনো ঘোষণা আর রাজনীতি করলেই চলবে না। আরও বাস-ট্রেন চালান।” কংগ্রেস নেত্রী আরও জানান, তাঁরা ১০০০টি বাসের অনুমতি চেয়েছেন। জানা গিয়েছে, রাজস্থানের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ৫০০টি বাস রওনা দিয়ে দিয়েছে। উত্তরপ্রদেশের সীমানায় পৌঁঁছে সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে রয়েছে।
..मजदूरों को घर भिजवाने के लिए कोरी घोषणाएं और ओछी राजनीति से काम नहीं चलेगा। ज्यादा ट्रेनें चलाइए, बसें चलाइए।
हमने 1000 बसों की परमिशन मांगी है हमें सेवा करने दीजिए। 2/2
— Priyanka Gandhi Vadra (@priyankagandhi) May 17, 2020
দেখুন ভিডিও:
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.