ডেমোক্রেসি এখন নমোক্রেসি হয়ে গিয়েছে, কটাক্ষ মমতার।
দেশে জরুরি অবস্থার থেকেও বিপজ্জনক পরিস্থিতি চলছে, আপনারা দেশ ভাঙেন, আমরা জোড়া লাগায়। আমাদের সঙ্গে রাজ্যে আলাদা লড়াই করুক, কিন্তু জাতীয় স্তরে একসঙ্গে লড়ব: মমতা।
বিজেপির দু’জন গব্বর সিং আছে। গুজরাটের দিনগুলো আমরা ভুলি নি। ওদের হাতে রক্ত লেগে আছে। বিস্ফোরক মমতা।
আমার সিপিএম-কংগ্রেস-বিজেপির সঙ্গে লড়াই করার অভ্যেস আছে, বাংলায় সিপিএম-কংগ্রেস-বিজেপি একসঙ্গে লড়াই করে, অভিযোগ তৃণমূল নেত্রীর।
কংগ্রেসকেও তোপ, আপনারা যেখানে শক্তিশালী সেখানে লড়ুন, যেখানে আমরা শক্তিশালী সেখানে এসে বিজেপির সুবিধা করে দেবেন না, বললেন মমতা।
যে যেখানে শক্তিশালী, সে সেখানে লড়াই করবে, বাংলায় আমরা শক্তিশালী, আমরা লড়ব, অন্ধ্রপ্রদেশে চন্দ্রবাবু নায়ডু লড়বে।
মোদির এক্সপায়ারি ডেট ওভার, আমাদের ভয় দেখানোর দিন শেষ, আমরা ভয় পায় না: মমতা।
সিবিআই থেকে শুরু করে সমস্ত এজেন্সিকে কাজে লাগিয়ে বিরোধীদের ভয় দেখানো হচ্ছে, অভিযোগ মমতার।
দিল্লির ধরনা মঞ্চ থেকে মোদিকে তোপ মমতার। আর মাত্র ৩০ দিন অপেক্ষা করুন, সরকারের পতন হবে, বললেন তৃণমূলনেত্রী।
কেজরির মঞ্চে এক সারিতে মমতা-সীতারাম ইয়েচুরি।
ধরনা মঞ্চে হাজির চন্দ্রবাবু নায়ডু, ডি রাজা, সঞ্জয় সিং-সহ বিরোধী শিবিরের একাধিক হেভিওয়েট নেতা।
কেজরিওয়ালের ধরনা মঞ্চে হাজির মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঞ্চে উপস্থিত শরদ যাদব, রামগোপাল যাদব, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, সৌগত রায়দের মতো নেতারা।
শিলান্যাসের পর GTA প্রেসিডেন্ট বিনয় তামাং এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট অনীত থাপাকে শুভেচ্ছা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।
যন্তরমন্তরে লোকতন্ত্র বাঁচাও সত্যাগ্রহের মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে।এই ধরনার মূল উদ্যোক্তা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এখানেও তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ অন্য বিরোধী দলের নেতাদের উপস্থিতি।