Advertisement
Advertisement

Breaking News

K Kavita

আবগারি দুর্নীতি মামলায় কে কবিতা আরও ৩ দিনের ইডি হেফাজতে

আদালতে কে কবিতার ৫ দিনের হেফাজত চেয়েছিল কেন্দ্রীয় এজেন্সি।

K Kavita's ED remand extended by court for 3 days

রাউজ অ্যাভিনিউ আদালতে কে কবিতা।

Published by: Amit Kumar Das
  • Posted:March 23, 2024 4:49 pm
  • Updated:March 23, 2024 4:49 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আবগারি দুর্নীতি মামলায় ২৬ মার্চ পর্যন্ত, অর্থাৎ ৩ দিনের ইডি হেফাজত হল বিআরএস নেত্রী কে কবিতার (K Kavita)। শনিবার দিল্লির রাউজ অ্যাভিনিউ আদালতে তাঁকে পেশ করে ৫ দিনের হেফাজত চায় ইডি (ED)। আদালতে ইডির সওয়াল, ফরেনসিক রিপোর্টে স্পষ্ট, তদন্ত চলাকালীন কবিতা তাঁর মোবাইলের সমস্ত ডেটা ডিলিট করে দিয়েছেন। সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন জানায় ইডি। যদিও শেষ পর্যন্ত ৩ দিনের হেফাজত দেওয়া হয় তেলেঙ্গানার (Telengana) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর কন্যাকে। সব মিলিয়ে আবগারি দুর্নীতি মামলায় অস্বস্তি কাটছে না বিআরএস নেত্রীর।

দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলায় ইডি গত ১৫ মার্চ কবিতার হায়দরাবাদের (Hyderabad) বাড়িতে তল্লাশি ও জিজ্ঞাসাবাদের পর বিকেলে গ্রেপ্তার করে তাঁকে। ইডির দাবি, দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়ার ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী অমিত অরোরাকে গ্রেপ্তারের পর এই মামলায় উঠে আসে কবিতার নাম। মণীশ আবগারি নীতির পরিবর্তন করে দক্ষিণ ভারতে যে ব্যবসায়িক সংস্থাকে সুবিধা পাইয়ে দিয়েছিলেন, তার ৬৫ শতাংশের মালিক এই কবিতা। এই দুর্নীতির ষড়যন্ত্রে অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal), মণীশ সিসোদিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনিও। অন্যায় সুবিধা পেতে তিনি আপ নেতাদের ১০০ কোটি টাকা দেন বলে অভিযোগ ইডির।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘তিহার জেলে স্বাগত’, কেজরিওয়ালকে আগাম অভ্যর্থনা ‘ঠগবাজ’ সুকেশের]

১৫ মার্চ গ্রেপ্তারির পর ৭ দিনের ইডি হেফাজতে পাঠানো হয়েছিল কবিতাকে। আজই হেফাজতের মেয়াদ শেষের পর রাউজ অ্যাভিনিউ আদালতে তোলা হয় তাঁকে। এদিকে আবগারি দুর্নীতি মামলায় তদন্তের জাল গুটিয়ে আনতে জোর কদমে ময়দানে নেমে শনিবার হায়দরাবাদে কবিতার এক আত্মীয়ের ২ টি ঠিকানায় তল্লাশি চালায় ইডি।

[আরও পড়ুন: হিমাচলে নতুন ‘খেলা’, বিজেপিতে যোগ কংগ্রেসের ৬ বহিষ্কৃত বিধায়কের, পদত্যাগ ৩ নির্দলেরও]

প্রসঙ্গত, গতকাল ইডির গ্রেপ্তারিকে ‘বেআইনি’ বলে দাবি করে শীর্ষ আদালতে জামিনের আবেদন জানিয়েছিলেন কবিতা। অবশ্য তাঁর সে আবেদন গ্রাহ্য হয়নি শীর্ষ আদালতে। বলা হয়, তিনি রাজনৈতিক নেত্রী বলে এভাবে সরাসরি সুপ্রিম কোর্টে জামিনের আবেদন জানাতে পারেন না। কবিতাকে অবশ্যই নির্দিষ্ট পদ্ধতি মানতে হবে। তাঁর জন্য কোনও নিয়ম ভাঙা যাবে না। বিআরএস নেত্রীকে জানানো হয়, জামিনের আবেদন নিয়ে তিনি যেন নিম্ন আদালতে যান।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement