Advertisement
Advertisement

Breaking News

Ramdev

‘বিভ্রান্তি’ ছড়িয়ে ফের অস্বস্তিতে রামদেব, সুপ্রিম ভর্ৎসনার পর এবার সমন হরিদ্বার আদালতের

'বিভ্রান্তিকর' বিজ্ঞাপনের মামলায় সমন রামদেব ও বালকৃষ্ণকে।

Now Haridwar Court summon to Ramdev and Acharya Balkrishna

ফাইল ছবি।

Published by: Kishore Ghosh
  • Posted:May 12, 2024 8:02 pm
  • Updated:May 12, 2024 8:48 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ‘বিভ্রান্তিকর’ বিজ্ঞাপনের মামলায় আরও বিপাকে যোগগুরু রামদেব (Ramdev)। এই বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) মামলার মধ্যেই দ্বিতীয়বার সমন পাঠাল হরিদ্বারের (Haridwar) একটি আদালত। নয়া নোটিসে রামদেবের পাশাপাশি তাঁর সহযোগী আচার্য বালকৃষ্ণকেও ডেকে পাঠানো হয়েছে।

আগেই জানা গিয়েছিল, হরিদ্বারের আয়ুর্বেদিক ও ইউনানি আধিকারিক ফৌজদারি মামলা দায়ের করেছেন যোগগুরু রামদেব (Ramdev) ও তাঁর সহকারী আচার্য বালকৃষ্ণর বিরুদ্ধে। পতঞ্জলির বিরুদ্ধেও আলাদাভাবে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। ওই মামলার প্রাথমিক শুনানির পর হরিদ্বারের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাহুলকুমার শ্রীবাস্তব রামদেব এবং বালকৃষ্ণকে ১০ মে আদালতে হাজিরা দিতে বলেছিলেন। যদিও সেই নির্দেশ মান্য করেননি যোগগুরু এবং তাঁর সহযোগী। সেই সূত্রে এবার দ্বিতীয়বার সমন পাঠাল আদালত। আগামী ৭ জুন মামলার পরবর্তী শুনানির দিন আদালতে রামদেবদের হাজির থাকতে বলা হয়েছে।

Advertisement

 

[আরও পড়ুন: কংগ্রেসকে টাকা দিয়েছে আদানি-আম্বানি? মজার জবাব দিলেন অধীর

অ্যালোপ্যাথি ওষুধের ‘বিভ্রান্তিকর’ বিজ্ঞাপন এবং ‘মিথ্যে’ প্রচারের অভিযোগে রামদেব, বালকৃষ্ণ এবং পতঞ্জলির বিরুদ্ধে মামলায় বিস্ফোরক অভিযোগ করেন হরিদ্বারের আয়ুর্বেদিক ও ইউনানি অফিসার।পতঞ্জলির বিজ্ঞাপনে দাবি করা হয়, জ্বর, টাইফয়েড থেকে শুরু করে যকৃতের অসুখ, ত্বকের সমস্যা-সহ নানা ধরনের অসুস্থতার চিকিৎসায় সাধারণত যে সব ওষুধ ব্যবহৃত হয়, সেগুলোকে ‘বিষাক্ত, সিন্থেটিক’। এই দাবির বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

 

[আরও পড়ুন: ‘খলিস্তান জিন্দাবাদ’, মেট্রো স্টেশনে লেখা স্লোগান ঘিরে শোরগোল রাজধানীতে

উল্লেখ্য, বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপনের মামলায় সম্প্রতি প্রবল অস্বস্তিতে পড়তে হয়েছে রামদেব ও তাঁর সংস্থাকে। বার বার সুপ্রিম কোর্ট ভর্ৎসনা করেছে তাঁদের। নির্দেশ মতো সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্ষমাও চায় পতঞ্জলি। কিন্তু শীর্ষ আদালতের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, রামদেবের ক্ষমাপ্রার্থনা নাকচ করা হল। কারণ ক্ষমা চাওয়ার ভঙ্গি মোটেও আন্তরিক ছিল না। পরের দিন আবারও সুপ্রিম কোর্টের কাছে ক্ষমা চান রামদেব। এর মধ্যেই বাড়তি অস্বস্তি হরিদ্বারের আদালতের নয়া সমন। 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement