Advertisement
Advertisement

ভোটার লিস্ট থেকে বাদ খোদ অটলবিহারী বাজপেয়ীর নাম!

জানেন, কেন?

Lucknow: former PM Atal Bihari Vajpayee name removed from votar list
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:September 28, 2017 11:38 am
  • Updated:September 28, 2017 11:38 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক:  লখনউয়ের পাঁচবারের সাংসদই শুধু নন, তিনি দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। যদিও শারীরিক অসুস্থতার কারণে বহু বছর দিল্লিতেই থাকেন। সক্রিয় রাজনীতি থেকেও সরে এসেছেন অসুস্থতার কারণেই। দিল্লির কৃষ্ণ মেনন রোডের বাড়িতে এখন শয্যাশায়ী প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী। কিন্তু, তাতে কী! লখনউ আর অটলবিহারী বাজপেয়ী এথনও এতটাই সমার্থক যে, সম্প্রতি শহরের পুরসভার নামও রাখা হয়েছে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর নামেই। অথচ সেই লখনউ শহরের ভোটার তালিকা থেকেই বাদ পড়ল অটলবিহারী বাজপেয়ীর নাম! একথা জানিয়েছে খোদ লখনউ মিউনিসিপ্যাল জোন ১-এর জোনাল অফিসার অশোক কুমার সিং।

[৮ মাস ধরে লাগাতার ধর্ষণ, তরুণীর অভিযোগে গ্রেপ্তার ভণ্ড বাবা]

Advertisement

লখনউ শহরের ভোটার তালিকায় ১০৫৪ নম্বর ভোটারের নাম অটলবিহারী বাজপেয়ী। ঠিকানা, ৯২/ ৯৮-১, বনসামান্ডি। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে পর্যন্ত বাবু বানারসী স্লেভ ওয়ার্ডের অন্তর্গত এই ঠিকানাতেই  থাকতেন বাজপেয়ী। লখনউ থেকে পাঁচবার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। বসেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতেও। মিউনিসিপ্যাল জোন-১ জোনাল অফিসার অশোক সিং জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন লখনউ-তে খাকেন না বাজপেয়ী। ২০০০ সালে শেষবার লখনউ পুরসভার নির্বাচনে ভোট দিয়েছিলেন তিনি। বস্তুত, ২০০৪ সালের পর লোকসভা নির্বাচনেও আর ভোট দেননি বাজপেয়ী। সেবার দিল্লি থেকেই ভোট দিয়েছিলেন তিনি। তাই নিয়ম মেনেই পুর এলাকার ভোটার তালিকা সংশোধনের সময়ে বাজপেয়ীর নাম বাদ দেওয়া হয়েছে।

[পাকিস্তানকে চার টুকরো করার সময় হয়েছে, হুঁশিয়ারি স্বামীর]

প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত কেন্দ্রে প্রথম বিজেপি সরকারের  প্রধানমন্ত্রী ছিলেন অটলবিহারী বাজপেয়ী। কিন্তু, ২০০৪ সালে লোকসভা ভোটে হেরে যায় বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন অটলবিহারী বাজপেয়ী।  শারীরিক অসুস্থতার কারণেই দিল্লিতেই থেকে যান তিনি। আর লখনউ-এ ফেরেননি।

[ছুটিতে বাড়ি এসে খুন জওয়ান, গুলিবিদ্ধ ৩ আত্মীয়]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement