Advertisement
Advertisement

Breaking News

বর্ণিকা কুণ্ডুর বাবাকে অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ পদে বদলি, বিতর্ক তুঙ্গে

মেয়ের পাশে দাঁড়ানোই কি কাল হল এই আইএএস অফিসারের?

Haryana govt moves Varnika Kundu’s father to low-key dept
Published by: Sangbad Pratidin Digital
  • Posted:September 13, 2017 11:09 am
  • Updated:September 13, 2017 11:09 am  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক:  মধ্যরাতে চণ্ডীগড়ের রাস্তায় তাঁর মেয়েকে ধাওয়া করার অভিযোগ উঠেছে বিজেপির এক শীর্ষ নেতার ছেলের বিরুদ্ধে। সেসময় মেয়ের পাশে দাঁড়িয়ে গোটা প্রশাসনের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন তিনি। তারই কি মাশুল দিতে হল আইএএস অফিসার বীরেন্দ্র কুণ্ডুকে? তাঁকে পর্যটন দফতরের অ্যাডিশনাল চিফ সেক্রেটারির পদ থেকে অপেক্ষাকৃত গুরুত্বপূর্ণ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি দপ্তরের এসিএস পদে বদলি করে দিল হরিয়ানা সরকার।

[রোল কলের জবাবে ‘জয় হিন্দ’ বলুক পড়ুয়ারা, নিদান মন্ত্রীর]

Advertisement

হরিয়ানার আইএএস অফিসার বীরেন্দ্র কুণ্ডুর মেয়ে বর্ণিকা পেশায় ডিস্ক জকি। গত ৪ আগস্ট মধ্যরাতে নিজেই গাড়ি চালিয়ে পঞ্চকুলার দিকে যাচ্ছিল তিনি। বর্ণিকার অভিযোগ, চণ্ডীগড়ে গ্রেন মার্কেন এলাকা থেকে অন্য একটি গাড়িতে তাঁর পিছু নে্য় হরিয়ানা বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুভাষ বারালার ছেলে বিকাশ ও তাঁর এক বন্ধু। একসময়ে বর্ণিকার সামনে এসে দাঁড়ায় গাড়িটি। চালকের আসনের পাশ থেকে নেমে এক যুবক আইইএস কন্যার গাড়ির আশেপাশে ঘোরাঘুরিও করতে শুরু করে। গাড়ি ঘুরিয়ে উলটোপথে রওনা দেন বর্ণিকা। কিন্তু, একই কায়দায় ধাওয়া করে ফের বর্ণিকা গাড়ির পথ আটকায় বিকাশ ও তাঁর বন্ধু। বর্ণিকা কুণ্ডুর দাবি, ১০০ ডায়াল করে গোটা ঘটনার কথা জানানোর পর, দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় পুলিশ। হরিয়ানার বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুভাষ বারালার ছেলে বিকাশ ও তাঁর বন্ধুকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতে শোরগোল পড়ে যায় গোটা দেশে। আদালতে দাঁড়িয়ে নিজের অপরাধ স্বীকারও করে নেয় অভিযুক্ত বিকাশ।

[ফের স্কুলের মধ্যেই ধর্ষণের শিকার চার বছরের শিশুকন্যা]

সময়ের নিয়মে এখন সেই ঘটনা থিতিয়ে গিয়েছে ঠিকই। কিন্তু, আচমকাই হরিয়ানার পর্যটন দপ্তরের অ্যাডিশনাল চিফ সেক্রেটারি, বর্ণিকার বাবা বীরেন্দ্র কুণ্ডুকে অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ পদে বদলি করা নিয়ে ফের নতুন করে বিতর্ক দানা বেধেছে। কংগ্রেস নেতা রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা টুইট করেছেন, ‘ হরিয়ানার বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খোলার জন্য আইএএস অফিসের বীরেন্দ্র কুণ্ডুকে শাস্তির মুখে পড়তে হল। তাঁর অপরাধ, তিনি মেয়ের জন্য সুবিচার চেয়েছিলেন।’

 

[ডিভোর্স পেতে ছয় মাসের অপেক্ষা ‘বাধ্যতামূলক নয়’, জানাল সুপ্রিম কোর্ট]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement