Advertisement
Advertisement

Breaking News

Election Commission

ভোটের আগে শুধু দেদার প্রতিশ্রুতি নয়, দিতে হবে হিসাবও! নয়া নিয়মের ইঙ্গিত কমিশনের

এমন কোনও প্রতিশ্রুতি দেওয়া যাবে না যা আর্থিকভাবে বিপদ ডেকে আনতে পারে, জানাল কমিশন।

Election Commission wants parties to disclose cost of ‘revdi’ | Sangbad Pratidin
Published by: Subhajit Mandal
  • Posted:October 4, 2022 8:36 pm
  • Updated:October 4, 2022 8:45 pm  

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: শুধু ভোটের আগে দেদার প্রতিশ্রুতি দেওয়া নয়। এটা করব, সেটা করব বলা নয়। ভোটের আগে যা যা প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে তার অর্থসংস্থান কোথা থেকে হবে, সেটাও জানাতে হবে রাজনৈতিক দলগুলিকে। দিতে হবে সম্ভাব্য যাবতীয় আয়-ব্যয়ের হিসাব। এমনই নিয়ম আনার ইঙ্গিত দিল নির্বাচন কমিশন (Election Commission)।

ভোটের সময় কোনও চটকদারি প্রতিশ্রুতি নয়। কোনও প্রতিশ্রুতি দিতে হলে, সেটারও বিস্তারিত হিসাব দিতে হবে। এই মর্মে রাজনৈতিক দলগুলিকে চিঠি দিল নির্বাচন কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলিকে কমিশনের পরামর্শ, এমন কোনও প্রতিশ্রুতি দেওয়া যাবে না যা আর্থিকভাবে বিপদ ডেকে আনতে পারে। কমিশন বলছে, রাজনৈতিক দলগুলি প্রতিশ্রুতি দিলেও কীভাবে সেটা বাস্তবায়িত হবে, কোন খাত থেকে টাকা আসবে, সরকার গঠিত হলে আয়ব্যয়ের কী হিসাব হবে সব বিস্তারিত আকারে প্রকাশ করতে হবে। যাতে ভোটারদের বুঝতে সুবিধা হয়, কোন প্রতিশ্রুতিটি বাস্তবায়িত হওয়া সম্ভব।

Advertisement

[আরও পড়ুন: ‘আমরা প্রতিশোধ নিতে ফিরব’, কর্ণাটকের রাস্তায় বার্তা PFI-এর, চাঞ্চল্য দেশজুড়ে]

নির্বাচন কমিশন মঙ্গলবার জানিয়েছে, আদর্শ আচরণবিধি অনুযায়ী এমনিতেই রাজনৈতিক দলগুলিকে (Political Parties) নিজেদের প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানাতে বলা হয়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক দলগুলি সেই আচরণ বিধি মানে না। এবার থেকে আর এসব ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন হাত গুটিয়ে বসে থাকবে না। ভোটের আগে কোনও রাজনৈতিক দল কোনও প্রতিশ্রুতি দিলে সেটার বিস্তারিত আয়ব্যয়ের হিসাবও তাদের দিতেই হবে। এ নিয়ে আগামী ১৯ অক্টোবরের মধ্যে মতামত জানাতে হবে রাজনৈতিক দলগুলিকে।

[আরও পড়ুন:কাশ্মীরবাসীর মন পেতে এবার ভাষার ভিত্তিতে সংরক্ষণ ঘোষণা অমিত শাহর, শুরু নয়া বিতর্ক]

উল্লেখ্য, এই সংক্রান্ত একটি মামলা এখনও সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। দিন কয়েক আগে তাতে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলির কোন প্রতিশ্রুতিকে খয়রাতি বলা হবে, আর কোনটাকে জনকল্যাণকর বলা হবে, তার কোনও নির্দিষ্ট ব্যাখ্যা নেই। তাই সবার আগে কেন্দ্র সরকারকে খয়রাতির সংজ্ঞা নির্ধারণ করতে হবে। এরই মধ্যে এই চিঠি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement