Advertisement
Advertisement
Modi

‘আত্মনির্ভর’ ভারত গড়তে পণ্যবাহী রেল করিডর উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রী মোদির

মঙ্গলবার ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে এই রুটের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

PM Narendra Modi dedicates New Khurja-New Bhaupur section of Eastern Dedicated Freight Corridor | Sangbad Pratidin
Published by: Monishankar Choudhury
  • Posted:December 29, 2020 12:51 pm
  • Updated:December 29, 2020 1:30 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘আত্মনির্ভর’ ভারত গড়তে পণ্যবাহী রেল করিডর (Eastern Dedicated Freight Corridor)-এর নিউ খুরজা-নিউ ভাউপুর রুটের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। ৩৫১ কিমি দৈর্ঘ্যের নতুন এই ফ্রেট করিডরের ফলে ডানকুনি থেকে লুধিয়ানার সংযোগ স্থাপন হবে।

[আরও পড়ুন: টিআরপি বাড়াতে BARC কর্তাদের লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়েছেন অর্ণব! বিস্ফোরক মুম্বই পুলিশ]

মঙ্গলবার ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে এই রুটের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তুলতে অত্যন্ত গুরুতপূর্ণ ভূমিক নেবে এই ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরগুলি। এর ফলে কৃষক, ব্যবসায়ী ও উপভোক্তারা লাভবান হবেন।” বিশ্লেষকদের মতে, ভারতের মতো বিশাল আয়তনের দেশে বিশেষ পণ্যবাহী রেল করিডরের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ শুধুমাত্র পণ্য পরিবহণে দেরির জন্য চাল, ডাল থেকে শুরু করে শাক-সবজির মতো পচনশীল পণ্যের অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। যাত্রীবাহী ট্রেনের জন্য পণ্যবাহী ট্রেনগুলি অনেক সময় নির্ধারিত সময়ে যাত্রা সম্পূর্ণ করতে পারে না। তাই শুধুমাত্র পণ্যবাহী ট্রেনের জন্য নির্দিষ্ট পথ থাকলে দ্রুত পরিবহণের মাধ্যমে পণ্যের অপচয় রোখা যায়।

Advertisement

উল্লেখ্য, সোমবার মহারাষ্ট্রের সাঙ্গোলি থেকে বাংলার শালিমার পর্যন্ত কৃষক রেলের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এই ট্রেনে মহারাষ্ট্রের প্রচুর ফসল বাংলায় আসবে। শততম কৃষক রেলের উদ্বোধনের পর বাংলার কৃষকদের উন্নতির পক্ষে সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী। তবে এর পিছনে রাজনৈতিক তাৎপর্যও রয়েছে বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের। প্রধানমন্ত্রী জানান, কোভিড পরিস্থিতি চার মাস আগে কৃষক রেল পরিষেবা শুরু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যে ১০০টি ট্রেন চলাচল করছে। প্রথমে সাপ্তাহিক হলেও পরে সপ্তাহে তিনদিন করে এই ট্রেন চলাচল করছে। গতকাল নিজের বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী জানান, কৃষক ট্রেনের সুফল পাবেন বাংলার চাষিরাও। তাঁদের উৎপাদন করা ফসল এবার দেশের অন্যান্য প্রান্তে সহজে পৌঁছে যাবে। বাংলায় আলু, কপি, বেগুন প্রচুর উৎপাদন হয়। আবার মিষ্টি জল অথবা লোনা জলেরও মাছ প্রচুর পাওয়া যায়। যা দেশের অন্যত্র পাওয়া যায় না। এবার সহজেই এই সমস্ত সামগ্রী অন্যত্র পৌঁছে যাবে বলেও মতপ্রকাশ করেন তিনি। নয়া ট্রেনটি ৪০ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্র থেকে বাংলায় পৌঁছে যাবে।

[আরও পড়ুন: দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ কমলেও বাড়ছে উদ্বেগ, ৬ জনের দেহে নয়া স্ট্রেনের হদিশ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement