সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: শুরু থেকেই দেশব্যাপী লকডাউনের পক্ষে ছিলেন না প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishor)। এর ফলে সাধারণ মানুষকে যে বিপুল সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, তা নিয়ে আওয়াজ তুলেছেন অনেক আগেই। তৃতীয় দফার লকডাউন চালু হতেই আরও সুর চড়ালেন তিনি। তৃনমূলের রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকের সাফ কথা, শুধু লকডাউন করে করোনা যুদ্ধে জেতা যাবে না। তাছাড়া যে কোনও পরিসংখ্যান তুলে দেখলেই বোঝা যাবে, লকডাউনের ৪০ দিনে ক্রমশ অবনতির দিকে এগোচ্ছি আমরা।
स्पष्ट है कि सिर्फ़ #lockdown से हम #Corona से जीत नहीं सकते।
हम जैसे भी आकलन करें, पिछले 40 दिनों में स्थिति ख़राब ही हुई है।लेकिन हम सच्चाई स्वीकारने और अपनी रणनीति बदलने को तैयार नहीं हैं।
Unfortunately with this approach we would continue to drift lower even after May 17th!
— Prashant Kishor (@PrashantKishor) May 3, 2020
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) যখন দ্বিতীয় দফার লকডাউন ঘোষণা করলেন তখনই প্রশান্ত কিশোর প্রশ্ন তোলেন, সরকার শুধু একটা পরিকল্পনা নিয়ে চলছে নাকি বিকল্প কোনও পরিকল্পনার কথা ভাবা আছে? যদি লকডাউনের পরও করোনার প্রকোপ না কমে তাহলে সরকার কি করবে? পরে দেখা গেল সরকার বিকল্প পথে না হেঁটে লকডাউনের পথেই হাঁটছে। আর তাতেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন প্রশান্ত কিশোর। এক টুইটে তিনি বলছেন, “এটা স্পষ্ট যে শুধু লকডাউন করেই করোনা আটকানো যাবে না। আমরা যে পরিসংখ্যানেই দেখি, গত ৪০ দিনে পরিস্থিতি খারাপই হচ্ছে। কিন্তু আমরা সত্যিটা স্বীকার করতে রাজি নই। আর সরকারও নিজের রণকৌশল বদলাতে রাজি নয়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে যদি এই মানসিকতা বজায় থাকে তাহলে ১৭ মের পরও আমাদের অবস্থার অবনতিই হবে।”
তৃতীয় দফার লকডাউন জারির আগে কেন্দ্র যে ভিত্তিতে গোটা দেশকে রেড, গ্রিন আর অরেঞ্জ জোনে ভাগ করেছে তার ভিত্তি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন পিকে। তাঁর কথায়, “যারা এই জোন বিন্যাস নিয়ে আলোচনা করছেন তাঁদের বলে রাখি, এই জোন বিন্যাসের কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এই জোন নির্ভর করে কত পরিমাণ টেস্টিং হচ্ছে তার উপর। আমরা জানি, টেস্ট বেশি হলেই এই গ্রিন বা অরেঞ্জ জোন রেড জোনে পরিণত হতে পারে।”
People debating zone classifications should NOTE that these classifications hardly have any scientific basis.The COLOUR is largely function of #testing or lack of it.
For all we know, the colour of many #GreenZone or #OrangeZone could change with the change in testing numbers!
— Prashant Kishor (@PrashantKishor) May 2, 2020
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
Copyright © 2024 Pratidin Prakashani Pvt. Ltd. All rights reserved.