Advertisement
Advertisement

Breaking News

Hiraben Modi

গঙ্গায় হীরাবেনের চিতাভস্ম বিসর্জন, হরিদ্বারে বৈদিক রীতি সম্পন্ন করলেন মোদির ভাই

ভিআইপি ঘাটে চিতাভস্ম বিসর্জন করেন মোদির ভাই পঙ্কজ।

PM Narendra Modi's Mother's Ashes Immersed In Ganga In Haridwar | Sangbad Pratidin
Published by: Kishore Ghosh
  • Posted:January 7, 2023 9:25 pm
  • Updated:January 7, 2023 9:27 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আহমেদাবাদের হাসপাতালে ভরতি ছিলেন শতায়ু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) মা হীরবেন (Hiraben Modi)। বছরের শেষ প্রান্তে গত ৩০ ডিসেম্বরে প্রয়াত হন তিনি। টুইট করে নিজেই দেশবাসীকে মায়ের মৃত্যুসংবাদ জানিয়ে ছিলেন মোদি। এরপর প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতেই শেষকৃত্যু সম্পন্ন হয়। শনিবার সনাতন রীতি মেনে হীরাবেনের চিতাভস্ম বিসর্জন দেওয়া হল পুন্যতোয় গঙ্গায়। এদিন বৈদিক মন্ত্রচ্চারণে চিতাভস্ম বিসর্জিত হয় হরিদ্বারে ভিআইপি ঘাটে।

ভিআইপি ঘাটে হীরাবেনের চিতাভস্ম বিসর্জন দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছোট ভাই পঙ্কজ মোদি (Pankaj Modi)। যাবতীয় বৈদিক নিয়ম মেনেই গঙ্গা নদীতে মায়ের চিতাভস্ম বিসর্জন দেন পঙ্কজ। জানা গিয়েছে, এদিন অতি সাধারণ ভাবে মায়ের কাজ করেন মোদির দাদা। স্থানীয় প্রশাসন, এমনকী বিজেপি (BJP) কর্মীদের কাছেও হীরাবেনের চিতাভস্ম বিসর্জনের খবর ছিল না। ফলে যাবতীয় নিয়ম পালন করে দ্রুত ফিরে যান পঙ্কজ মোদি।

Advertisement

[আরও পড়ুন: কেন্দ্রের আপত্তি মানলেন না নীতীশ, জাতপাতের ভিত্তিতেই জনগণনা শুরু বিহারে]

মায়ের মৃত্যুর পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টুইট করেছিলেন, “ঈশ্বরের চরণে বিশ্রাম করছে একটা উজ্জ্বল শতবর্ষ। মায়ের মধ্যে আমি সবসময় এক তপস্বীর যাত্রা, নিঃস্বার্থ কর্মযোগী এবং মূল্যবোধের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ জীবন অনুভব করেছি।” ৩০ ডিসেম্বর সকালে প্রধানমন্ত্রীর ভাইয়ের বাড়িতেই শায়িত ছিল মরদেহ। মরদেহ মাল্যদান করে শেষশ্রদ্ধা জানান মোদি। এরপর নিজের কাঁধে মায়ের দেহ নিয়ে শববাহী সকট পর্যন্ত পৌঁছন। সকাল ১০টায় গান্ধীনগরে হীরাবেনের শেষকৃত্য হয়।

[আরও পড়ুন: মাম ভাতা দ্বিগুণ বিজেপি শাসিত হরিয়ানায়, মুখ্যমন্ত্রী খট্টরকে সংবর্ধনা ওয়াকফ বোর্ডের]

এদিকে শাশুড়ি হীরাবেন মোদির শেষকৃত্যে অংশ নিতে দেখা যায়নি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্ত্রী যশোদাবেনকে। সপ্তাহ পার করে তিনি নিজেই এ ব‌্যাপারে প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। জানালেন, শাশুড়ির শেযকৃত্যে তাঁর যোগ দেওয়ার ইচ্ছে ছিল। সেই মতো প্রস্তুতও হয়েছিলেন। কিন্তু গুজরাট পুলিশ তাঁকে ‘আটকে’ দিয়েছিল। বিরাট পুলিশ বাহিনী সকাল-সকাল ঘিরে ফেলেছিল তাঁদের গোটা বাড়ি। যতক্ষণ না প্রধানমন্ত্রী মায়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন করছেন, ততক্ষণ সপরিবার নিজের বাড়িতেই গৃহবন্দি ছিলেন তাঁরা। ভদোদরার একটি সংবাদমাধ‌্যমে যশোদাবেনের এই দাবি ঘিরে রাজনৈতিক মহলে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement