Advertisement
Advertisement

Breaking News

আরও শক্তিশালী সেনা, ভারতের হাতে এল অত্যাধুনিক ‘ট্যাঙ্ক কিলার’ মিসাইল

প্রথম ধাপে ২১০ স্পাইক মিসাইল ও এক ডজন লঞ্চার এসে পৌঁছেছে।

Indian Army inducts Israeli 'tank killers’ spike missile
Published by: Monishankar Choudhury
  • Posted:October 10, 2019 1:24 pm
  • Updated:October 10, 2019 1:24 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আরও শক্তিশালী ভারতীয় সেনা। এবার ফৌজের হাতে চলে এল অত্যাধুনিক অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল। ইজরায়েলের নির্মিত বেশ কিছু স্পাইক অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল বা এটিজিএম এবার সেনায় অন্তর্ভুক্ত হল।

[আরও পড়ুন: সিরিয়ায় কুর্দ মিলিশিয়ার বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করল তুরস্কের ফৌজ]

Advertisement

উল্লেখ্য, উদ্বেগজনকভাবে প্রয়োজনের মাত্র ৫০ শতাংশ এটিজিএম রয়েছে ভারতীয় সেনার হাতে। ফলে সীমান্তে যুদ্ধ শুরু হলে পাক বাহিনীর ট্যাঙ্ক ধ্বংস করতে বেগ পেতে হবে ভারতীয় সেনার ইনফ্যান্টরি ইউনিটগুলিকে। জানা গিয়েছে, প্রথম ধাপে ২১০ স্পাইক মিসাইল ও এক ডজন লঞ্চার এসে পৌঁছেছে। প্রায় ২৮০ কোটি টাকা দিয়ে ফায়ার অ্যান্ড ফরগেট স্পাইক মিসাইল কিনেছে ভারত। সেনা সূত্রে খবর, এই অস্ত্র ব্যবহার করা হবে সীমিত সময়ের জন্য। ডিআরডিও-র তৈরি দেশীয় প্রযুক্তির মানবচালিত পোর্টেবল ট্যাঙ্ক কিলার তৈরি না-হওয়া পর্যন্ত ইজরায়েলি ট্যাঙ্ক কিলার ব্যবহার করা হবে। আর আগে প্রায় ৩ হাজর ২০০ কোটি টাকায় ৮ হাজার স্পাইক মিসাইল ও প্রায় ৩০০টি লঞ্চার কেনার কথা ছিল ভারতের। তবে ২০২০ সালের মধ্যে এর ঠেকেও উন্নত অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল বানানোর প্রতিশ্রুতি দেয় ডিআরডিও। ফলে ইজরায়েলী মিসাইল কেনা থেকে বিরত থাকে সেনা। এদিকে, সাময়িকভাবে হামলার মোকাবিল করতে ২১০টি স্পাইক মিসাইল ক্রয় করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিলের পর থেকেই যুদ্ধের হুঙ্কার দিচ্ছে পাকিস্তান। ফলে যে কোনও পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকতে চাইছে সেনাবাহিনী। কয়েকদিন আগেই ভারতীয় নৌসেনার হাতে এসেছে দেশের দ্বিতীয় স্করপেন সাবমেরিন ‘আইএনএস খান্ডেরি’। এই ডুবোজাহাজ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়েছে স্টেট অফ দ্য আর্ট টেকনোলজি। প্রি-গাইডেড মিসাইল ব্যবহার করে প্রায় নিঃশব্দে শত্রুকে জলের নিচে ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে ‘আইএনএস খান্ডেরি’। প্রায় ৬৭.৫ মিটার লম্বা, ওজনে দেড় হাজার টনেরও বেশি এই ডুবোজাহাজের উচ্চতা সাড়ে ১২.৩ মিটার। এটি এমন ভাবে বানানো হচ্ছে যাতে দীর্ঘক্ষণ জলের তলায় ডুবে থাকতে পারে। ‘স্করপেন’ থেকে অনায়াসে যুদ্ধজাহাজ ধ্বংস করার টর্পেডো এবং ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া যাবে। শুধু তাই নয় প্রায় শব্দহীন এই সাবমেরিনটিকে জলের তলায় খুঁজে পাওয়া প্রায় অসম্ভব। গোপনে শত্রুর জলসীমায় ও বন্দরের চারপাশে ‘মাইন’ বিছিয়ে দিতে এটির জুড়ি মেলা ভার।

[আরও পড়ুন: ‘পাকিস্তানের পাশেই আছি’, ভারত সফরের প্রাকমুহূর্তেই বেসুরো জিনপিং]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement