Advertisement
Advertisement

বিশ্বাসযোগ্যতার বিচারে বিশ্বে চতুর্থ স্থানে মোদি সরকার

ভারতবাসী আশাবাদী, আগামী পাঁচ বছরে জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।

Indians trust Govt.
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:January 23, 2019 12:37 pm
  • Updated:January 23, 2019 12:37 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ভোটের আগে স্বস্তির খবর মোদি সরকারের জন্য। গোটা বিশ্বে যখন অন্যান্য সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতার গ্রাফ নিচের দিকে তখন মোদি সরকারের উপর বিশ্বাস বাড়ছে ভারতবাসীর। সম্প্রতি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার পরিসংখ্যানে উঠে এল এমনই তথ্য। ওই সংস্থার সমীক্ষা বলছে, অধিকাংশ ভারতবাসীই বিশ্বাস করে, আগামী পাঁচ বছরে তাদের জীবনযাত্রার মান এখনকার থেকে উন্নত হবে।

[লালকেল্লায় নেতাজি বন্দনা, জাদুঘর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী]

সম্প্রতি প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভারতের ৭২ শতাংশ মানুষ এখনও সরকারি সংস্থাগুলির উপর বিশ্বাস রাখে। সিবিআই, আরবিআই এবং সুপ্রিম কোর্টের নজিরবিহীন টালমাটালের পর এই পরিসংখ্যান বেশ চমকপ্রদ। গত বছরের তুলনায় ৪ শতাংশ বেড়েছে এই সংখ্যাটি। সরকারের কাজকর্মের উপরও বিশ্বাস বেড়েছে ভারতীয়দের। এখন তা দাঁড়িয়েছে ৭৪-এ। গতবছর সংখ্যাটি ছিল ৭০। তবে, এই পরিসংখ্যান নতুন কিছু নয়। নিয়মিতভাবেই ভারতের সরকারের প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা ৭০ পয়েন্টের আশেপাশেই থাক। ভারতের ক্ষেত্রে সংখ্যাটার গড় ৭২। অর্থাৎ, গড়ের থেকে ২ ধাপ উপরে মোদি সরকারের জনপ্রিয়তা। এই বিশ্বাসযোগ্যতার বিচারে মোদি সরকার গোটা বিশ্বে চতুর্থ স্থানে আছে। ভারতের উপরে আছে ইন্দোনেশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি এবং চিন। তবে, জনপ্রিয়তার বিচারে ভারত সরকার পঞ্চম স্থানে নেমে গিয়েছে। মোদি সরকারের উপরে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি, সৌদি আরব, ইন্দোনেশিয়া এবং চিন। রিপোর্টে বলা হয়েছে সার্বিকভাবে ভারতবাসী আশাবাদী। আগামী দিনে তাদের জীবনের মান উন্নত হবে। আগামী পাঁচ বছরে আরও ভাল হবে জীবনযাত্রা। তবে, সরকারের পাশাপাশি জনপ্রিয়তা বাড়ছে বেশ কিছু বেসরকারি সংস্থার। রিপোর্টে বলছে, মানুষ বিশ্বাস করছেন বেসরকারি সংস্থাও তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়েছে।

Advertisement

[আমেঠিতে হারের আশঙ্কা, রাহুলের জন্য নিরাপদ আসনের খোঁজে কংগ্রেস]

সম্প্রতি, বেশ কয়েকটি নির্বাচন এবং উপনির্বাচনে পরাজিত হয়েছে বিজেপি। বিরোধীদের দাবি, মোদি হাওয়া অস্তমিত। দ্রুত জনপ্রিয়তা কমছে সরকারের। এসবের মধ্যে বেশ চাপেই ছিল বিজেপি সরকার। কিন্তু এই পরিসংখ্যান হয়তো গেরুয়া শিবিরকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement