Advertisement
Advertisement

সবাইকে দেশের জন্য কাজ করতে হবে, ভোট দিয়ে বার্তা ‘প্রথম ভোটারের’

নির্বিঘ্নেই মিটল হিমাচলপ্রদেশের বিধানসভা ভোট।

Himachal pradesh election: independnt india's first voter cast his vote
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:November 9, 2017 3:12 pm
  • Updated:September 25, 2019 3:19 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক:  ১৯৫১ সালে স্বাধীন ভারতে প্রথম ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছিলেন তিনি। ২০১৭ সালে হিমাচলপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনেও ভোট দিলেন শ্যাম শরণ নেগি। মাঝের এই ৬৬ বছরে রাজ্যের কোনও নির্বাচনই বা লোকসভা ভোট, প্রতিবারই ভোট দিয়েছেন স্বাধীন ভারতের ‘প্রথম ভোটার’। বৃহস্পতিবার গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করার পর শ্যাম শরণ নেগি বললেন, ‘প্রত্যেককেই দেশের স্বার্থে কাজ করতে হবে।’

[খাবার নিয়ে বচসা, ক্রেতার গায়ে গরম তেল ছুড়ল বিক্রেতা]

Advertisement

বৃহস্পতিবার মোটের উপর শান্তিতেই শেষ হল হিমাচল প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। সকাল ৮ টা থেকে রাজ্যে ৬৮টি বিধানসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ভোটগ্রহণ চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। ভোট পড়ে ষাট শতাংশের মতো। ভোটগ্রহণ চলাকালীন প্রতিটি বুথেই ছিল কড়া নিরাপত্তা। ৩৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করলেন হিমাচল প্রদেশের ৫০ লক্ষ ভোটার। ভোটের ফল জানা যাবে ১৮ ডিসেম্বর।

[চোর কে? জানতে কর্মীদের ‘অগ্নিপরীক্ষা’ নিলেন বিজেপি নেতা!]

তবে বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণ পর্বে সকলের নজর ছিল কিন্নৌর বিধানসভাকেন্দ্রে। এই বিধানসভাকেন্দ্রের কলপা শহরের ভোটার শতবর্ষ ছোঁয়া শ্যাম শরণ নেগি। ১৯৫১ সালে স্বাধীন ভারতে যখন প্রথম লোকসভা নির্বাচন হয়, তখন সদ্য তিরিশের কোঠায় পা দিয়েছেন তিনি। স্থানীয় মান্ডি মাহাসু লোকসভা কেন্দ্র থেকে স্বাধীন ভারতের প্রথম নাগরিক হিসেবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছিলেন শ্যাম শরণ। মাঝে পে

রিয়ে গিয়েছে ৬৬ বছর। বৃহস্পতিবার হিমাচল প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে ফের ভোট দিলেন শতায়ু মানুষটি। বয়স থাবা বসিয়েছে শরীরে। অশক্ত শরীরে এখন চলাফেরা করতেও কষ্ট হয়। কিন্তু, নিজের রাজ্যে বিধানসভা ভোটে দেশের প্রথম ভোটার ভোট দেবেন না, তা তো হতে পারে না। বরং শ্যাম শরণের দৃষ্টান্ত তুলে ধরে নাগরিকদের ভোটদানে উৎসাহ দিতে চাইছে নির্বাচন কমিশন। তাই এদিন সকালে বাড়িতে গাড়ি পাঠিয়ে শ্যাম শরণ নেগিকে ভোটগ্রহণকেন্দ্রে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করেছিল কমিশন। তিনি যখন ভোট দিতে বুথে ঢোকেন, তখন রীতিমতো সংবর্ধনাও দেওয়া হয়। ভোটগ্রহণকেন্দ্র থেকে গাড়িতে চাপিয়ে শ্যাম শরণকে বাড়িতেও পৌঁছে দেন কমিশনে্র কর্মীরাই। ফের একবার ভোট দিতে পেরে বেজায় খুশি শ্যাম শরণও। তিনি বলেন, প্রত্যককেই দেশের স্বার্থে কাজ করতে হবে।শ্যাম শরণের পরিবারের দাবি, গত ৬৬ বছরে কোনও নির্বাচনে তিনি ভোট দেননি, এমনটা কখনই হয়নি। এবারের হিমাচলপ্রদেশের বিধানসভা ভোটেও সেই ধারা অব্যাহত রইল।

[খুন কেউ একজন হতই, প্রদ্যুম্ন হত্যাকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর স্বীকারোক্তি ছাত্রের]

২০২৪ এর পূজা সংক্রান্ত সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের দেবীপক্ষ -এর পাতায়।

চোখ রাখুন
Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement