Advertisement
Advertisement

Breaking News

মুকেশ

১১ বছর ধরে বেতন বাড়েনি মুকেশ আম্বানির, মাইনে বাড়ল নীতার?

২০০৯ সালে শেষবার নিজের বেতন বাড়িয়েছিলেন রিলায়েন্স কর্ণধার।

Mukesh Ambani's annual salary is Rs 15 Cr, unchanged 11th yr In a row
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:July 20, 2019 6:02 pm
  • Updated:July 20, 2019 6:02 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: তিনি ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। শুধু ভারত বললে ভুল হবে, সমগ্র দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানি। তাঁর সংস্থা রিলায়েন্স দিন দিন ব্যবসা বাড়িয়ে চলেছে। বিশেষ করে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে রিলায়েন্স জিও-র ব্যবসা। কিন্তু, তাতে কী? সংস্থার চেয়ারম্যান তথা ম্যানেজিং ডিরেক্টর হওয়া সত্ত্বেও গত ১১ বছরে একবারও নিজের বেতন বাড়াননি মুকেশ। তাঁর থেকে অধঃস্তন কর্মচারীরাও অনেক বেশি বেতন পাচ্ছেন।

[আরও পড়ুন: প্রয়াত দিল্লির প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিত, শোকের ছায়া রাজনৈতিক মহলে]

২০০৯ সালে শেষবার নিজের বেতন বাড়িয়েছিলেন রিলায়েন্স কর্ণধার। রিলায়েন্সের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং চেয়ারম্যান হওয়ার দরুন সেসময় নিজের ভাতা তিনি নির্ধারণ করেছিলেন বার্ষিক ১৫ কোটি টাকা। এখনও পর্যন্ত সেই ১৫ কোটি টাকাই ভাতা পাচ্ছেন। অথচ, প্রায় ১১ বছরের এই সময়কালে সংস্থার অন্য কর্মীদের বেতন বেড়েছে তরতরিয়ে। সংস্থার দুই ডিরেক্টরের বেতন আম্বানিকেও ছাড়িয়ে গিয়েছে অনেকটা। এই মুহূর্তে রিলায়েন্সের দুই ডিরেক্টর নিখিল মেসওয়ানি এবং হিতাল মেসওয়ানি প্রায় ২০ কোটি ৫৭ লক্ষ টাকা করে বার্ষিক বেতন পান। অর্থাৎ, সংস্থার এমডির থেকে তাঁরা প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা বেশি রোজগার করেন। এ বছর দুই ডিরেক্টরের বেতন বেড়েছে প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা। অন্যদিকে, মুকেশ আম্বানির স্ত্রী নীতা আম্বানিও রিলায়েন্সের নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর পদে রয়েছেন। তাঁর সাম্মানিক ভাতা বার্ষিক ৭ লক্ষ টাকা মাত্র। গত বছর তিনি ৬ লক্ষ টাকা ভাতা পেয়েছেন।

Advertisement

[আরও পড়ুন: নতিস্বীকার যোগী প্রশাসনের, প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে দেখা করে গেলেন নিহতদের আত্মীয়রাই

এদিকে, ভারতী এয়ারটেলকে হারিয়ে ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম টেলিকম সংস্থায় পরিণত হয়েছে রিলায়েন্স। ভোডাফোন এবং আইডিয়ার সংযুক্তিকরণের আগে জিওই ছিল সবচেয়ে বহুল প্রচলিত নেটওয়ার্ক। কিন্তু, ওই দুই সংস্থার সংযুক্তিকরণের পর জিও রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। এই মুহূর্তে ভারতের মোট টেলিকম ব্যবসার ২৭.৮ শতাংশ মার্কেট শেয়ার জিও-র দখলে। ভোডাফোন-আইডিয়ার দখলে ৩৩.৩৬ শতাংশ। টেলিকম সংস্থার পাশাপাশি ব্রডব্যান্ড সেক্টর কার্যত একাধিপত্য প্রতিষ্ঠা করে ফেলেছে জিও। ব্রডব্যান্ড সেক্টরের ৫৫.৫ শতাংশ মার্কেট শেয়ার জিও-র দখলে। ভারতী এয়ারটেলের দখলে ২০.৩৫ শতাংশ। ভোডাফোন-আইডিয়ার দখলে রয়েছে ১৮.৭৫ শতাংশ মার্কেট শেয়ার। বিএসএনএলের দখলে মাত্র ৩.৭৫ শতাংশ মার্কেট শেয়ার।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement