Advertisement
Advertisement

Breaking News

Uniform Civil Code

লোকসভার আগেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে সক্রিয় আইন কমিশন, জানতে চাইল জনতার মত

ধর্মীয় সংগঠনগুলির কাছেও এই বিধি নিয়ে মতামত চাওয়া হয়েছে।

Law Commission seeks opinion on Uniform Civil Code from public and religious organization | Sangbad Pratidin

ছবি: প্রতীকী

Published by: Anwesha Adhikary
  • Posted:June 14, 2023 9:12 pm
  • Updated:June 14, 2023 9:12 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সামনেই লোকসভা নির্বাচন (Loksabha Election)। তার আগেই ফের অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে সক্রিয় হল আইন কমিশন (Law Commission)। কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণাধীন সংস্থা জানিয়েছে, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) প্রসঙ্গে নানা সংগঠনের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি ধর্মীয় সংগঠনও। প্রসঙ্গত, এক দেশ এক আইনের দাবিতে বরাবর সরব হয়েছে। একাধিক রাজ্যে এই আইন কার্যকর করারও প্রস্তাব উঠেছে। যদিও তা বাস্তবায়িত হয়নি।

২২তম আইন কমিশন জানিয়েছে, নানা সংগঠনের কাছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে মতামত চেয়েছিল আগের আইন কমিশন। এই বিধি সংক্রান্ত বেশ কিছু প্রশ্নও রাখা হয় সংগঠনগুলির কাছে। পারিবারিক আইন প্রসঙ্গে ভালরকম সাড়াও পেয়েছিল আগের কমিশন। তবে এই ঘটনা ২০১৮ সালের। তারপর কেটে গিয়েছে তিন বছর। তাই অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে নতুন করে চিন্তাভাবনা শুরু করার প্রয়োজন রয়েছে। 

Advertisement

[আরও পড়ুন: রহস্যজনকভাবে মৃত বাবা-মা, জোড়া মৃতদেহর পাশেই তিনদিন জীবিত সদ্যোজাত! উদ্ধার করল পুলিশ]

আগামী এক মাসের মধ্যে আইন কমিশনের কাছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি নিয়ে নিজেদের মতামত জানাতে হবে ধর্মীয় সংগঠনগুলিকে। শুধু তাই নয়, আমজনতাও নিজেদের মত প্রকাশ করতে পারবেন আইন কমিশনের ওয়েবসাইটে গিয়ে। প্রসঙ্গত, সাম্প্রতিকতম আইন কমিশন তৈরি হয়েছিল ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। তবে মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও ২০২৪ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত কার্যকরী থাকতে পারে এই কমিশন। অর্থাৎ লোকসভা নির্বাচন পর্যন্ত এই কমিশনের অস্তিত্ব থাকবে।

পারিবারিক ক্ষেত্রে সমস্ত নাগরিকদের জন্য একই আইন বলবৎ হবে,সেটাই অভিন্ন দেওয়ানি বিধির অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য। বহুদিন ধরেই দেশে এই বিধি কার্যকর করতে চেয়েছে বিজেপি। এই বিধি বাস্তবায়িত করা যায় কিনা, তা খতিয়ে দেখতে কমিটিও গড়া হয়েছিল বেশ কয়েকটি বিজেপি শাসিত রাজ্যে। কিন্তু কার্যকর হয়নি এই বিধি। বিরোধীদের অভিযোগ, নির্বাচনের আগে বারবার এই বিষয়টি নিয়ে সক্রিয় হয় বিজেপি। ফায়দা তোলার জন্যই এহেন কৌশল গেরুয়া শিবিরের, এমনটাই অভিযোগ বিরোধীদের।

[আরও পড়ুন: কর্ণাটক জয়ের পরই বিপাকে কংগ্রেস, মানহানির মামলায় তলব রাহুল, শিবকুমার, সিদ্দারামাইয়াকে]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement