Advertisement
Advertisement

Breaking News

Joshimath

ক্রমেই বাড়ছে ফাটল, হোটেল-সহ যোশিমঠের একাধিক বাড়ি ভাঙছে উত্তরাখণ্ড সরকার

রিলিফ ক্যাম্পে সরানো হয়েছে ৪ হাজার বাসিন্দাকে।

Hotel and other buildings to be demolished at Joshimath, 4000 people evacuated | Sangbad Pratidin
Published by: Anwesha Adhikary
  • Posted:January 10, 2023 12:00 pm
  • Updated:January 11, 2023 2:28 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মঙ্গলবারই যোশিমঠের (Joshimath) একাধিক বাড়ি ভাঙার সিদ্ধান্ত নিল প্রশাসন। ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলকে তিনটি অংশে ভাগ করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ৬০০র বেশি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। তারমধ্যে যে বাড়িগুলির অবস্থা আশঙ্কাজনক, সেগুলি ভেঙে ফেলা হবে। তার মধ্যে রয়েছে দু’টি হোটেলও। ইতিমধ্যেই ৪ হাজার বাসিন্দাকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টে যোশিমঠ নিয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। তা নিয়ে দ্রুত শুনানির আরজি খারিজ করে দিয়েছে শীর্ষ আদালত।

উত্তরাখণ্ড (Uttarakhand) প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, পুরো যোশিমঠকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যে অংশগুলি একেবারে বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে, সেখানেই একাধিক বাড়ি ভেঙে দেওয়া হবে। মঙ্গলবার থেকেই ধাপে ধাপে বাড়ি ভাঙার কাজ শুরু হচ্ছে বলে জানিয়েছে উত্তরাখণ্ড প্রশাসন। মাউন্ট ভিউ ও মালারি ইন নামে দু’টি হোটেলও ভেঙে ফেলা হবে। কারণ ধসের ফলে একে অপরের গায়ে হেলে পড়েছে এই হোটেল দু’টি। জানা গিয়েছে, বাড়ি ভাঙার সময়ে উপস্থিত থাকবে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ঠান্ডার মধ্যেও সোয়েটার পরছেন না কেন? অবশেষে টি-শার্ট নিয়ে মুখ খুললেন রাহুল]

যোশিমঠের বিপর্যয় খতিয়ে দেখতে মঙ্গলবারই সেখানে যাবে কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, “সব মিলিয়ে মোট ৪ হাজার বাসিন্দাকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। প্রাথমিক অনুমান যোশিমঠের ৩০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পুরো এলাকা ঘুরে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে রিপোর্ট পেশ করবেন বিশেষজ্ঞ কমিটি।” ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ি থেকে আপাতত রিলিফ ক্যাম্পে রাখা হচ্ছে যোশিমঠের বাসিন্দাদের। সব দিক দিয়ে তাঁদের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়েছে উত্তরাখণ্ড সরকার।

যোশিমঠের বিপর্যয় নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। জরুরি ভিত্তিতে এই মামলার শুনানির আবেদন জানানো হয়েছিল শীর্ষ আদালতে। তবে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে দুই সদস্যের বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, দেশের সমস্ত বিষয়ই একসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে না। এই সমস্যার সমাধান করতে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার রয়েছে। মামলার শুনানির জন্য ১৬ জানুয়ারির তারিখ চূড়ান্ত করেছে সুপ্রিম কোর্ট। 

[আরও পড়ুন: মস্কো থেকে গোয়ায় ফেরা বিমানে বোমাতঙ্ক! ২৪৪ জন যাত্রী নিয়ে গুজরাটে জরুরি অবতরণ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement