Advertisement
Advertisement
কঙ্কাল

হাসপাতালের পরিত্যক্ত জায়গায় মিলল কঙ্কাল, বিতর্কে প্রশাসন

কঙ্কালগুলি কীভাবে এখানে এল, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা৷

Human skeletal remains found behind SKMC Hospital
Published by: Sayani Sen
  • Posted:June 22, 2019 7:47 pm
  • Updated:June 22, 2019 7:48 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বিহারে ভয়ংকর আকার ধারণ করেছে এনসেফেলাইটিস৷ এখনও পর্যন্ত ১৭৭ জন শিশু মারা গিয়েছে৷ তার মাঝেই আবারও বিতর্কে জড়ালেন নীতীশ কুমারের সরকার৷ মুজফ্ফরপুরের শ্রীকৃষ্ণ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিত্যক্ত জায়গায় মিলল কিছু কঙ্কাল৷ তবে কঙ্কালগুলি কীভাবে এখানে এল, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা৷ এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে হাসপাতাল চত্বরে৷ রাজনৈতিক মহলেও তৈরি হয়েছে তীব্র চাপানউতোর৷  

[ আরও পড়ুন: নাবালিকাকে ধর্ষণের পর ইট দিয়ে মাথা থেঁতলে খুন, নৃশংসতার সাক্ষী উত্তরপ্রদেশ]

হাসপাতালের তরফে চিকিৎসক বিপিন কুমার জানান, ওই জায়গা থেকে মানুষের কঙ্কাল মিলেছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তিনি জানাবেন না বলে সাফ বলেন৷ যাবতীয় বক্তব্য হাসাপাতালের অধ্যক্ষ জানাবেন বলেও দাবি ওই চিকিৎসকের৷ সূত্রের খবর, হাসপাতাল চত্বর থেকে কমপক্ষে দুজনের কঙ্কাল পাওয়া গিয়েছে৷ হাসপাতালের কেয়ারটেকার যদিও কঙ্কালগুলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ফেলেছে বলেই জানিয়েছেন৷ তিনি বলেন, ‘‘ময়নাতদন্তের পর হাসপাতালের পিছনে পরিত্যক্ত জায়গায় কঙ্কালগুলি ফেলে আসা হয়।’’ কর্তৃপক্ষের নজর এড়িয়ে এই কাজ করা হয় বলেও দাবি তাঁর।

Advertisement

[ আরও পড়ুন: মেয়ের রূপ নিয়ে খোঁচা, সোশ্যাল মিডিয়ায় যোগ্য জবাব স্মৃতির]

ময়নাতদন্তের পর ৭২ ঘণ্টা দেহ হাসপাতালে রাখাই নিয়ম৷ দেহের কোনও দাবিদার না থাকলে, তা শেষকৃত্য করা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব৷ তা সত্ত্বেও কীভাবে দেহগুলি পরিত্যক্ত জায়গায় ফেলা হল, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা৷ হাসপাতাল সুপার এসকে সাহি বলেন, ‘‘ময়নাতদন্তের তত্ত্বাবধানে দেহ থাকে। উন্মুক্ত জায়গায় এভাবে দেহ ফেলে রাখা অমানবিক কাজ।’’ এ বিষয়টি খতিয়ে দেখারও আশ্বাস দেন তিনি।

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement